ETV Bharat / state

'মন চুরি' রুখতে ছাত্র-ছাত্রীদের পৃথক দিনে ক্লাসের নিদান

author img

By

Published : Jul 2, 2019, 9:55 PM IST

নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে ছাত্র-ছাত্রীরা । এতে না কি বদনাম হচ্ছে স্কুলের । তাই তিনদিন ছাত্রদের ও তিনদিন ছাত্রীদের ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচণ্ডী গিরিজাসুন্দরী বিদ্যামন্দির স্কুল কর্তৃপক্ষ ।

স্কুল

মালদা, 2 জুলাই : স্কুলে নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে ছাত্র-ছাত্রীরা । এতে না কি বদনাম হচ্ছে স্কুলের । তাই এক আজব সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ । ঠিক হয়েছে, সপ্তাহে তিনদিন ছাত্ররা ও বাকি তিনদিন ছাত্রীরা স্কুলে আসবে । ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভের পড়ুয়াদের জন্য নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত । যদিও খবরটি শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষকে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক স্কুল পরিদর্শক তাপস কুমার বিশ্বাস ।

মালদার হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচণ্ডী গিরিজাসুন্দরী বিদ্যামন্দির । স্কুলে ছাত্র ও ছাত্রীরা একসঙ্গে পড়াশোনা করে । সম্প্রতি না কি স্কুলের ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভের একাধিক ছাত্র-ছাত্রী নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে । স্কুল চলাকালীন তারা না কি জোড়ায় জোড়ায় স্কুলের ভিতরে অথবা বাইরের মাঠে বসে থাকে । ক্লাসরুমের মধ্যেও অনেকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় থাকে । এই ঘটনায় স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে । এরপরই স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়, ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভে একসঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস নেওয়া হবে না । সোম, বুধ ও শুক্রবার ক্লাস করবে ছাত্রীরা । বাকি তিনদিন ছাত্ররা ক্লাস করার সুযোগ পাবে । এভাবেই ছেলে ও মেয়েদের স্কুলে পৃথক করার সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ । এইভাবে কয়েকদিন ধরে স্কুলে ক্লাসও চলছে ।


কিন্তু, কেন এমন সিদ্ধান্ত ?

স্কুলের প্রধান শিক্ষক জগদীশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলেও তা সম্ভব হয়নি । স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ পাণ্ডে বলেন, "ছাত্র-ছাত্রীরা শান্ত হচ্ছে কি না তা জানতেই কয়েকদিনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । এটা কোনও চিরস্থায়ী সিদ্ধান্ত নয় । যে ছাত্ররা এই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, তাদের আমরা চিহ্নিত করেছি । ছাত্রীদের থেকে তাদের আলাদা করার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । আগামী দু'একদিনের মধ্যেই আমরা ফের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনব । আমরা দোষীদের নাম জানতে আগেও চেষ্টা করেছিলাম । কিন্তু, ছাত্র-ছাত্রীরা একে অপরকে বাঁচানোর জন্য কারোর নাম জমা দিচ্ছিল না । এই ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর তারাই অভিযুক্তদের নাম জমা দিয়েছে । যে ছাত্রদের নামে অভিযোগ রয়েছে, আমরা তাদের ডেকে পাঠিয়েছি ।"

এবিষয়ে জেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক তাপসকুমার বিশ্বাস বলেন, "আজই আমি এই খবর পেয়েছি । স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে এব্যাপারে জবাবদিহি চেয়েছি । তিনি জানান, স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে । আমি শিক্ষকদের জানিয়ে দিয়েছি, ম্যানেজিং কমিটি শেষ কথা নয় । অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার জন্যও স্কুল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছি ।"

তিনি আরও বলেন, "ওই স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে প্রেমঘটিত কোনও সমস্যা হয়েছিল । তা নিয়ে অভিভাবকরাও নাকি স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । তারপরই এই সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ । আমি কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি, প্রয়োজনে সকালবেলা এক শিফটে পড়াশোনা চালু করতে হবে । প্রয়োজনে ওই চিহ্নিত ছাত্র-ছাত্রীদের কিছুদিনের জন্য স্কুলে আসতে বারণও করতে বলেছি । কিন্তু, এভাবে তিনদিন ছাত্রদের আর তিনদিন ছাত্রীদের ক্লাস করানো যাবে না ।"

মালদা, 2 জুলাই : স্কুলে নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে ছাত্র-ছাত্রীরা । এতে না কি বদনাম হচ্ছে স্কুলের । তাই এক আজব সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ । ঠিক হয়েছে, সপ্তাহে তিনদিন ছাত্ররা ও বাকি তিনদিন ছাত্রীরা স্কুলে আসবে । ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভের পড়ুয়াদের জন্য নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত । যদিও খবরটি শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষকে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক স্কুল পরিদর্শক তাপস কুমার বিশ্বাস ।

মালদার হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচণ্ডী গিরিজাসুন্দরী বিদ্যামন্দির । স্কুলে ছাত্র ও ছাত্রীরা একসঙ্গে পড়াশোনা করে । সম্প্রতি না কি স্কুলের ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভের একাধিক ছাত্র-ছাত্রী নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে । স্কুল চলাকালীন তারা না কি জোড়ায় জোড়ায় স্কুলের ভিতরে অথবা বাইরের মাঠে বসে থাকে । ক্লাসরুমের মধ্যেও অনেকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় থাকে । এই ঘটনায় স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে । এরপরই স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়, ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভে একসঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস নেওয়া হবে না । সোম, বুধ ও শুক্রবার ক্লাস করবে ছাত্রীরা । বাকি তিনদিন ছাত্ররা ক্লাস করার সুযোগ পাবে । এভাবেই ছেলে ও মেয়েদের স্কুলে পৃথক করার সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ । এইভাবে কয়েকদিন ধরে স্কুলে ক্লাসও চলছে ।


কিন্তু, কেন এমন সিদ্ধান্ত ?

স্কুলের প্রধান শিক্ষক জগদীশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলেও তা সম্ভব হয়নি । স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ পাণ্ডে বলেন, "ছাত্র-ছাত্রীরা শান্ত হচ্ছে কি না তা জানতেই কয়েকদিনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । এটা কোনও চিরস্থায়ী সিদ্ধান্ত নয় । যে ছাত্ররা এই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, তাদের আমরা চিহ্নিত করেছি । ছাত্রীদের থেকে তাদের আলাদা করার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । আগামী দু'একদিনের মধ্যেই আমরা ফের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনব । আমরা দোষীদের নাম জানতে আগেও চেষ্টা করেছিলাম । কিন্তু, ছাত্র-ছাত্রীরা একে অপরকে বাঁচানোর জন্য কারোর নাম জমা দিচ্ছিল না । এই ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর তারাই অভিযুক্তদের নাম জমা দিয়েছে । যে ছাত্রদের নামে অভিযোগ রয়েছে, আমরা তাদের ডেকে পাঠিয়েছি ।"

এবিষয়ে জেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক তাপসকুমার বিশ্বাস বলেন, "আজই আমি এই খবর পেয়েছি । স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে এব্যাপারে জবাবদিহি চেয়েছি । তিনি জানান, স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে । আমি শিক্ষকদের জানিয়ে দিয়েছি, ম্যানেজিং কমিটি শেষ কথা নয় । অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার জন্যও স্কুল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছি ।"

তিনি আরও বলেন, "ওই স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে প্রেমঘটিত কোনও সমস্যা হয়েছিল । তা নিয়ে অভিভাবকরাও নাকি স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন । তারপরই এই সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ । আমি কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি, প্রয়োজনে সকালবেলা এক শিফটে পড়াশোনা চালু করতে হবে । প্রয়োজনে ওই চিহ্নিত ছাত্র-ছাত্রীদের কিছুদিনের জন্য স্কুলে আসতে বারণও করতে বলেছি । কিন্তু, এভাবে তিনদিন ছাত্রদের আর তিনদিন ছাত্রীদের ক্লাস করানো যাবে না ।"

Intro:মালদা, ২ জুলাই : অভূতপূর্ব৷ স্কুলে নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে ছাত্রছাত্রীরা৷ এতে বদনাম হচ্ছে স্কুলের৷ তাই এক আজব সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ৷ ঠিক হয়েছে, সপ্তাহে তিন দিন ছাত্ররা ও বাকি তিন দিন ছাত্রীরা স্কুলে আসবে৷ একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্যই নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত৷ যদিও খবরটি কানে যেতেই স্কুল কর্তৃপক্ষকে এহেন সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক স্কুল পরিদর্শক৷Body:         ঘটনাটি ঘটেছে হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচণ্ডী গিরিজাসুন্দরী বিদ্যামন্দিরে৷ স্কুলটিতে ছাত্র ও ছাত্রীদের পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে৷ জানা গেছে, সম্প্রতি ওই স্কুলের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির একাধিক ছাত্রছাত্রী নিজেদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে৷ স্কুল চলাকালীন তারা জোড়ায় জোড়ায় স্কুলের ভিতরে কিংবা বাইরের মাঠে বসে থাকে৷ ক্লাসরুমের মধ্যেও অনেকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় থাকে৷ এই ঘটনায় স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে জনমানসে৷ তারপরেই স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে একসঙ্গে ছেলে ও মেয়েদের ক্লাস নেওয়া হবে না৷ সোম, বুধ ও শুক্রবার ক্লাস করবে মেয়েরা৷ বাকি তিন দিন ছাত্ররা ক্লাস করার সুযোগ পাবে৷ এভাবেই ছেলে ও মেয়েদের স্কুলে পৃথক করার সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ৷ এই পদ্ধতিতে কয়েকদিন ধরে ক্লাসও চলছে স্কুলে৷
         কেন এমন সিদ্ধান্ত? তা জানতে ফোন করা হয়েছিল স্কুলের প্রধান শিক্ষক জগদীশ সরকারকে৷ কিন্তু তিনি নিজের ফোন নম্বর অন্য ফোনে ফরওয়ার্ড করে রাখায় তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি৷ তবে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ পাণ্ডে বলেন, "ছেলেমেয়েরা শান্ত হচ্ছে কিনা তা জানতেই কয়েকদিনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ এটা চিরস্থায়ী সিদ্ধান্ত নয়৷ যে সমস্ত ছেলেদের আমরা চিহ্নিত করতে পেরেছি, যে ছেলেরা এই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, মেয়েদের থেকে তাদের একটু আলাদা করার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ আগামী দু'একদিনের মধ্যেই আমরা ফের সব আগের মতো করে নেব৷ তা নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে৷ তবে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি শুধুমাত্র একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ছেলেমেয়েদের জন্যই৷ আমরা আগে বিভিন্নভাবে দোষীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছি৷ কিন্তু সফল হইনি৷ ছেলেমেয়েরা একে অপরকে বাঁচানোর জন্য কারোর নাম জমা দিচ্ছিল না৷ কিন্তু এই ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর তারাই অভিযুক্ত ছেলেমেয়েদের নাম জমা দিয়েছে৷ যে ছেলেদের নামে অভিযোগ রয়েছে, আমরা তাদের ডেকে পাঠিয়েছি৷ সমস্যা মেটাতে স্কুলের শিক্ষকরাই এই ব্যবস্থা চালু করেছেন৷"
Conclusion:         এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে জেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক তাপসকুমার বিশ্বাস বলেন, "আজই আমি এই খবর পেয়েছি৷ খবর পেয়েই আমি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে এব্যাপারে জবাবদিহি চাই৷ তিনি জানান, স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ আমি শিক্ষকদের জানিয়ে দিয়েছি, ম্যানেজিং কমিটি শেষ কথা নয়৷ অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার জন্যও স্কুল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছি৷ ওই স্কুলে ছেলেমেয়েদের মধ্যে প্রেমঘটিত কোনও ঝামেলা হয়েছে৷ তা নিয়ে অভিভাবকরাও নাকি স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন৷ তাতেই এই সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ৷ আমি কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছি, প্রয়োজনে সকালবেলা এক শিফটে পড়াশোনা চালু করতে হবে৷ ওই স্কুলে ৭ জোড়া ছেলেমেয়ে নাকি টিফিনের সময় দৃষ্টিকটূভাবে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় ছিল৷ আমি ওই ছেলেমেয়েদের অভিভাবকদের স্কুলে ডেকে পাঠানো হয়েছে কিনা তা জানতে চাই৷ কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ অভিভাবকদের স্কুলে ডেকে পাঠায়নি৷ আমি অভিভাবকদের সঙ্গে এনিয়ে কথা বলতে বলেছি৷ প্রয়োজনে ওই ছেলেমেয়েদের কিছুদিনের জন্য স্কুলে আসতে বারণও করতে বলেছি৷ কিন্তু এভাবে তিন দিন ছেলেদের, তিন দিন মেয়েদের ক্লাস করানো যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছি৷ জানতে পেরেছি, দু'তিন দিন ধরে এই পদ্ধতিতে ওই স্কুলে ক্লাস চলছে৷"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.