ETV Bharat / state

আর্থিক উপার্জনে এবার রাস্তায় নামল শপিং মল কর্তৃপক্ষ

দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারগুলির সঙ্গে এবার পাল্লা দিয়ে লড়াইয়ে নামল শপিং মলও । আজ সকালে মালদার 34 নম্বর জাতীয় সড়কে নিজেদের খাদ্য সামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসতে দেখা গেল শপিং মলের কর্মীদের । ফুটপাথের বাজারেও রয়েছে যথেষ্ট পরিষেবা ।

shopping mall
শপিং মল
author img

By

Published : Apr 25, 2020, 3:12 PM IST

মালদা, 25 এপ্রিল: লকডাউনে আর্থিক উপার্জনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রাস্তায় নামার সিদ্ধান্ত শপিং মল কর্তৃপক্ষেরও । আজ মালদার 34 নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে স্টল করে শপিং মলের কর্মীদের খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করার ছবি ধরা পড়ল । লকডাউনে অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতেই মল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত ।

কোরোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে চলছে দ্বিতীয় দফার লকডাউন । লকডাউনে জমায়েত এড়াতে মালদার রথবাড়ি বাজারকে তুলে নিয়ে আসা হয়েছে 34 নম্বর জাতীয় সড়কে । দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে বাজারের আয়তন । লকডাউনে আর্থিক সংকট ঘোচাতে পেশা পর্যন্ত বদলেছেন রিকশা চালক, টোটো চালক থেকে শ্রমিকরা । প্রতিদিন পাইকারি বাজার থেকে খাদ্যসামগ্রী কিনে তা বিক্রি করছেন সামান্য কিছু রোজগারের আশায় । দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারগুলির সঙ্গে এবার পাল্লা দিয়ে লড়াইয়ে নামল শপিং মলও । আজ সকালে মালদার 34 নম্বর জাতীয় সড়কে নিজেদের খাদ্যসামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসতে দেখা গেল মলের কর্মীদের । ফুটপাথের বাজারেও রয়েছে যথেষ্ট পরিষেবা । ক্রেতাদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থার পাশাপাশি হাত স্যানিটাইজ় করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে । লকডাউনের গেড়ো থেকে বাঁচতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মল কর্তৃপক্ষ তা মেনে নিয়েছেন মলের কর্মীরাও ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মলের এক কর্মী বলেন, "এক মাস ধরে বন্ধ শপিং মল । আমাদের শপিং মলে শতাধিক কর্মী রয়েছেন । লকডাউনে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে মলগুলি । এই পরিস্থিতিতে বেতন বন্ধ হয়ে যেতে পারে কর্মীদের । বাধ্য হয়েই রাস্তায় নেমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ । বেতন বন্ধ হলে সমস্যায় পড়তে হবে আমাদেরও । তাই আমরাও মল কর্তৃপক্ষের ডাকে সাড়া দিয়ে রাস্তায় নেমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করছি । রাজ্য সরকারের সমস্ত নির্দেশিকা মেনেই খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে । সামগ্রী কেনার আগে ক্রেতাদের হাতে স্যানিটাইজ়ার দেওয়া হচ্ছে । বজায় রাখা হচ্ছে সামাজিক দূরত্বও ।"

মালদা, 25 এপ্রিল: লকডাউনে আর্থিক উপার্জনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রাস্তায় নামার সিদ্ধান্ত শপিং মল কর্তৃপক্ষেরও । আজ মালদার 34 নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে স্টল করে শপিং মলের কর্মীদের খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করার ছবি ধরা পড়ল । লকডাউনে অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতেই মল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত ।

কোরোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে চলছে দ্বিতীয় দফার লকডাউন । লকডাউনে জমায়েত এড়াতে মালদার রথবাড়ি বাজারকে তুলে নিয়ে আসা হয়েছে 34 নম্বর জাতীয় সড়কে । দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে বাজারের আয়তন । লকডাউনে আর্থিক সংকট ঘোচাতে পেশা পর্যন্ত বদলেছেন রিকশা চালক, টোটো চালক থেকে শ্রমিকরা । প্রতিদিন পাইকারি বাজার থেকে খাদ্যসামগ্রী কিনে তা বিক্রি করছেন সামান্য কিছু রোজগারের আশায় । দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারগুলির সঙ্গে এবার পাল্লা দিয়ে লড়াইয়ে নামল শপিং মলও । আজ সকালে মালদার 34 নম্বর জাতীয় সড়কে নিজেদের খাদ্যসামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসতে দেখা গেল মলের কর্মীদের । ফুটপাথের বাজারেও রয়েছে যথেষ্ট পরিষেবা । ক্রেতাদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থার পাশাপাশি হাত স্যানিটাইজ় করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে । লকডাউনের গেড়ো থেকে বাঁচতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মল কর্তৃপক্ষ তা মেনে নিয়েছেন মলের কর্মীরাও ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মলের এক কর্মী বলেন, "এক মাস ধরে বন্ধ শপিং মল । আমাদের শপিং মলে শতাধিক কর্মী রয়েছেন । লকডাউনে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে মলগুলি । এই পরিস্থিতিতে বেতন বন্ধ হয়ে যেতে পারে কর্মীদের । বাধ্য হয়েই রাস্তায় নেমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ । বেতন বন্ধ হলে সমস্যায় পড়তে হবে আমাদেরও । তাই আমরাও মল কর্তৃপক্ষের ডাকে সাড়া দিয়ে রাস্তায় নেমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করছি । রাজ্য সরকারের সমস্ত নির্দেশিকা মেনেই খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে । সামগ্রী কেনার আগে ক্রেতাদের হাতে স্যানিটাইজ়ার দেওয়া হচ্ছে । বজায় রাখা হচ্ছে সামাজিক দূরত্বও ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.