ETV Bharat / state

সোশাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশালীন পোস্ট, গ্রেপ্তার মিমের নেতা

সোশাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশালীন পোস্ট করার দায়ে গ্রেপ্তার মিমের মালদা জেলার আহ্বায়ক মতিউর রহমান । চাঁচল থানার পুলিশ গতরাত দুটো নাগাদ তাঁকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে ৷

Mim Leader arrested
মতিউর রহমান
author img

By

Published : Dec 5, 2019, 2:10 PM IST

মালদা, 5 ডিসেম্বর : সোশাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন পোস্টের দায়ে গ্রেপ্তার মিম (সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদ-আল-মুসলিমিন)-এর কার্যকর্তা । মিমের মালদা জেলার আহ্বায়ক ওই ব্যক্তির নাম মতিউর রহমান । চাঁচল থানার পুলিশ গতরাত দুটো নাগাদ মতিউর সাহেবকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে ৷ তাঁর বিরুদ্ধে চাঁচল থানার পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে ৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে ৷ তবে এনিয়ে এখনও জেলার পুলিশকর্তাদের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷ এদিকে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আন্দোলন সংগঠিত করতে মালদার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন মিমের শীর্ষনেতারা ৷

চাঁচল ২ ব্লকের খানপুর গ্রামের বাসিন্দা মতিউর রহমান পেশায় শিক্ষক ৷ তিনি স্থানীয় লোলিয়াবাড়ি সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক৷ বর্তমানে তিনি তেলাঙ্গানার রাজনৈতিক দল, সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদ-আল-মুসলিমিন (মিম)-এর মালদা জেলা আহ্বায়ক ৷ সম্প্রতি তিনি এই জেলা সহ উত্তর দিনাজপুরেও আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দলকে প্রতিষ্ঠা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন ৷ মালদা জেলায় এই মুহূর্তে চাঁচল মহকুমায় নিজেদের জমি খানিকটা তৈরি করেছে এই রাজনৈতিক দলটি ৷ ধীরে ধীরে সদস্য বাড়তে শুরু করেছে মালদা সদর মহকুমাতেও ৷ এই জেলায় জেডিপির উত্থান নিয়ে গত 19 নভেম্বর মালদা কলেজ অডিটোরিয়ামে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পুলিশ সুপারকে ৷ সেই ঘটনার পর থেকেই মতিউর সাহেব আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, এই জেলায় মিমকে প্রতিষ্ঠার কাজ করার জন্য যে কোনও মুহূর্তে গ্রেপ্তার হতে পারেন ৷ তাহলে কি রাজনৈতিক কারণেই গ্রেপ্তা করা হল মতিউর সাহেবকে? প্রশ্ন উঠছে ৷

গ্রেপ্তার মিমের নেতা

মতিউর সাহেবের ঘনিষ্ঠ, মিমের অন্যতম নেতা আমির হোসেন অবশ্য মানছেন, তাঁদের নেতা আবেগবশত ভুল পোস্ট করে থাকতে পারেন ৷ তিনি বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে মিমের সঙ্গে যুক্ত ৷ গতরাত আড়াইটে নাগাদ ফোনে জানতে পারি মিমের মালদা জেলার সৈনিক মতিউর রহমানকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে ৷ আমরা এখন থানায় এসেছি ৷ তবে আমরা এখনও পর্যন্ত জানতে পারিনি কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ মতিউর সাহেব দুষ্কৃতী নন, তিনি শিক্ষক ৷ ফেসবুক পোস্টে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লেখার যে অভিযোগ উঠছে তার পিছনে রঘুনাথগঞ্জের আশাদুল নামে এক যুবকের ঘটনা থাকতে পারে ৷ আশাদুলের একটি অডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল ৷ আশাদুলের বিষয় কোট না করেই মতিউর সাহেব সম্ভবত ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন ৷ আশাদুলের কথা অনুযায়ী রঘুনাথগঞ্জের পুলিশ তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল ৷ আশাদুলরা পুলিশের কাছে একটি বৈঠকের অনুমতি চেয়েছিল ৷ পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে সেই অনুমতি দেওয়া হলেও পরে সেই অনুমতি খারিজ করে দেওয়া হয় ৷ এরপরই পুলিশ অকথ্য ভাষায় আশাদুলকে গালিগালাজ করে ৷ আশাদুলের কথা মতিউর সাহেব ফেসবুকে তুলে ধরেছিলেন ৷ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি কোনও মন্তব্য করেননি ৷ তাঁর গ্রেপ্তারি নিয়ে এখনও পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে আমাদের কিছু জানানো হয়নি ৷” আমির হোসেন জানান, মতিউর সাহেবের গ্রেপ্তারির খবর পেয়ে দলের রাজ্য নেতা জামিরুল হোসেন মালদার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ৷ এই ঘটনার প্রতিবাদে মালদা সহ আশেপাশের জেলার দলীয় কর্মীরাও চাঁচলে আন্দোলন সংগঠিত করবে৷

এই ঘটনা নিয়ে এখনও পুলিশ সুপার কিংবা অন্য পুলিশ আধিকারিকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷ তবে চাঁচল থানা সূত্রে জানা গেছে, ধৃত মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনের 505 ও 509 ধারা এবং আইটি অ্যাক্টের 67 ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে ৷

মালদা, 5 ডিসেম্বর : সোশাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন পোস্টের দায়ে গ্রেপ্তার মিম (সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদ-আল-মুসলিমিন)-এর কার্যকর্তা । মিমের মালদা জেলার আহ্বায়ক ওই ব্যক্তির নাম মতিউর রহমান । চাঁচল থানার পুলিশ গতরাত দুটো নাগাদ মতিউর সাহেবকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে ৷ তাঁর বিরুদ্ধে চাঁচল থানার পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে ৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে ৷ তবে এনিয়ে এখনও জেলার পুলিশকর্তাদের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷ এদিকে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আন্দোলন সংগঠিত করতে মালদার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন মিমের শীর্ষনেতারা ৷

চাঁচল ২ ব্লকের খানপুর গ্রামের বাসিন্দা মতিউর রহমান পেশায় শিক্ষক ৷ তিনি স্থানীয় লোলিয়াবাড়ি সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক৷ বর্তমানে তিনি তেলাঙ্গানার রাজনৈতিক দল, সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদ-আল-মুসলিমিন (মিম)-এর মালদা জেলা আহ্বায়ক ৷ সম্প্রতি তিনি এই জেলা সহ উত্তর দিনাজপুরেও আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দলকে প্রতিষ্ঠা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন ৷ মালদা জেলায় এই মুহূর্তে চাঁচল মহকুমায় নিজেদের জমি খানিকটা তৈরি করেছে এই রাজনৈতিক দলটি ৷ ধীরে ধীরে সদস্য বাড়তে শুরু করেছে মালদা সদর মহকুমাতেও ৷ এই জেলায় জেডিপির উত্থান নিয়ে গত 19 নভেম্বর মালদা কলেজ অডিটোরিয়ামে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পুলিশ সুপারকে ৷ সেই ঘটনার পর থেকেই মতিউর সাহেব আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, এই জেলায় মিমকে প্রতিষ্ঠার কাজ করার জন্য যে কোনও মুহূর্তে গ্রেপ্তার হতে পারেন ৷ তাহলে কি রাজনৈতিক কারণেই গ্রেপ্তা করা হল মতিউর সাহেবকে? প্রশ্ন উঠছে ৷

গ্রেপ্তার মিমের নেতা

মতিউর সাহেবের ঘনিষ্ঠ, মিমের অন্যতম নেতা আমির হোসেন অবশ্য মানছেন, তাঁদের নেতা আবেগবশত ভুল পোস্ট করে থাকতে পারেন ৷ তিনি বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে মিমের সঙ্গে যুক্ত ৷ গতরাত আড়াইটে নাগাদ ফোনে জানতে পারি মিমের মালদা জেলার সৈনিক মতিউর রহমানকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে ৷ আমরা এখন থানায় এসেছি ৷ তবে আমরা এখনও পর্যন্ত জানতে পারিনি কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ মতিউর সাহেব দুষ্কৃতী নন, তিনি শিক্ষক ৷ ফেসবুক পোস্টে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লেখার যে অভিযোগ উঠছে তার পিছনে রঘুনাথগঞ্জের আশাদুল নামে এক যুবকের ঘটনা থাকতে পারে ৷ আশাদুলের একটি অডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল ৷ আশাদুলের বিষয় কোট না করেই মতিউর সাহেব সম্ভবত ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন ৷ আশাদুলের কথা অনুযায়ী রঘুনাথগঞ্জের পুলিশ তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল ৷ আশাদুলরা পুলিশের কাছে একটি বৈঠকের অনুমতি চেয়েছিল ৷ পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে সেই অনুমতি দেওয়া হলেও পরে সেই অনুমতি খারিজ করে দেওয়া হয় ৷ এরপরই পুলিশ অকথ্য ভাষায় আশাদুলকে গালিগালাজ করে ৷ আশাদুলের কথা মতিউর সাহেব ফেসবুকে তুলে ধরেছিলেন ৷ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি কোনও মন্তব্য করেননি ৷ তাঁর গ্রেপ্তারি নিয়ে এখনও পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে আমাদের কিছু জানানো হয়নি ৷” আমির হোসেন জানান, মতিউর সাহেবের গ্রেপ্তারির খবর পেয়ে দলের রাজ্য নেতা জামিরুল হোসেন মালদার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ৷ এই ঘটনার প্রতিবাদে মালদা সহ আশেপাশের জেলার দলীয় কর্মীরাও চাঁচলে আন্দোলন সংগঠিত করবে৷

এই ঘটনা নিয়ে এখনও পুলিশ সুপার কিংবা অন্য পুলিশ আধিকারিকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷ তবে চাঁচল থানা সূত্রে জানা গেছে, ধৃত মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনের 505 ও 509 ধারা এবং আইটি অ্যাক্টের 67 ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে ৷

Intro:মালদা, ০৫ ডিসেম্বর : সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশালীন পোস্ট করার দায়ে মিমের মালদা জেলার আহ্বায়ক মতিউর রহমানকে গ্রেফতার করল চাঁচল থানার পুলিশ৷ গতকাল রাত দুটো নাগাদ পুলিশ মতিউর সাহেবের বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে৷ তাঁর বিরুদ্ধে চাঁচল থানার পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে৷ তবে এনিয়ে এখনও জেলার পুলিশকর্তাদের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি৷ এদিকে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আন্দোলন সংগঠিত করতে মালদার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন মিমের শীর্ষনেতারা৷Body:         চাঁচল ২ ব্লকের খানপুর গ্রামের বাসিন্দা মতিউর রহমান পেশায় শিক্ষক৷ তিনি স্থানীয় লোলিয়াবাড়ি সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক৷ বর্তমানে তিনি তেলেঙ্গানার রাজনৈতিক দল, সারা ভারত মজলিস-ই-ইত্তেহাদ-আল-মুসলিমিন (মিম)-এর মালদা জেলা আহ্বায়ক৷ সম্প্রতি তিনি এই জেলা সহ উত্তর দিনাজপুরেও আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দলকে প্রতিষ্ঠা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন৷ মালদা জেলায় এই মুহূর্তে চাঁচল মহকুমায় নিজেদের জমি খানিকটা তৈরি করেছে এই রাজনৈতিক দলটি৷ তবে ধীরে ধীরে সদস্য বাড়তে শুরু করেছে মালদা সদর মহকুমাতেও৷ এই জেলায় জেডিপির উত্থান নিয়ে গত ১৯ নভেম্বর মালদা কলেজ অডিটোরিয়ামে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় পুলিশ সুপারকে৷ সেই ঘটনার পর থেকেই নিজের ঘনিষ্ঠমহলে মতিউর সাহেব আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, এই জেলায় মিমকে প্রতিষ্ঠা দেওয়ার কাজ করে যাচ্ছেন তিনি৷ তাঁকে যে কোনও মুহূর্তে গ্রেফতার করা হতে পারে৷ গতকাল রাতে তাঁর গ্রেফতারিতে এনিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে৷ তাহলে কি রাজনৈতিক কারণেই গ্রেফতার করা হল মতিউর সাহেবকে?
         মতিউর সাহেবের ঘনিষ্ঠ, মিমের অন্যতম নেতা আমির হোসেন অবশ্য মানছেন, তাঁদের নেতা আবেগবশত ভুল পোস্ট করে থাকতে পারেন৷ তিনি বলেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে মিমের সঙ্গে যুক্ত৷ গতকাল রাত আড়াইটে নাগাদ ফোন মারফত জানতে পারি মিমের মালদা জেলার সৈনিক মতিউর রহমানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে৷ আমরা এখন থানায় এসেছি৷ তবে আমরা এখনও পর্যন্ত জানতে পারিনি কেন তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ মতিউর সাহেব দুষ্কৃতী নন, তিনি শিক্ষক৷ ফেসবুক পোস্টে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে লেখার যে অভিযোগ উঠছে তার পিছনে রঘুনাথগঞ্জের আশাদুল নামে এক যুবকের ঘটনা থাকতে পারে৷ আশাদুলের একটি অডিও ভাইরাল হয়েছিল৷ আশাদুলের বিষয় কোট না করেই মতিউর সাহেব সম্ভবত ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন৷ আশাদুলের কথা অনুযায়ী রঘুনাথগঞ্জের পুলিশ তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল৷ আশাদুলরা পুলিশের কাছে একটি বৈঠকের অনুমতি চেয়েছিল৷ পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে সেই অনুমতি দেওয়া হলেও পরে সেই অনুমতি খারিজ করে দেওয়া হয়৷ এরপরেই পুলিশ অকথ্য ভাষায় আশাদুলকে গালিগালাজ করে৷ আশাদুলের কথা মতিউর সাহেব ফেসবুকে তুলে ধরেছিলেন৷ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি কোনও মন্তব্য করেননি৷ তাঁর গ্রেফতারি নিয়ে এখনও পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে আমাদের কিছু জানানো হয়নি৷” আমির হোসেন জানান, মতিউর সাহেবের গ্রেফতারির খবর পেয়ে দলের রাজ্য নেতা জামিরুল হোসেন মালদার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন৷ এই ঘটনার প্রতিবাদে মালদা সহ আশেপাশের জেলার দলীয় কর্মীরাও চাঁচলে আন্দোলন সংগঠিত করবে৷Conclusion:এই ঘটনা নিয়ে এখনও পুলিশ সুপার কিংবা অন্য পুলিশ আধিকারিকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি৷ তবে চাঁচল থানা সূত্রে জানা গেছে, ধৃত মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনের ৫০৫ ও ৫০৯ ধারা এবং আইটি অ্যাক্টের ৬৭ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে৷ আজই তাঁকে চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হবে৷
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.