ETV Bharat / state

গনি-গড়ে সাফ, জামানত বাঁচল শুধু বৈষ্ণবনগরে - কংগ্রেস প্রার্থী আজিজুল হক

কেন এমন হল? উত্তর নেই দুই দলের নীচুতলার কর্মীদের কাছে ৷ তবে কংগ্রেসের জেলা কার্যকরী সভাপতি কালীসাধন রায় ও সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র, দুজনেই জানান, এখনও ভোটের ফলাফল দলগতভাবে পর্যালোচনা করা হয়নি ৷

মোর্চার মান রাখল শুধুমাত্র বৈষ্ণবনগর
মোর্চার মান রাখল শুধুমাত্র বৈষ্ণবনগর
author img

By

Published : May 3, 2021, 4:54 PM IST

মালদা, 3 মে : রাজ্যজুড়ে বড় বড় গোল্লা ৷ তবুও মালদায় বাম কংগ্রেসের মান বাঁচিয়েছে বৈষ্ণবনগর ৷ একমাত্র এই কেন্দ্রেই নিজের জামানত রাখতে পেরেছেন মোর্চার কংগ্রেস প্রার্থী আজিজুল হক ৷ জেলার বাকি 11টি কেন্দ্রেই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে মোর্চা প্রার্থীদের ৷ একুশের ভোটের পর এই জেলায় বাম-কংগ্রেস কীভাবে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে, সেটাই এখন আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে ৷

এবারের নির্বাচনে মালদা জেলায় গনি মিথ নিশ্চিহ্ন ৷ সুবোধ মিশ্র, শৈলেন সরকারদের হাতে গড়া সিপিএমেরও গঙ্গাপ্রাপ্তি ঘটেছে ৷ ফলপ্রকাশের পরদিন দুপুর পর্যন্ত দুই দলের কার্যালয়েই দেখা নেই জেলাস্তরের শীর্ষ নেতৃত্বের ৷ জেলার 12টির মধ্যে হবিবপুর, গাজোল ও ইংরেজবাজারে প্রার্থী দিয়েছিল সিপিএম ৷ ফ্রন্টের বাকি শরিকদের ব্রাত্যই করে রাখা হয়েছিল ৷ পরবর্তীতে মোর্চার বিপক্ষে গিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর কেন্দ্রে প্রার্থী দেয় ফরওয়ার্ড ব্লক ৷ এদিকে বাকি ন’টি কেন্দ্রে কংগ্রেস নিজেদের প্রার্থী দেয় ৷ বারবার দাবি করলেও এই জেলায় আব্বাস সিদ্দিকিকে কোনও আসন ছাড়তে রাজি হয়নি হাত শিবির ৷ ফলস্বরূপ মোথাবাড়ি কেন্দ্রে মোর্চার বিপক্ষে গিয়ে আইএসএফ প্রার্থী দেয় ৷ তবে ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, কাজে আসেনি কোনও অঙ্কই ৷ প্রতিটি আসনেই ভোটের মেরুকরণ স্পষ্ট ৷ এবার জেলার 12টি কেন্দ্রের মধ্যে 11টি আসনেই জামানত খুইয়েছেন বাম-কংগ্রেস প্রার্থীরা ৷ এমনকি হাতের দীর্ঘদিনের গড়, সুজাপুরেও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে ইশা খান চৌধুরীর ৷ ব্যতিক্রম শুধুমাত্র বৈষ্ণবনগর ৷ এই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী আজিজুল হক 37443 (17.95 শতাংশ) ভোট পেয়ে নিজের জামানত ধরে রাখতে পেরেছেন ৷

আরও পড়ুন : কেউ তাক লাগালেন, কেউ হতাশ করলেন; একনজরে তারকাদের মার্কশিট

কেন এমন হল? উত্তর নেই দুই দলের নীচুতলার কর্মীদের কাছে ৷ এদিন ফোন ধরেননি জেলা কংগ্রেস সভাপতি আবু হাসেম খান চৌধুরী ৷ তবে কংগ্রেসের জেলা কার্যকরী সভাপতি কালীসাধন রায় ও সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র দুজনেই জানান, এখনও ভোটের ফলাফল দলগতভাবে পর্যালোচনা করা হয়নি ৷ ফলে এই মুহূর্তে তাঁদের পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয় ৷ এদিকে গতকাল রাত থেকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় গলা ফাটাচ্ছেন দু’দলেরই লোকজন ৷ সেখানে বাম মনস্কদের নিশানায় আব্বাস ভাইজান ৷ যাঁর হাত ধরে এই নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়ার চেষ্টা করেছিল রাজ্য বাম নেতৃত্ব ৷ কংগ্রেসের কর্মীরা অবশ্য সোশাল মিডিয়ায় অত তত্ত্বের ধার ধারেননি ৷ দলের নির্বাচনী নঁকশাকেই তাঁরা এই ভরাডুবির জন্য দায়ী করতে ব্যস্ত ৷

মালদা, 3 মে : রাজ্যজুড়ে বড় বড় গোল্লা ৷ তবুও মালদায় বাম কংগ্রেসের মান বাঁচিয়েছে বৈষ্ণবনগর ৷ একমাত্র এই কেন্দ্রেই নিজের জামানত রাখতে পেরেছেন মোর্চার কংগ্রেস প্রার্থী আজিজুল হক ৷ জেলার বাকি 11টি কেন্দ্রেই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে মোর্চা প্রার্থীদের ৷ একুশের ভোটের পর এই জেলায় বাম-কংগ্রেস কীভাবে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে, সেটাই এখন আলোচনার মূল বিষয় হয়ে উঠেছে ৷

এবারের নির্বাচনে মালদা জেলায় গনি মিথ নিশ্চিহ্ন ৷ সুবোধ মিশ্র, শৈলেন সরকারদের হাতে গড়া সিপিএমেরও গঙ্গাপ্রাপ্তি ঘটেছে ৷ ফলপ্রকাশের পরদিন দুপুর পর্যন্ত দুই দলের কার্যালয়েই দেখা নেই জেলাস্তরের শীর্ষ নেতৃত্বের ৷ জেলার 12টির মধ্যে হবিবপুর, গাজোল ও ইংরেজবাজারে প্রার্থী দিয়েছিল সিপিএম ৷ ফ্রন্টের বাকি শরিকদের ব্রাত্যই করে রাখা হয়েছিল ৷ পরবর্তীতে মোর্চার বিপক্ষে গিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর কেন্দ্রে প্রার্থী দেয় ফরওয়ার্ড ব্লক ৷ এদিকে বাকি ন’টি কেন্দ্রে কংগ্রেস নিজেদের প্রার্থী দেয় ৷ বারবার দাবি করলেও এই জেলায় আব্বাস সিদ্দিকিকে কোনও আসন ছাড়তে রাজি হয়নি হাত শিবির ৷ ফলস্বরূপ মোথাবাড়ি কেন্দ্রে মোর্চার বিপক্ষে গিয়ে আইএসএফ প্রার্থী দেয় ৷ তবে ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, কাজে আসেনি কোনও অঙ্কই ৷ প্রতিটি আসনেই ভোটের মেরুকরণ স্পষ্ট ৷ এবার জেলার 12টি কেন্দ্রের মধ্যে 11টি আসনেই জামানত খুইয়েছেন বাম-কংগ্রেস প্রার্থীরা ৷ এমনকি হাতের দীর্ঘদিনের গড়, সুজাপুরেও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে ইশা খান চৌধুরীর ৷ ব্যতিক্রম শুধুমাত্র বৈষ্ণবনগর ৷ এই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী আজিজুল হক 37443 (17.95 শতাংশ) ভোট পেয়ে নিজের জামানত ধরে রাখতে পেরেছেন ৷

আরও পড়ুন : কেউ তাক লাগালেন, কেউ হতাশ করলেন; একনজরে তারকাদের মার্কশিট

কেন এমন হল? উত্তর নেই দুই দলের নীচুতলার কর্মীদের কাছে ৷ এদিন ফোন ধরেননি জেলা কংগ্রেস সভাপতি আবু হাসেম খান চৌধুরী ৷ তবে কংগ্রেসের জেলা কার্যকরী সভাপতি কালীসাধন রায় ও সিপিএমের জেলা সম্পাদক অম্বর মিত্র দুজনেই জানান, এখনও ভোটের ফলাফল দলগতভাবে পর্যালোচনা করা হয়নি ৷ ফলে এই মুহূর্তে তাঁদের পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয় ৷ এদিকে গতকাল রাত থেকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় গলা ফাটাচ্ছেন দু’দলেরই লোকজন ৷ সেখানে বাম মনস্কদের নিশানায় আব্বাস ভাইজান ৷ যাঁর হাত ধরে এই নির্বাচনে ভালো ফল পাওয়ার চেষ্টা করেছিল রাজ্য বাম নেতৃত্ব ৷ কংগ্রেসের কর্মীরা অবশ্য সোশাল মিডিয়ায় অত তত্ত্বের ধার ধারেননি ৷ দলের নির্বাচনী নঁকশাকেই তাঁরা এই ভরাডুবির জন্য দায়ী করতে ব্যস্ত ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.