কলকাতা, 28 নভেম্বর : ভয়ানক এক দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল শহর কলকাতা। মুহূর্তের অসতর্কতা মহিলার। আর তাতেই গলায় জড়ানো দোপাট্টা ঢুকে যায় মোটর রিকশার চাকায়। মুহূর্তের মধ্যে নিচে পড়ে যান মহিলা। রিকশা দাঁড়ানোর আগে কিছুটা দূর মহিলাকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়। আর তাতে তাঁর গলা রীতিমতো ফালা ফালা হয়ে যায়। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা চোখের সামনে দেখলেন ওই মহিলার স্বামী এবং বোন। তাঁদের করার কিছুই থাকল না।
আজ দুপুরে বাঁশদ্রোণী থানা এলাকায় ব্রহ্মপুর বাদামতলা সম্প্রীতি অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দা নিরঞ্জন মিস্ত্রি তাঁর স্ত্রী এবং শ্যালিকাকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন। নিরঞ্জনবাবুর স্ত্রীর নাম সবিতা মিস্ত্রি। বয়স 50 বছর। তাঁরা উঠেছিলেন একটি মোটর চালিত রিকশায়। অসাবধানতাবশত সবিতা দেবীর গলায় জড়ানো দোপাট্টা জড়িয়ে যায় রিকশার চাকায়। কেউ কিছু বোঝার আগেই মুহূর্তের মধ্যে রিকশা থেকে পড়ে যান সবিতা দেবী। রিকশাচালক চলন্ত রিকশা থামানোর আগেই সবিতা দেবীকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় বেশ কিছুটা দূর। তাতে সবিতা দেবীর গলা ধড় থেকে প্রায় আলাদা হয়ে যায়।
রক্তাক্ত অবস্থায় সবিতা দেবীকে দ্রুত বাঘাযতীন হাসপাতালে নিয়ে যান নিরঞ্জনবাবু। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। স্ত্রীকে এইভাবে চোখের সামনে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে দেখে রীতিমতো বাকহারা হয়ে যান নিরঞ্জনবাবু এবং তাঁর শ্যালিকা।
মোটর রিকশায় দোপাট্টা জড়িয়ে কাটল গলা, বাঁশদ্রোণীতে মৃত্যু মহিলার - ভয়ানক দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল শহর কলকাতা
বাঁশদ্রোণী থানা এলাকায় ব্রহ্মপুর বাদামতলা সম্প্রীতি অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দা নিরঞ্জন মিস্ত্রি তাঁর স্ত্রী এবং শ্যালিকাকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন।
কলকাতা, 28 নভেম্বর : ভয়ানক এক দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল শহর কলকাতা। মুহূর্তের অসতর্কতা মহিলার। আর তাতেই গলায় জড়ানো দোপাট্টা ঢুকে যায় মোটর রিকশার চাকায়। মুহূর্তের মধ্যে নিচে পড়ে যান মহিলা। রিকশা দাঁড়ানোর আগে কিছুটা দূর মহিলাকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়। আর তাতে তাঁর গলা রীতিমতো ফালা ফালা হয়ে যায়। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা চোখের সামনে দেখলেন ওই মহিলার স্বামী এবং বোন। তাঁদের করার কিছুই থাকল না।
আজ দুপুরে বাঁশদ্রোণী থানা এলাকায় ব্রহ্মপুর বাদামতলা সম্প্রীতি অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দা নিরঞ্জন মিস্ত্রি তাঁর স্ত্রী এবং শ্যালিকাকে নিয়ে বেরিয়েছিলেন। নিরঞ্জনবাবুর স্ত্রীর নাম সবিতা মিস্ত্রি। বয়স 50 বছর। তাঁরা উঠেছিলেন একটি মোটর চালিত রিকশায়। অসাবধানতাবশত সবিতা দেবীর গলায় জড়ানো দোপাট্টা জড়িয়ে যায় রিকশার চাকায়। কেউ কিছু বোঝার আগেই মুহূর্তের মধ্যে রিকশা থেকে পড়ে যান সবিতা দেবী। রিকশাচালক চলন্ত রিকশা থামানোর আগেই সবিতা দেবীকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় বেশ কিছুটা দূর। তাতে সবিতা দেবীর গলা ধড় থেকে প্রায় আলাদা হয়ে যায়।
রক্তাক্ত অবস্থায় সবিতা দেবীকে দ্রুত বাঘাযতীন হাসপাতালে নিয়ে যান নিরঞ্জনবাবু। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। স্ত্রীকে এইভাবে চোখের সামনে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়তে দেখে রীতিমতো বাকহারা হয়ে যান নিরঞ্জনবাবু এবং তাঁর শ্যালিকা।