ETV Bharat / state

পরীক্ষার থেকেও বিদ্যাসাগর বড় ! বলছেন পার্থ

11 জুন পুনরায় প্রতিস্থাপন হবে বিদ্যাসাগরের মূর্তি । যার জেরে পিছয় বিদ্যাসাগর কলেজে বায়োকেমিস্ট্রির প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা । এই নিয়ে আজ পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড় ।"

পার্থ চট্টোপাধ্যায়
author img

By

Published : Jun 8, 2019, 11:14 PM IST

Updated : Jun 8, 2019, 11:55 PM IST

কলকাতা, 8 জুন : "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড় ।" বিদ্যাসাগর কলেজে পরীক্ষার দিন পরিবর্তন নিয়ে আজ সাংবাদিক বৈঠকে একথা বললেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ।

প্রসঙ্গত, 11 জুন পুনরায় প্রতিস্থাপন হবে বিদ্যাসাগরের মূর্তি । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিদ্যাসাগর কলেজে গিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি উন্মোচন করবেন । এর জেরে বিদ্যাসাগর কলেজে বায়োকেমিস্ট্রির প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা পিছিয়ে যায় । 11 ও 12 জুনের পরিবর্তে ওই পরীক্ষার দিন 13 ও 14 জুন করা হয়েছে । আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে বির্তক । রাজনৈতিক মহলে এই নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : মুখ্যমন্ত্রীর হাতে মূর্তি উন্মোচন, পরীক্ষা পিছল বিদ্যাসাগরে

এই প্রসঙ্গে আজ পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড় । যারা এই নিয়ে প্রশ্ন করছেন তাঁদের বাংলার ঐতিহ্যের প্রতি, বাংলার মনীষীদের প্রতি কোনও শ্রদ্ধা নেই । এর আগেও বহু পরীক্ষা বহুদিন বাতিল হয়েছে । এটা কোনও রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয় । যাদের বিদ্যাসাগরের প্রতি শ্রদ্ধা আছে তাঁরা এই অনুষ্ঠানে আসছেন । এই অনুষ্ঠান করার জন্য আমরা সরকারকে ধন্যবাদ দিচ্ছি । এরপরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের গেটে স্যার আশুতোষের মূর্তি রাখব আমরা । প্রেসিডেন্সি কলেজেও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি রাখা হবে । কলেজ স্ট্রিটেও রামমোহন রায়ের মূর্তি রাখব । ওই চত্বরে রামমোহন রায়ের কোনও মূর্তি নেই । আমরা সেটার ব্যবস্থা করব ।"

এই সংক্রান্ত আরও খবর : মঙ্গলবার বিদ্যাসাগরের মূর্তি উন্মোচন : মমতা

11 জুন হেয়ার স্কুলের মাঠে প্রথমে এই নিয়ে অনুষ্ঠান হবে । সেখানে বক্তব্য রাখতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তারপরে সেখান থেকে মিছিল করে বিদ্যাসাগরের মূর্তি বিদ্যাসাগর কলেজে নিয়ে যাওয়া হবে । সেখানেই মূর্তি উন্মোচন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

ভিডিয়োয় শুনুন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য

এদিকে, পৌষ মেলা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে পার্থবাবু বলেন, "আমি চাই না এই স্মৃতিবিজড়িত মেলা বন্ধ হয়ে যাক ।" এই নিয়ে গতকাল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ফোনও করেন । তিনি বিষয়টি নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন ।

কলকাতা, 8 জুন : "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড় ।" বিদ্যাসাগর কলেজে পরীক্ষার দিন পরিবর্তন নিয়ে আজ সাংবাদিক বৈঠকে একথা বললেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ।

প্রসঙ্গত, 11 জুন পুনরায় প্রতিস্থাপন হবে বিদ্যাসাগরের মূর্তি । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিদ্যাসাগর কলেজে গিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি উন্মোচন করবেন । এর জেরে বিদ্যাসাগর কলেজে বায়োকেমিস্ট্রির প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা পিছিয়ে যায় । 11 ও 12 জুনের পরিবর্তে ওই পরীক্ষার দিন 13 ও 14 জুন করা হয়েছে । আর এই নিয়ে শুরু হয়েছে বির্তক । রাজনৈতিক মহলে এই নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : মুখ্যমন্ত্রীর হাতে মূর্তি উন্মোচন, পরীক্ষা পিছল বিদ্যাসাগরে

এই প্রসঙ্গে আজ পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড় । যারা এই নিয়ে প্রশ্ন করছেন তাঁদের বাংলার ঐতিহ্যের প্রতি, বাংলার মনীষীদের প্রতি কোনও শ্রদ্ধা নেই । এর আগেও বহু পরীক্ষা বহুদিন বাতিল হয়েছে । এটা কোনও রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয় । যাদের বিদ্যাসাগরের প্রতি শ্রদ্ধা আছে তাঁরা এই অনুষ্ঠানে আসছেন । এই অনুষ্ঠান করার জন্য আমরা সরকারকে ধন্যবাদ দিচ্ছি । এরপরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের গেটে স্যার আশুতোষের মূর্তি রাখব আমরা । প্রেসিডেন্সি কলেজেও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি রাখা হবে । কলেজ স্ট্রিটেও রামমোহন রায়ের মূর্তি রাখব । ওই চত্বরে রামমোহন রায়ের কোনও মূর্তি নেই । আমরা সেটার ব্যবস্থা করব ।"

এই সংক্রান্ত আরও খবর : মঙ্গলবার বিদ্যাসাগরের মূর্তি উন্মোচন : মমতা

11 জুন হেয়ার স্কুলের মাঠে প্রথমে এই নিয়ে অনুষ্ঠান হবে । সেখানে বক্তব্য রাখতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তারপরে সেখান থেকে মিছিল করে বিদ্যাসাগরের মূর্তি বিদ্যাসাগর কলেজে নিয়ে যাওয়া হবে । সেখানেই মূর্তি উন্মোচন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ।

ভিডিয়োয় শুনুন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য

এদিকে, পৌষ মেলা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে পার্থবাবু বলেন, "আমি চাই না এই স্মৃতিবিজড়িত মেলা বন্ধ হয়ে যাক ।" এই নিয়ে গতকাল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ফোনও করেন । তিনি বিষয়টি নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন ।

Intro:কলকাতা, 8 জুন: বিদ্যাসাগর কলেজে 11 ও 12 জুন যে বায়োকেমিস্ট্রির দ্বিতীয় সেমিস্টারের প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা ছিল তার দিন পরিবর্তন নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে আজ। ওই দুটি দিনের পরীক্ষার দিন পরিবর্তন করে 13 ও 14 জুন করা হয়েছে। 11 তারিখে মুখ্যমন্ত্রী বিদ্যাসাগরের মূর্তি প্রতিস্থাপন করতে যাবেন বলে পরীক্ষা বাতিলের ঘটনায় অনেকেই রাজনৈতিক রঙ দেখতে পাচ্ছেন। সেই বিষয়ে আজ শিক্ষামন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিলেন, তাঁদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড়। পাশাপাশি তাঁর বক্তব্য, বহু পরীক্ষাই বহুদিন বাতিল হয়ে থাকে। এটা কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম নয়।


Body:এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের কাছে বিদ্যাসাগর অনেক বড়। যাঁরা মনে করছেন তাঁদের বাংলার ঐতিহ্যের প্রতি, বাংলার মনীষীদের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই। এগুলো নতুন নতুন করে আপনারা তৈরি করছেন আর বলছেন। বহু পরীক্ষা বহুদিন বাতিল হয়েছে। এটা কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম নয়। যাঁদেরই বিদ্যাসাগরের প্রতি শ্রদ্ধা আছে তাঁরাই আসছেন। এটা কি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম? এটা কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম নয়। এটা বাংলার সংস্কৃতি, বাংলার ঐতিহ্য, বাংলার সাহিত্য, বাংলার ইতিহাসকে বাঁচিয়ে রাখার এবং যিনি আমাদের পথিকৃৎ ছিলেন সেই বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙ্গা, সেই জায়গায় তাঁর আবার নতুন করে মূর্তি প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা। আমরা সরকারকে ধন্যবাদও দিচ্ছি উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে যে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত যথেষ্ট ভালো। শুধু তাই নয়। আমরা এরপরে স্যার আশুতোষ এর মূর্তি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের গেটে রাখব, প্রেসিডেন্সিতে আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি রাখব, এবং আমরা কলেজ স্ট্রিটে রামমোহন রায়ের, আমরা দেখেছি ওই চত্বরে রামমোহন রায়ের কোনো মূর্তি নেই, আমরা সেটার ব্যবস্থা করব।"


11 জুন হেয়ার স্কুলের মাঠে প্রথমে অনুষ্ঠান হবে। সেখানে বক্তব্য রাখতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরে সেখান থেকে মিছিল করে বিদ্যাসাগরের মূর্তি বিদ্যাসাগর কলেজে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর সেখানেই মূর্তি উন্মোচন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, " আগামী 11 জুন দুপুর একটার সময় হেয়ার স্কুলের মাঠে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দপ্তর এবং পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের দ্বি-শত জন্মবর্ষ পালনের, উদযাপনের কমিটির উদ্যোগে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের যে মূর্তিটি ভাঙা হয়েছিল সেটি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হবে। যে মূর্তিটা তাণ্ডবকারীরা ভেঙেছিলেন, বাংলা সংস্কৃতিকে, বাংলার ঐতিহ্যকে যেদিন ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছিল, সেই দিনই আমরা বাংলার মানুষ গর্জে উঠেছিলাম এবং প্রতিজ্ঞা নিয়েছিলাম যে আমরা আবার বিদ্যাসাগরের মূর্তিটি আমরা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তিনি এই মূর্তিটির পুনঃ প্রতিষ্ঠা করবেন। বাংলা সমস্ত লেখক সাহিত্যিক, বিদ্যাসাগরের বংশধরদের প্রতিনিধিরা এবং বিদ্যাসাগর কমিটির সদস্যরা সহ বিশিষ্টজনেরা সকলেই আমন্ত্রিত হচ্ছেন। সেদিন ওই মাঠ থেকে বিদ্যাসাগরের মূর্তি নিয়ে তা বিদ্যাসাগর কলেজের ভিতরে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে। এছাড়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আমরা আগেই নিয়েছিলাম যে, সময় করে পরে ওই দিনই একটা পূর্ণাবয়ব মূর্তি বিদ্যাসাগর কলেজের গেটের সামনে নতুন করে বসানো হবে। এই দুটো মূর্তি ব্রোঞ্জেরই হবে। আমরা নিজেরা সরকারের তরফ থেকে এবং দ্বি-শত জন্মবর্ষ উদযাপনের কমিটির পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছি যে, তিনি যেন এখানে থাকেন। এখান থেকে আমরা সকলে বিদ্যাসাগর অনুরাগী এবং বিশিষ্টজনেরা যাতে উপস্থিত থাকে তার জন্য তাঁদেরকে অনুরোধও করছি।" দুটি মূর্তিই ব্রোঞ্জের করার কাজ চলছে। তাই বর্তমানে ফাইবার গ্লাসের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হবে বিদ্যাসাগর কলেজের ভিতরে ও বাইরে।

এ ছাড়া, 12 জুন নবান্ন সভাঘরে রাজ‍্যের মাধ‍্যমিক, উচ্চমাধ‍্যমিক, ICSE ও CBSE বোর্ডের কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, "এছাড়া আবার 12 তারিখেও যারা উচ্চমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, ICSE, CBSE বোর্ডের কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের আমরা সম্মান জানানোর জন্য আমরা কলকাতায় নবান্ন সভাঘরে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান করা হবে এবং মুখ্যমন্ত্রীর সেখানে নিজে উপস্থিত থাকবেন।"

এ দিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পৌষ মেলা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েও শিক্ষামন্ত্রী জানান, তিনি চান না এই স্মৃতিবিজড়িত মেলা বন্ধ হয়ে যাক। বন্ধ না করার অনুরোধ নিয়ে গতকাল তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ফোনও করেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, " আমি এই খবরটা সংবাদ মাধ্যমে দেখলাম। এবং বিশ্বভারতীর অনেকেই ছাত্র-ছাত্রী যারা এবং যারা পৌষ মেলার আকর্ষণে বছরের পর বছর শান্তিনিকেতনে যান তারাও আমাকে ফোন করেছিলেন। আমি উপাচার্য মহাশয়কে ফোন করি। বিদ‍্যুৎবাবুকে বলি যে পৌষ মেলাটা বন্ধ হবে কেন? তিনি এটাও যেমন বলেছেন কেউ কেউ পরিবেশগত দিক থেকে আপত্তি তুলেছেন, আবার এটাও বলেছেন সবাই খাটে না। শুধুমাত্র বিশ্বভারতীর দায়িত্ব নিয়ে এটা করাটা খুব মুশকিল। আমি তাকে জানিয়েছি, এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত, আমি মুখ্যমন্ত্রী কেও এ ব্যাপারে আবেদন করব, যাতে পৌষ মেলা বন্ধ না হয়। আমি নিজেও তাকে বলেছি পৌষ মেলা চালু রাখতে গেলে কী কী দরকার সেটা নিয়ে সকলকে নিয়ে বোলপুরে যাঁরা স্থানীয় আছেন তাঁদেরকে নিয়ে, শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত আছেন যাঁরা তাঁদেরকে নিয়ে, বিশ্বভারতীর প্রাক্তনী যাঁরা আছেন তাঁদেরকে নিয়ে কথা বলুন। এটাতো একটা আবেগ। আবেগকে কী করে আটকে রাখা যাবে। পরিবেশ দূষণ যাতে না হয় তার জন্য এখন তো অনেক কিছুই বেরিয়ে গেছে, অনেক যন্ত্র আছে। তার জন্য এই স্মৃতিবিজরিত, ঐতিহাসিক একটা মেলা, যার দিকে তাকিয়ে থাকে ভারতবর্ষের বাইরে থেকেও বহু লোক, শুধু ভারতবর্ষ, পশ্চিমবাংলা নয়, বিদেশ থেকেও বহু লোক আসে রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত পৌষ মেলার জন্য। সেটা বন্ধ হয়ে গেলে অত্যন্ত দুঃখের হবে, অত্যন্ত বেদনাদায়ক হবে। বিদ্যুৎবাবু বলেছেন আমি নিশ্চয়ই আপনার কথা শুনলাম। আপনি যেরকম বলেছেন আমি সবার সঙ্গেই কথা বলব। কেউ চাইবে না পৌষ মেলা বন্ধ হোক। তাই এটাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যা যা দরকার সমস্ত স্তরের মানুষ নিশ্চয়ই হাত বাড়াবে।"


Conclusion:
Last Updated : Jun 8, 2019, 11:55 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.