ETV Bharat / state

Behala murder: বেহালা মা-ছেলে খুনে ধৃত মৃতার দুই মাসতুতো ভাই - Behala murder case

6 দিনের মাথায় বেহালা জোড়া খুনের কিনারা করল পুলিশ ৷ মা-ছেলে খুনে মৃতার দুই মাসতুতো ভাইকে রবিবার গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ ৷ জেরায় অর্থের জন্য এই ধুন বলে স্বীকার করেছে ধৃত দুই ভাই ৷

Behala murder
বেহালা জোড়া খুনে ধৃত মৃতার দুই মাসতুতো ভাই
author img

By

Published : Sep 12, 2021, 6:37 PM IST

Updated : Sep 12, 2021, 7:16 PM IST

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর: বেহালার পর্ণশ্রীতে জোড়া খুনের কিনার করল পুলিশ ৷ টাকা-পয়সা হাতানোর জন্যই মাসতুতো দিদিকে খুন করেছে দুই ভাই ৷ আর মাকে খুন হতে দেখে ফেলায় 6 বছরের তমোজিৎ মণ্ডলকেও খুন করতে বাধ্য হয়। পুলিশের দাবি, জেরায় একথা স্বীকার করেছে ধৃতরা ৷ মৃতার দুই মাসতুতো ভাই সন্দীপ দাস ও সঞ্জয় দাসকে রবিবার গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ তাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করবেন তদন্তকারীরা অফিসাররা।

জানা গিয়েছে, ধৃত সন্দীপের বাজারে কয়েক লক্ষ টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। কিছুতেই ধার শোধ করতে পারছিল না। মাসতুতো দিদির বাড়িতে সন্দীপের একাধিক সময় যাতায়াত ছিল। জেরায় গোয়েন্দাদের সে জানায়, সুস্মিতা মণ্ডলের (দিদি) বাড়িতে প্রচুর গয়না ছিল। তাছাড়াও তাঁর স্বামী তপন মণ্ডলেরও প্রচুর টাকা । সেই গয়না-টাকা হাতাতেই এই খুন বলে দাবি গোয়েন্দাদের ৷ দিনের বেলায় দিদি কখন বাড়িতে একা থাকেন তা জানা ছিল সন্দীপের। এরপরই ভাইয়ের সঙ্গে প্ল্যান করে ঘটনার দিন দুপুর ১২টা নাগাদ সুস্মিতা মণ্ডলের বাড়িতে উপস্থিত হয় সন্দীপ। চেনা মুখ ও আত্মীয় ফলে দরজা খুলে দেয় সুস্মিতা। এরপরেই সুস্মিতা মণ্ডলের গলা কেটে খুন করা হয়। আর মাকে খুন হতে দেখে ফেলায় 6 বছরের তমোজিৎকেও তারা গলার নলি কেটে খুন করে।

আরও পড়ুন : ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলতেন না সুস্মিতা, থাকতে পারে একাধিক আততায়ী

গত সোমবার বেহালার পর্ণশ্রীর এক আবাসনে মা-ছেলের গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ছ' দিনের মাথায় ঘটনার যবনিকাপতন করল লালবাজার। তদন্তে নেমে পুলিশ মহেশতলা থানা এলাকার বাসিন্দা দুই ভাই সন্দীপ ও সঞ্জয় দাসকে গ্রেফতার করে। এদিন লালবাজারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা জানান, এই ঘটনায় মৃতা সুস্মিতা মণ্ডলের মাসতুতো দুই ভাইকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম সন্দীপ দাস ও সঞ্জীব দাস। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। সন্দীপ দাসকে গতকাল সারারাত ধরে জেরা করা হয় ৷ জেরায় নিজের দোষ স্বীকার করেছে সন্দীপ ৷ এরপরেই তার ভাই সঞ্জয় দাসকেও গ্রেফতার করে লালবাজার।

গত 6 সেপ্টেম্বর রাতে লালবাজারে ১০০ নম্বরে একটি ফোন আসে। জানানো হয়, মা ও ছেলের গলাকাটা দেহ উদ্ধার হয়েছে। এরপরেই রাতে ঘটনাস্থলে হাজির হন লালবাজারের গোয়েন্দারা। পরের দিন গোটা ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে লালবাজারের হোমিসাইড বিভাগ।

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর: বেহালার পর্ণশ্রীতে জোড়া খুনের কিনার করল পুলিশ ৷ টাকা-পয়সা হাতানোর জন্যই মাসতুতো দিদিকে খুন করেছে দুই ভাই ৷ আর মাকে খুন হতে দেখে ফেলায় 6 বছরের তমোজিৎ মণ্ডলকেও খুন করতে বাধ্য হয়। পুলিশের দাবি, জেরায় একথা স্বীকার করেছে ধৃতরা ৷ মৃতার দুই মাসতুতো ভাই সন্দীপ দাস ও সঞ্জয় দাসকে রবিবার গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ তাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করবেন তদন্তকারীরা অফিসাররা।

জানা গিয়েছে, ধৃত সন্দীপের বাজারে কয়েক লক্ষ টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। কিছুতেই ধার শোধ করতে পারছিল না। মাসতুতো দিদির বাড়িতে সন্দীপের একাধিক সময় যাতায়াত ছিল। জেরায় গোয়েন্দাদের সে জানায়, সুস্মিতা মণ্ডলের (দিদি) বাড়িতে প্রচুর গয়না ছিল। তাছাড়াও তাঁর স্বামী তপন মণ্ডলেরও প্রচুর টাকা । সেই গয়না-টাকা হাতাতেই এই খুন বলে দাবি গোয়েন্দাদের ৷ দিনের বেলায় দিদি কখন বাড়িতে একা থাকেন তা জানা ছিল সন্দীপের। এরপরই ভাইয়ের সঙ্গে প্ল্যান করে ঘটনার দিন দুপুর ১২টা নাগাদ সুস্মিতা মণ্ডলের বাড়িতে উপস্থিত হয় সন্দীপ। চেনা মুখ ও আত্মীয় ফলে দরজা খুলে দেয় সুস্মিতা। এরপরেই সুস্মিতা মণ্ডলের গলা কেটে খুন করা হয়। আর মাকে খুন হতে দেখে ফেলায় 6 বছরের তমোজিৎকেও তারা গলার নলি কেটে খুন করে।

আরও পড়ুন : ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলতেন না সুস্মিতা, থাকতে পারে একাধিক আততায়ী

গত সোমবার বেহালার পর্ণশ্রীর এক আবাসনে মা-ছেলের গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ছ' দিনের মাথায় ঘটনার যবনিকাপতন করল লালবাজার। তদন্তে নেমে পুলিশ মহেশতলা থানা এলাকার বাসিন্দা দুই ভাই সন্দীপ ও সঞ্জয় দাসকে গ্রেফতার করে। এদিন লালবাজারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা জানান, এই ঘটনায় মৃতা সুস্মিতা মণ্ডলের মাসতুতো দুই ভাইকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম সন্দীপ দাস ও সঞ্জীব দাস। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। সন্দীপ দাসকে গতকাল সারারাত ধরে জেরা করা হয় ৷ জেরায় নিজের দোষ স্বীকার করেছে সন্দীপ ৷ এরপরেই তার ভাই সঞ্জয় দাসকেও গ্রেফতার করে লালবাজার।

গত 6 সেপ্টেম্বর রাতে লালবাজারে ১০০ নম্বরে একটি ফোন আসে। জানানো হয়, মা ও ছেলের গলাকাটা দেহ উদ্ধার হয়েছে। এরপরেই রাতে ঘটনাস্থলে হাজির হন লালবাজারের গোয়েন্দারা। পরের দিন গোটা ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে লালবাজারের হোমিসাইড বিভাগ।

Last Updated : Sep 12, 2021, 7:16 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.