ETV Bharat / state

বায়োমেট্রিক না মেলায় নিয়োগ করেনি LIC, ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

ইস্টার্ন জ়োনে মোট 300 টি শূন্যপদের জন্য ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল । চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশ করার পর প্রার্থীদের ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন হয়, মেডিকেল টেস্ট নেওয়া হয় । এরপর বেশ কিছু প্রার্থীকে ট্রেনিংয়ে ও পাঠিয়ে দেওয়া হয় ।

কলকাতা হাইকোর্ট
কলকাতা হাইকোর্ট
author img

By

Published : Aug 14, 2020, 10:49 PM IST

কলকাতা 14 অগাস্ট : চূড়ান্ত প্যানেলে নাম থাকা সত্ত্বেও বায়োমেট্রিক মিলছে না ৷ তাই চাকুরিপ্রার্থীর নিয়োগপত্র দিতে অস্বীকার LIC-র । মামলা গড়ায় হাইকোর্টে ৷ সেই মতো হাইকোর্ট আজ রায় দেয় 6 সপ্তাহের মধ্যে ওই প্রার্থীদের আবেদন বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে LIC -কে ৷ বিচারপতি শুভাশিস দাশগুপ্ত এই নির্দেশ দেন ৷

মামলার বয়ান অনুযায়ী, 2019 সালের 17 সেপ্টেম্বর গোটা রাজ্যে LIC অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় । দুটি ধাপে পরীক্ষা নেওয়া হয় । তারপর প্যানেল তৈরি ও প্রথমে প্রিলিমস পরীক্ষা হয় 2019 সালের 31 অক্টোবর । এরপর 2019 সালের 22 ডিসেম্বর হয় মেন্স পরীক্ষা । সেই এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশ হয় চলতি বছরের 14 জানুয়ারি ।

ইস্টার্ন জ়োনে মোট 300টি শূন্যপদের জন্য ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল । চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশ করার পর প্রার্থীদের ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন হয়, মেডিকেল টেস্ট নেওয়া হয় । এরপর বেশ কিছু প্রার্থীকে ট্রেনিংয়ে ও পাঠিয়ে দেওয়া হয় । তারপর বায়োমেট্রিক মিলছে না বলে কয়েকজন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিতে অস্বীকার করে LIC কর্তৃপক্ষ ।

সুরজিৎ পাল ও সুপর্ণা সাধুখাঁ নামে দুই প্যানেলভুক্ত প্রার্থী LIC-কে যথাক্রমে 19 ও 22 ফেব্রুয়ারি চিঠি লিখে জানান, তাঁদের যদি পুনরায় বায়োমেট্রিক বা অন্য কোনও পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয় সেটা করুক LIC । কিন্তু, কোনও সাড়া দেয়নি কর্তৃপক্ষ । এই দুজনই ব্যাঙ্কেও চাকরি পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা । কিন্তু LIC-তে বেতন বেশি হওয়ায় তারা সেই চাকরিতে যোগদান করেননি । এই পরিস্থিতিতে LIC নিয়োগ না করায় একেবারে দিশেহারা অবস্থা প্রার্থীদের । আইনজীবীদের তরফে জানা গেছে, একাধিক প্রার্থীর সাথে এই ঘটনা ঘটেছে ।

এরপর বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন সুরজিৎ পাল ,সুপর্ণা সাধুখাঁ-সহ আরও কয়েকজন প্রার্থী । মামলার শুনানিতে চাকরিপ্রার্থীদের তরফে আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরি জানান,‘‘আমার মক্কেল যখন প্রথম পরীক্ষায় বসেছিল তখন সমস্ত কিছু ভেরিফাই করা হয় । এরপর মেন্স পরীক্ষা হয় তখনও সমস্ত ডকুমেন্ট ভেরিফাই করা হয় । তারপর যখন চূড়ান্ত প্যানেল হয়ে গেল । এমনকী কিছু প্রার্থীকে ট্রেনিংয়ে ও পাঠিয়ে দেওয়া হল । অ্যাপোয়েন্টমেন্ট দেওয়ার সময় LIC কর্তৃপক্ষ বলছে এদের বায়োমেট্রিক মিলছে না ৷ তাই চাকরি দেওয়া যাবে না ।’’

কলকাতা 14 অগাস্ট : চূড়ান্ত প্যানেলে নাম থাকা সত্ত্বেও বায়োমেট্রিক মিলছে না ৷ তাই চাকুরিপ্রার্থীর নিয়োগপত্র দিতে অস্বীকার LIC-র । মামলা গড়ায় হাইকোর্টে ৷ সেই মতো হাইকোর্ট আজ রায় দেয় 6 সপ্তাহের মধ্যে ওই প্রার্থীদের আবেদন বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে LIC -কে ৷ বিচারপতি শুভাশিস দাশগুপ্ত এই নির্দেশ দেন ৷

মামলার বয়ান অনুযায়ী, 2019 সালের 17 সেপ্টেম্বর গোটা রাজ্যে LIC অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় । দুটি ধাপে পরীক্ষা নেওয়া হয় । তারপর প্যানেল তৈরি ও প্রথমে প্রিলিমস পরীক্ষা হয় 2019 সালের 31 অক্টোবর । এরপর 2019 সালের 22 ডিসেম্বর হয় মেন্স পরীক্ষা । সেই এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশ হয় চলতি বছরের 14 জানুয়ারি ।

ইস্টার্ন জ়োনে মোট 300টি শূন্যপদের জন্য ওই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল । চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশ করার পর প্রার্থীদের ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন হয়, মেডিকেল টেস্ট নেওয়া হয় । এরপর বেশ কিছু প্রার্থীকে ট্রেনিংয়ে ও পাঠিয়ে দেওয়া হয় । তারপর বায়োমেট্রিক মিলছে না বলে কয়েকজন প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিতে অস্বীকার করে LIC কর্তৃপক্ষ ।

সুরজিৎ পাল ও সুপর্ণা সাধুখাঁ নামে দুই প্যানেলভুক্ত প্রার্থী LIC-কে যথাক্রমে 19 ও 22 ফেব্রুয়ারি চিঠি লিখে জানান, তাঁদের যদি পুনরায় বায়োমেট্রিক বা অন্য কোনও পরীক্ষা করার প্রয়োজন হয় সেটা করুক LIC । কিন্তু, কোনও সাড়া দেয়নি কর্তৃপক্ষ । এই দুজনই ব্যাঙ্কেও চাকরি পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা । কিন্তু LIC-তে বেতন বেশি হওয়ায় তারা সেই চাকরিতে যোগদান করেননি । এই পরিস্থিতিতে LIC নিয়োগ না করায় একেবারে দিশেহারা অবস্থা প্রার্থীদের । আইনজীবীদের তরফে জানা গেছে, একাধিক প্রার্থীর সাথে এই ঘটনা ঘটেছে ।

এরপর বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন সুরজিৎ পাল ,সুপর্ণা সাধুখাঁ-সহ আরও কয়েকজন প্রার্থী । মামলার শুনানিতে চাকরিপ্রার্থীদের তরফে আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরি জানান,‘‘আমার মক্কেল যখন প্রথম পরীক্ষায় বসেছিল তখন সমস্ত কিছু ভেরিফাই করা হয় । এরপর মেন্স পরীক্ষা হয় তখনও সমস্ত ডকুমেন্ট ভেরিফাই করা হয় । তারপর যখন চূড়ান্ত প্যানেল হয়ে গেল । এমনকী কিছু প্রার্থীকে ট্রেনিংয়ে ও পাঠিয়ে দেওয়া হল । অ্যাপোয়েন্টমেন্ট দেওয়ার সময় LIC কর্তৃপক্ষ বলছে এদের বায়োমেট্রিক মিলছে না ৷ তাই চাকরি দেওয়া যাবে না ।’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.