ETV Bharat / state

'শিক্ষক দিবসেও আমরা-ওরা'? সরকারি অনুষ্ঠানে ব্রাত্য একাধিক শিক্ষক সংগঠন - Mamata Banerjee

শিক্ষক দিবসেও আমকা-ওরাও'র অভিযোগ উঠল ৷ বামপন্থী সংগঠনগুলির অভিযোগ, তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি ৷

শিক্ষক সংগঠন
author img

By

Published : Sep 5, 2019, 11:45 PM IST

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর : ধুমধাম করে নেতাজি ইন্ডোরে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠান করেছে রাজ্য সরকার ৷ অথচ তাতে না কি ডাক পায়নি রাজ্যের অনেক শিক্ষক সংগঠন ৷ আমন্ত্রিত ছিলেন শুধুমাত্র শাসকদলের শিক্ষক সংগঠনের সদস্যরা ৷ এমনই অভিযোগ বামপন্থী শিক্ষক সংগঠনগুলির ৷ যদিও তা মানতে চায়নি তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠন ৷

শিক্ষক দিবসে সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়ে শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক মইদুল ইসলাম বলেন, "সরকারের তরফে কোনও আমন্ত্রণ পাইনি ৷
শাসক দলের শিক্ষক সংগঠনকে শুধু আমন্ত্রণ করা হয়েছে । আমরা আশা করেছিলাম, সরকার সব শিক্ষক সংগঠনকে আমন্ত্রণ জানাবে । সরকার এবং শাসক দল যে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে এটাই তার প্রমাণ । 'শিক্ষক দিবসেও আমরা-ওরা' করছে । এর তীব্র প্রতিবাদ করছি আমরা । " তাঁর দাবি, তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠনের ক্ষেত্রে ব্লকপিছু 20টি করে পাস দেওয়া হয়েছিল ৷ তাঁর কথায়, "শিক্ষক দিবসটা তো কোনও একটা দলের বিষয় নয় । এটা সার্বিক বিষয় । সারা বছর এই দিনটার জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি । " তাঁরাও কোনও আমন্ত্রণ পায়নি বলে জানান নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি কলকাতা জেলা কমিটির সেক্রেটারি প্রিয় নিয়োগী ৷ তাঁর দাবি, "অনুষ্ঠানে শুধু শাসকদল ছিল । আর সব বিরোধী দলের শিক্ষক সংগঠন এটার বাইরে । শাসকদলের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য তাঁদের অন-ডিউটিও দেওয়া হয়েছে ।"


একই বক্তব্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসুর ৷ তিনি বলেন, "আলাদা করে কোনও সংগঠনকে তো আমন্ত্রণ করে না এই সরকার । সরকারি স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষকদের ডেকেছে । ওরা সরকারপন্থী দুই-একটা হাতা-চামচ ছাড়া কাউকে ডাকে না । শিক্ষক দিবসে ওরা-আমরা নয়, পুরোটাই ওরা । এই সরকার কাউকে সম্মান দেয় বলে আমার মনে হয় না । যে শিক্ষকদের লাঠিপেটা করেছে কয়েকদিন আগে, অনশন করে দাবি আদায় করতে হচ্ছে, তাঁরা আবার শিক্ষক দিবস করার ঔদ্ধত‍্য দেখায় কী করে?"

তাঁদের কাছেও কোনও আমন্ত্রণ আসেনি বলে জানান পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সংঘের সহ-সাধারণ সম্পাদক চিরঞ্জীব গোস্বামী, মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ মিত্রদের ৷

শুধু কি তাহলে শাসকদলের শিক্ষক সংগঠনকেই শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে? ওয়েস্ট বেঙ্গল তৃণমূল সেকেন্ডারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (WBTSTA) তরফে কৌশিক মুখোপাধ্যায় এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন ৷ তিনি বলেন, " একদম নয় । জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে সব স্কুলে আমন্ত্রণপত্র যায় । কলকাতার আশপাশের জেলাগুলিকে নেওয়া হয়েছে জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে । বিভিন্ন স্কুলকে শিক্ষকদের নাম দিতে বলা হয়েছে । প্রত্যেকটা জেলার আবার সংখ্যা আছে । যে সব স্কুলে শিক্ষক সংখ্যা বেশি সেই স্কুল থেকেই সাধারণত আমন্ত্রণ করা হয় । কারণ, আজ তো স্কুল ছুটি নয় ।"

কৌশিক মুখোপাধ্যায় আরও বলেন, "এটা র‍্যান্ডামলি সিলেক্ট করা হয় । যে সব স্কুল সরকারের প্রোগ্রামগুলোতে ঠিক ঠিক অংশগ্রহণ করে, যায় আসে, তাদেরকেই জেলা পরিদর্শকরা ডেকে নেন । সারা বছরের একটা হিসেব আছে ।"

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর : ধুমধাম করে নেতাজি ইন্ডোরে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠান করেছে রাজ্য সরকার ৷ অথচ তাতে না কি ডাক পায়নি রাজ্যের অনেক শিক্ষক সংগঠন ৷ আমন্ত্রিত ছিলেন শুধুমাত্র শাসকদলের শিক্ষক সংগঠনের সদস্যরা ৷ এমনই অভিযোগ বামপন্থী শিক্ষক সংগঠনগুলির ৷ যদিও তা মানতে চায়নি তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠন ৷

শিক্ষক দিবসে সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়ে শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক মইদুল ইসলাম বলেন, "সরকারের তরফে কোনও আমন্ত্রণ পাইনি ৷
শাসক দলের শিক্ষক সংগঠনকে শুধু আমন্ত্রণ করা হয়েছে । আমরা আশা করেছিলাম, সরকার সব শিক্ষক সংগঠনকে আমন্ত্রণ জানাবে । সরকার এবং শাসক দল যে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে এটাই তার প্রমাণ । 'শিক্ষক দিবসেও আমরা-ওরা' করছে । এর তীব্র প্রতিবাদ করছি আমরা । " তাঁর দাবি, তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠনের ক্ষেত্রে ব্লকপিছু 20টি করে পাস দেওয়া হয়েছিল ৷ তাঁর কথায়, "শিক্ষক দিবসটা তো কোনও একটা দলের বিষয় নয় । এটা সার্বিক বিষয় । সারা বছর এই দিনটার জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি । " তাঁরাও কোনও আমন্ত্রণ পায়নি বলে জানান নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি কলকাতা জেলা কমিটির সেক্রেটারি প্রিয় নিয়োগী ৷ তাঁর দাবি, "অনুষ্ঠানে শুধু শাসকদল ছিল । আর সব বিরোধী দলের শিক্ষক সংগঠন এটার বাইরে । শাসকদলের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য তাঁদের অন-ডিউটিও দেওয়া হয়েছে ।"


একই বক্তব্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসুর ৷ তিনি বলেন, "আলাদা করে কোনও সংগঠনকে তো আমন্ত্রণ করে না এই সরকার । সরকারি স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষকদের ডেকেছে । ওরা সরকারপন্থী দুই-একটা হাতা-চামচ ছাড়া কাউকে ডাকে না । শিক্ষক দিবসে ওরা-আমরা নয়, পুরোটাই ওরা । এই সরকার কাউকে সম্মান দেয় বলে আমার মনে হয় না । যে শিক্ষকদের লাঠিপেটা করেছে কয়েকদিন আগে, অনশন করে দাবি আদায় করতে হচ্ছে, তাঁরা আবার শিক্ষক দিবস করার ঔদ্ধত‍্য দেখায় কী করে?"

তাঁদের কাছেও কোনও আমন্ত্রণ আসেনি বলে জানান পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সংঘের সহ-সাধারণ সম্পাদক চিরঞ্জীব গোস্বামী, মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ মিত্রদের ৷

শুধু কি তাহলে শাসকদলের শিক্ষক সংগঠনকেই শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে? ওয়েস্ট বেঙ্গল তৃণমূল সেকেন্ডারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (WBTSTA) তরফে কৌশিক মুখোপাধ্যায় এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন ৷ তিনি বলেন, " একদম নয় । জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে সব স্কুলে আমন্ত্রণপত্র যায় । কলকাতার আশপাশের জেলাগুলিকে নেওয়া হয়েছে জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে । বিভিন্ন স্কুলকে শিক্ষকদের নাম দিতে বলা হয়েছে । প্রত্যেকটা জেলার আবার সংখ্যা আছে । যে সব স্কুলে শিক্ষক সংখ্যা বেশি সেই স্কুল থেকেই সাধারণত আমন্ত্রণ করা হয় । কারণ, আজ তো স্কুল ছুটি নয় ।"

কৌশিক মুখোপাধ্যায় আরও বলেন, "এটা র‍্যান্ডামলি সিলেক্ট করা হয় । যে সব স্কুল সরকারের প্রোগ্রামগুলোতে ঠিক ঠিক অংশগ্রহণ করে, যায় আসে, তাদেরকেই জেলা পরিদর্শকরা ডেকে নেন । সারা বছরের একটা হিসেব আছে ।"

Intro:কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর: আজ শিক্ষক দিবস। সরকারের তরফে এই দিনটি পালন করার জন্য নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু সরকারি এই অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন না বহু শিক্ষক সংগঠন। অধিকাংশ শিক্ষক সংগঠন, মূলত বামপন্থী শিক্ষক সংগঠনগুলির অভিযোগ, সরকারি এই অনুষ্ঠানে শুধু শাসক দলেরই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ডাকা হয়েছে। বাকি কোনও শিক্ষক সংগঠনকেই এই অনুষ্ঠানে ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ। এ ছাড়া, নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে যে আইডেন্টিটি কার্ড দেওয়া হয়েছে সেটাও শুধুমাত্র ওয়েস্টবেঙ্গল তৃণমূল সেকেন্ডারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (WBTSTA) সদস্যদেরই দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। সরকার সকলের জন্য। শুধু তৃণমূলের নয়। তাহলে কেন সরকারি অনুষ্ঠানে শুধু তৃণমূলপন্থী শিক্ষকরা যাবেন? প্রশ্ন উঠছে সংশ্লিষ্ট মহলে।



Body:শিক্ষক দিবসে সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়ে শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক মইদুল ইসলাম বলেন, " সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আমন্ত্রণ শিক্ষক সংগঠন হিসেবে আমাদের করা হয়নি। আজকে যে আমন্ত্রণ ওখানে করা হয়েছে সেটা শাসক দলের যে শিক্ষক সংগঠন তাঁদের করা হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম সরকার সমস্ত শিক্ষক সংগঠনকে আমন্ত্রিত করবে। কিন্তু, সরকার তাঁদের নিজের দলের সংগঠনকে আমন্ত্রিত করেছে। অর্থাৎ, সরকার এবং শাসক দল দুটো যে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে আজকের যে সরকারি অনুষ্ঠান সেটা তার প্রমাণ। 'শিক্ষক দিবসেও আমরা-ওরা' ব্যবহার করছে। সেটা প্রথম থেকেই হয়ে আসছে। তার আমরা তীব্র প্রতিবাদ করছি। আজকে যাঁরা আমন্ত্রিত হয়েছেন দেখলাম তৃণমূলের যে সংগঠন আছে তাঁদের ব্লকে নাকি 20 জন করে আমন্ত্রিত হয়েছেন এবং তাঁরা পাশ পেয়েছেন। তাঁরা আজকে নেতাজি ইন্ডোরে সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। শিক্ষক দিবসটা তো কোনও একটা দলের বিষয় নয়। এটা সার্বিক বিষয়। সারা বছর এই দিনটার জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি। কিন্তু, আজকে সরকার পক্ষ থেকে কোনও আমন্ত্রণ পাইনি। শুধু প্রতি ব্লক থেকে শাসকদলের 20 জন করে আমন্ত্রিত হয়েছেন।"

নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি কলকাতা জেলা কমিটির সেক্রেটারি প্রিয় নিয়োগী বলেন, "না আমরা কোনও আমন্ত্রণ পাইনি। শুধু শাসকদলের যাঁরা তাঁরাই উপস্থিত ছিলেন এবং শোনা গেছে সেখানে টিফিনের প্যাকেট এবং 500 টাকা করেও দেওয়া হয়েছে। শুধু শাসকদল ছিল। আর সব বিরোধী দলের শিক্ষক সংগঠন এর বাইরে। শাসকদলের অনুষ্ঠানে যাবার জন্য তাঁদের অন-ডিউটিও দেওয়া হয়েছে।"

শিক্ষক দিবসের সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েছেন? পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, "আলাদা করে কোনও সংগঠনকে তো আমন্ত্রণ করে না এরা। সরকারি স্কুলগুলোর প্রধান শিক্ষকদের ডেকেছে। ওরা সরকারপন্থী দুই-একটা হাতা-চামচ ছাড়া কাউকে ডাকে না। সরকার প্রতি সংগঠনকে ডাকলেও কথা ছিল। সংগঠনকেও ডাকে না। কয়েকজন ওদের তাবেদার সেই লোকগুলোকে ওরা ডাকে। শিক্ষক দিবসে ওরা-আমরা নয়, পুরোটাই ওরা। কিছু ধান্দাবাজ হাতা-চামচকে নিয়ে ওরা এই অনুষ্ঠানটা করছে। মনে করছে এটা সম্মান। এই সরকার কাউকে সম্মান দেয় বলে আমার মনে হয় না। যে শিক্ষকদের লাঠিপেটা করেছে কয়েকদিন আগে, অনশন করে দাবি আদায় করতে হচ্ছে, তাঁরা আবার শিক্ষক দিবস করার ঔদ্ধত‍্য দেখায় কী করে?"

পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সংঘের সহ-সাধারণ সম্পাদক চিরঞ্জীব গোস্বামী বলেন, "আমি কাল পর্যন্ত জানি আমাদের কোনও আমন্ত্রণ আসেনি। আমাদের সংগঠনের কাছে কোনও চিঠি আসেনি।" মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ মিত্র বলেন, "আমাদের কাছে সমিতিগতভাবে কোনও আমন্ত্রণ আসেনি। আমরা স্কুলগত দিক থেকে জেলা পরিদর্শকের কাছে নাম পাঠিয়ে দিই। কিন্তু, কোনও আমন্ত্রণ আসেনি।"

শুধু কি তাহলে শাসকদলের শিক্ষক সংগঠনই শিক্ষক দিবসের এই সরকারি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছে? শাসকদলের শিক্ষক সংগঠন WBTSTA-র পক্ষ থেকে কৌশিক মুখোপাধ্যায় জানাচ্ছেন, না। তিনি বলেন, " একদম নয়। জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে সমস্ত স্কুলে আমন্ত্রণপত্র যায়। কলকাতার আশেপাশে জেলাগুলোকে নেওয়া হয়েছে জেলা পরিদর্শকের মাধ্যমে। বিভিন্ন স্কুলকে বলা হয়েছে টিচারদের নাম দিতে। প্রত্যেকটা জেলার আবার কোটা আছে। যেমন, কলকাতা জেলার 600। সেই কোটা ফিলাপ করার দায়িত্ব ওই জেলার ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টরের। হতে পারে অনেক জায়গায় স্কুলে কার্ডটা আমরা পৌঁছে দিয়েছি। যে সকল স্কুলে টিচার বেশি আছে তাঁদেরকেই সাধারণত আমন্ত্রণ করা হয়। কারণ, আজ তো স্কুল ছুটি নয়।"

কৌশিক মুখোপাধ্যায় আরো বলেন, "এটার র‍্যান্ডামলি সিলেক্ট করা হয়। যে সব স্কুল সরকারের প্রোগ্রামগুলোতে ঠিক ঠিক অংশগ্রহণ করে, যায় আসে, তাঁদেরকেই জেলা পরিদর্শকরা ডেকে নেন। সারা বছরের একটা হিসেব আছে। যাঁরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সকল সরকারি প্রোগ্রামগুলোতে অংশগ্রহণ করেন তাঁদেরকেই জেলা পরিদর্শক স্যারেরা ডেকেছেন। আর স্বেচ্ছাসেবক যাঁরা আছেন তাঁরা হয়তো সব মিলিয়ে গোটা স্টেডিয়ামে 50 জন হয়তো‌। আমি যতদূর শুনেছি, আমাদের যে স্পোর্টস কাউন্সিল আছে তাঁদের টিচাররা থাকবেন।"


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.