ETV Bharat / state

ধরনা মঞ্চ থেকে বের হতেই আটকাল পুলিশ, ধস্তাধস্তিতে অসুস্থ শিক্ষকরা - hike

বেলা ১টা ৩০ মিনিট নাগাদ ধরনা মঞ্চ থেকে বের হয়ে শিক্ষক শিক্ষিকারা বিকাশ ভবন অভিযান শুরু করতেই পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয় আন্দোলনকারীদের। পুলিশ তাঁদের আটকাতে ব্যারিকেড তৈরি করে। আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এর পরেই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে বিক্ষোভকারীদের।

পুলিশ-শিক্ষক ধস্তাধস্তি
author img

By

Published : Mar 7, 2019, 6:57 PM IST

বিধাননগর, ৭ মার্চ : বিধাননগরে SSK (শিশু শিক্ষা কেন্দ্র) ও MSK (মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্র)-র আন্দোলনকারী শিক্ষক, শিক্ষিকাদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তিত হয় আজ। এর জেরে তিনজন শিক্ষক অসুস্থ হন। আহত হয়েছেন কয়েকজন পুলিশকর্মীও। আজ সল্টলেকের বিকাশ ভবন অভিযানের সময় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।

উল্লেখ্য, গত ৬ দিন ধরে বিধাননগরে অবস্থানে বসেছিলেন রাজ্যের SSK ও MSK-এর শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তৈরি হয়েছিল ঐক্যমঞ্চ। বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনে শামিল হয়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, এর আগে বিকাশ ভবনে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের বক্তব্য সরকারকে জানাতে গিয়েছিলেন। কিন্তু বেশ কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পরও শিক্ষামন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে দেখা করেননি। তাই নিজেদের বক্তব্য সরকারকে জানাতেই আন্দোলনে নামেন তাঁরা।

আজ আন্দোলনের সপ্তম দিনে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে বিকাশ ভবন অভিযান করেন কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা। সকাল থেকেই ধরনা মঞ্চের কাছে মোতায়েন করা হয়েছিল প্রচুর পুলিশ। বেলা ১টা ৩০ মিনিট নাগাদ ধরনা মঞ্চ থেকে বের হয়ে শিক্ষক শিক্ষিকারা বিকাশ ভবন অভিযান শুরু করতেই পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয় আন্দোলনকারীদের। পুলিশ তাঁদের আটকাতে ব্যারিকেড তৈরি করে। আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এর পরেই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে বিক্ষোভকারীদের।

undefined

দু'দিন আগেই CPI(M)-এর রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, আন্দোলনে বামফ্রন্টের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তিনি আরও বলেছিলেন, "শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই আন্দোলন সফল হোক। সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ তারা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসুক।"

সূর্যকান্তবাবু ছাড়াও গিয়েছিলেন CPI(M) নেতা সুজন চক্রবর্তী, কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্র।

বিধাননগর, ৭ মার্চ : বিধাননগরে SSK (শিশু শিক্ষা কেন্দ্র) ও MSK (মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্র)-র আন্দোলনকারী শিক্ষক, শিক্ষিকাদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তিত হয় আজ। এর জেরে তিনজন শিক্ষক অসুস্থ হন। আহত হয়েছেন কয়েকজন পুলিশকর্মীও। আজ সল্টলেকের বিকাশ ভবন অভিযানের সময় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।

উল্লেখ্য, গত ৬ দিন ধরে বিধাননগরে অবস্থানে বসেছিলেন রাজ্যের SSK ও MSK-এর শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তৈরি হয়েছিল ঐক্যমঞ্চ। বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনে শামিল হয়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, এর আগে বিকাশ ভবনে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের বক্তব্য সরকারকে জানাতে গিয়েছিলেন। কিন্তু বেশ কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পরও শিক্ষামন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে দেখা করেননি। তাই নিজেদের বক্তব্য সরকারকে জানাতেই আন্দোলনে নামেন তাঁরা।

আজ আন্দোলনের সপ্তম দিনে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে বিকাশ ভবন অভিযান করেন কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা। সকাল থেকেই ধরনা মঞ্চের কাছে মোতায়েন করা হয়েছিল প্রচুর পুলিশ। বেলা ১টা ৩০ মিনিট নাগাদ ধরনা মঞ্চ থেকে বের হয়ে শিক্ষক শিক্ষিকারা বিকাশ ভবন অভিযান শুরু করতেই পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয় আন্দোলনকারীদের। পুলিশ তাঁদের আটকাতে ব্যারিকেড তৈরি করে। আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এর পরেই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে বিক্ষোভকারীদের।

undefined

দু'দিন আগেই CPI(M)-এর রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র আন্দোলনকারীদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, আন্দোলনে বামফ্রন্টের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তিনি আরও বলেছিলেন, "শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই আন্দোলন সফল হোক। সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ তারা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসুক।"

সূর্যকান্তবাবু ছাড়াও গিয়েছিলেন CPI(M) নেতা সুজন চক্রবর্তী, কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্র।

Intro:প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি বাজেয়াপ্ত করল নিমতা থানার থানার পুলিশ। নিষিদ্ধ বাজিগুলি দূর্গানগর ও বিরাটি এলাকা থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একজন বাজিব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে আটক করা বাজির বেশিরভাগ অংশ নিষিদ্ধ হওয়া ফানুস নিষিদ্ধ, সেল এবং শব্দবাজি।

Body:পুলিশ সূত্রে জানা গেছে এই অঞ্চলে বহু ব্যবসায়ী কোনরকম লাইসেন্স ও সর্তকতা অবলম্বন ছাড়াই বাজির ব্যবসা করছে। বারংবার তাদেরকে সতর্ক করার পরেও তারা আইন মানতে উদ্যোগী হয়নি। সেই কারণেই অভিযানে নামে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে কালীপুজো অবধি এই অভিযান চলবে। কালীপুজোর রাতে নিষিদ্ধ শব্দবাজি এবং ফানুস ওড়ালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। নিষিদ্ধ শব্দবাজি এবং ফানুস ওড়ানো থেকে স্থানীয়দের বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ।

Conclusion:প্রসঙ্গত পুলিশের তরফে এবছর বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় ফানুস ওড়ানো এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যদিও বাজি বিক্রেতাদের দাবি একেবারে শেষ লগ্নে নির্দেশিকা আশায় তারা সমস্যায় পড়েছে। কারণ ইতিমধ্যে বাজি বাজার শুরু হয়ে গেছে। নিষিদ্ধ হওয়ার আগে বহু বাজি বিক্রি হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে ফানুসও। বাজি বিক্রির মরশুমের একবারে শেষ লগ্নে পুলিশের নিষেধাজ্ঞা আশায় সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি আশায় সমস্যায় পড়েছেন। বাজি বিক্রেতাদের দাবি দুর্গাপুজোর পরপরই যদি পুলিশ পুলিশের পক্ষে ওই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হতো তাহলে বাজি বিক্রেতাদের সমস্যায় পড়তে হতো না।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.