ETV Bharat / state

Teacher Recruitment Scam: নম্বর বেড়েছিল আদালতের নির্দেশে, তারপরও নাম কারচুপির তালিকায় ! - সিবিআই

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির (Teacher Recruitment Scam) আওতায় ওমএমআর শিট বিকৃতিতে (OMR Sheet Manipulation) নাম জড়িয়েছে বৈধভাবে নম্বর বাড়া প্রার্থীদেরও ! এরই জেরে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) রুজু হল আলাদা মামলা ৷

separate case filed at Calcutta High Court over OMR Sheet Manipulation under Teacher Recruitment Scam
ফাইল ছবি ৷
author img

By

Published : Jan 6, 2023, 8:19 PM IST

বিপাকে 15 জন ৷

কলকাতা, 6 জানুয়ারি: সিবিআই (CBI) ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের (School Service Commission) গাফিলতির জেরে তাঁদের সামাজিক সম্মানহানি হচ্ছে ৷ স্রেফ ভুল বোঝাবুঝির কারণে 10 জন শিক্ষককে তাঁদের কর্মক্ষেত্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না ! এই অভিযোগ তুলে এবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) আলাদা মামলা করলেন 15 জন ৷ এঁদের মধ্যে 10 জন ইতিমধ্যেই শিক্ষক পদে চাকরি করছেন ৷ আর বাকি পাঁচজনের নাম রয়েছে সংশ্লিষ্ট মেধাতালিকার উপরের দিকে ৷ সিবিআই ও এসএসসি-র (SSC) ভুলে তাঁদের চাকরি পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ৷

উল্লেখ্য, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির (Teacher Recruitment Scam) আওতাতেই নবম ও দশম শ্রেণির নিয়োগে ওএমআর শিট বিকৃত (OMR Sheet Manipulation) করার ঘটনা সামনে এসেছে ৷ তার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে একটি তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি ৷ তাদের দাবি, ওই তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা সকলেই ওএমআর শিট কারচুপি করিয়ে চাকরি পেয়েছেন ৷ আর এখানেই বেঁধেছে নতুন গোল ! সংশ্লিষ্ট তালিকায় এমন 15 জনের নাম পাওয়া গিয়েছে, যাঁদের প্রাপ্ত নম্বর পরবর্তীতে 1 বেড়েছিল ৷ কিন্তু, সেই নম্বর বৃদ্ধিতে কোনও কারচুপি ছিল না ৷ বস্তুত, আদালতের নির্দেশেই বাড়ানো হয়েছিল ওই 1 নম্বর ৷ 2018 সালে কলকাতা হাইকোর্ট সেই নির্দেশ দিয়েছিল ৷ সেই নম্বর বৃদ্ধির কারণেই ওই 15 জনের চাকরি পাওয়ার পথ প্রশস্ত হয় ৷ কিন্তু, তাঁদের নাম ওএমআর শিট কারচুপি তালিকায় উঠে যাওয়ায় ঘোর বিপাকে পড়েছেন ওই 15 জন ৷

আরও পড়ুন: ফের কঠোর বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় , চাকরি খোয়ালেন 200 জন

এই অবস্থায় আলাদা করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আবেদন জানিয়ে এবং সংশ্লিষ্ট ওএমআর শিট থেকে তাঁদের নাম সরানোর দাবিতে আলাদা মামলা রুজু করেছেন ভুক্তভোগীরা ৷ এই মামলা করা হয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের এজলাসে ৷ আগামী 11 জানুয়ারি মামলাটির শুনানি শুরু হবে ৷

মামলাকারীদের তরফে তাঁদের আইনজীবী আশিসকুমার চৌধুরী বলেন, সিবিআই এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের মধ্যে সঠিকভাবে তথ্যের আদানপ্রদান না-হওয়াতেই এই সমস্যা তৈরি হয়েছে ৷ মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই এই ঘটনার তদন্ত করছে ৷ আবার সেই আদালতেরই নির্দেশে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের নম্বর বাড়ানো হয়েছিল ৷ তাই সেই চাকরিপ্রার্থী ও চাকরিপ্রাপকদের নাম ওএমআর শিট কারচুপির তালিকায় ঢোকানো একেবারেই বেআইনি ৷ সেক্ষেত্রে এই তালিকাও বাতিলযোগ্য ৷ কারণ, এসএসসি-র কাছে এই প্রসঙ্গে সমস্ত তথ্য ছিল ৷ তা সত্ত্বেও সেই তথ্য়াবলী তারা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়নি ৷

বিপাকে 15 জন ৷

কলকাতা, 6 জানুয়ারি: সিবিআই (CBI) ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের (School Service Commission) গাফিলতির জেরে তাঁদের সামাজিক সম্মানহানি হচ্ছে ৷ স্রেফ ভুল বোঝাবুঝির কারণে 10 জন শিক্ষককে তাঁদের কর্মক্ষেত্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না ! এই অভিযোগ তুলে এবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) আলাদা মামলা করলেন 15 জন ৷ এঁদের মধ্যে 10 জন ইতিমধ্যেই শিক্ষক পদে চাকরি করছেন ৷ আর বাকি পাঁচজনের নাম রয়েছে সংশ্লিষ্ট মেধাতালিকার উপরের দিকে ৷ সিবিআই ও এসএসসি-র (SSC) ভুলে তাঁদের চাকরি পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ৷

উল্লেখ্য, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির (Teacher Recruitment Scam) আওতাতেই নবম ও দশম শ্রেণির নিয়োগে ওএমআর শিট বিকৃত (OMR Sheet Manipulation) করার ঘটনা সামনে এসেছে ৷ তার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে একটি তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি ৷ তাদের দাবি, ওই তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা সকলেই ওএমআর শিট কারচুপি করিয়ে চাকরি পেয়েছেন ৷ আর এখানেই বেঁধেছে নতুন গোল ! সংশ্লিষ্ট তালিকায় এমন 15 জনের নাম পাওয়া গিয়েছে, যাঁদের প্রাপ্ত নম্বর পরবর্তীতে 1 বেড়েছিল ৷ কিন্তু, সেই নম্বর বৃদ্ধিতে কোনও কারচুপি ছিল না ৷ বস্তুত, আদালতের নির্দেশেই বাড়ানো হয়েছিল ওই 1 নম্বর ৷ 2018 সালে কলকাতা হাইকোর্ট সেই নির্দেশ দিয়েছিল ৷ সেই নম্বর বৃদ্ধির কারণেই ওই 15 জনের চাকরি পাওয়ার পথ প্রশস্ত হয় ৷ কিন্তু, তাঁদের নাম ওএমআর শিট কারচুপি তালিকায় উঠে যাওয়ায় ঘোর বিপাকে পড়েছেন ওই 15 জন ৷

আরও পড়ুন: ফের কঠোর বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় , চাকরি খোয়ালেন 200 জন

এই অবস্থায় আলাদা করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আবেদন জানিয়ে এবং সংশ্লিষ্ট ওএমআর শিট থেকে তাঁদের নাম সরানোর দাবিতে আলাদা মামলা রুজু করেছেন ভুক্তভোগীরা ৷ এই মামলা করা হয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের এজলাসে ৷ আগামী 11 জানুয়ারি মামলাটির শুনানি শুরু হবে ৷

মামলাকারীদের তরফে তাঁদের আইনজীবী আশিসকুমার চৌধুরী বলেন, সিবিআই এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের মধ্যে সঠিকভাবে তথ্যের আদানপ্রদান না-হওয়াতেই এই সমস্যা তৈরি হয়েছে ৷ মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই এই ঘটনার তদন্ত করছে ৷ আবার সেই আদালতেরই নির্দেশে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের নম্বর বাড়ানো হয়েছিল ৷ তাই সেই চাকরিপ্রার্থী ও চাকরিপ্রাপকদের নাম ওএমআর শিট কারচুপির তালিকায় ঢোকানো একেবারেই বেআইনি ৷ সেক্ষেত্রে এই তালিকাও বাতিলযোগ্য ৷ কারণ, এসএসসি-র কাছে এই প্রসঙ্গে সমস্ত তথ্য ছিল ৷ তা সত্ত্বেও সেই তথ্য়াবলী তারা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়নি ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.