কলকাতা, 4 নভেম্বর : লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে আজ আরেক দফা বৈঠক সারল রেল ও রাজ্য সরকার । লোকাল ট্রেন চালানোর আগে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে একটি SOP বা যৌথ খসড়া প্রস্তুত করা হবে বলে আলোচনা হয় রেল ও রাজ্যের মধ্যে ৷
দক্ষিণ পূর্ব রেলের প্রধান জনসংযোগ আধিকারিক সঞ্জয় ঘোষ বলেন, বুধবার রাজ্য ও রেলের তরফে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়েছে নবান্নে । সেখানে যাত্রী নিরাপত্তা, যাত্রী স্বাচ্ছন্দ ও যাত্রী স্বার্থের দিকে তাকিয়ে একটি যৌথ খসড়া বা SOP তৈরি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে আজ প্রাথমিক আলোচনা হয় ৷ আগামীদিনে সেটি তৈরি হওয়ার পরেই কত ট্রেন চলবে, কীভাবে চলবে এবং কে কোন দায়িত্ব পালন করবেন সেটা নির্ধারণ করা হবে।
নবান্নের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, এমনভাবে ট্রেন দিতে হবে যাতে বিভিন্ন জায়গা থেকে যাত্রীদের হাওড়ায় পৌঁছাতে কোনও সমস্যা না হয় । গত সোমবারের বৈঠকে প্রাথমিকভাবে ঠিক করা হয় যে 10 থেকে 15 শতাংশ ট্রেন 50 শতাংশ যাত্রী নিয়ে চালানো হবে । অর্থাৎ, অঙ্কের হিসেবে প্রতি ট্রেন থাকবে মোটামুটি 600 যাত্রী । তবে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয় যে, কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না । তাই এমন সংখ্যক ট্রেন দিতে হবে যাতে যাত্রী সংকুলানে কোনও সমস্যা না হয় ।
তবে এখন সবাই তাকিয়ে আগামীকালকের রেল ও রাজ্যের চূড়ান্ত বৈঠকের দিকে।
ট্রেনে যাত্রী স্বাচ্ছন্দের দিকে তাকিয়ে SOP তৈরির প্রস্তাব
বুধবার রাজ্য ও রেলের তরফে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়েছে নবান্নে । সেখানে যাত্রী নিরাপত্তা, যাত্রী স্বাচ্ছন্দ ও যাত্রী স্বার্থের দিকে তাকিয়ে একটি যৌথ খসড়া বা SOP তৈরি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে আজ প্রাথমিক আলোচনা হয় ৷
কলকাতা, 4 নভেম্বর : লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে আজ আরেক দফা বৈঠক সারল রেল ও রাজ্য সরকার । লোকাল ট্রেন চালানোর আগে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে একটি SOP বা যৌথ খসড়া প্রস্তুত করা হবে বলে আলোচনা হয় রেল ও রাজ্যের মধ্যে ৷
দক্ষিণ পূর্ব রেলের প্রধান জনসংযোগ আধিকারিক সঞ্জয় ঘোষ বলেন, বুধবার রাজ্য ও রেলের তরফে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়েছে নবান্নে । সেখানে যাত্রী নিরাপত্তা, যাত্রী স্বাচ্ছন্দ ও যাত্রী স্বার্থের দিকে তাকিয়ে একটি যৌথ খসড়া বা SOP তৈরি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে । এই বিষয়ে আজ প্রাথমিক আলোচনা হয় ৷ আগামীদিনে সেটি তৈরি হওয়ার পরেই কত ট্রেন চলবে, কীভাবে চলবে এবং কে কোন দায়িত্ব পালন করবেন সেটা নির্ধারণ করা হবে।
নবান্নের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, এমনভাবে ট্রেন দিতে হবে যাতে বিভিন্ন জায়গা থেকে যাত্রীদের হাওড়ায় পৌঁছাতে কোনও সমস্যা না হয় । গত সোমবারের বৈঠকে প্রাথমিকভাবে ঠিক করা হয় যে 10 থেকে 15 শতাংশ ট্রেন 50 শতাংশ যাত্রী নিয়ে চালানো হবে । অর্থাৎ, অঙ্কের হিসেবে প্রতি ট্রেন থাকবে মোটামুটি 600 যাত্রী । তবে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয় যে, কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না । তাই এমন সংখ্যক ট্রেন দিতে হবে যাতে যাত্রী সংকুলানে কোনও সমস্যা না হয় ।
তবে এখন সবাই তাকিয়ে আগামীকালকের রেল ও রাজ্যের চূড়ান্ত বৈঠকের দিকে।