কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর : এক রোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়া হল অন্য এক রোগীকে । এমনই অভিযোগ উঠেছে শ্রীরামপুরের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে । অভিযোগের পর সব পক্ষের বক্তব্য শুনে ওই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে 10 হাজার টাকা জরিমানা করল ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিকাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC) । এর সঙ্গে ওই পরীক্ষার জন্য নেওয়া খরচও রোগীকে ফিরিয়ে দিতে বলল কমিশন ।
জানা গেছে, শ্রীরামপুরের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক রোগীর LFT করানো হয় । পরীক্ষার রিপোর্টও দেওয়া হয় । ওই রিপোর্ট নিয়ে রোগী সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে যান । রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকের সন্দেহ হয় । চিকিৎসক দেখেন, ওই রিপোর্টে সঙ্গে রোগীর শারীরিক অবস্থা মিলছে না । রোগীকে ফের টেস্ট করাতে বলেন তিনি । পরে দেখা যায়, নতুন টেস্টের রিপোর্ট অন্য রকম এসেছে । বিষয়টি খোঁজখবর করে ওই রোগী জানতে পারেন, অন্য এক রোগীর টেস্টের রিপোর্ট তাঁকে দেওয়া হয়েছিল । এই ঘটনার জেরে রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনে ওই রোগী অভিযোগ দায়ের করেন ।
অভিযোগের ভিত্তিতে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে 10 হাজার টাকা জরিমানা করল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন । রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "রোগীর দুবার টেস্টের জন্য খরচ হয়েছে 1 হাজার 60 টাকা । ওই 10 হাজার টাকার সঙ্গে এই 1 হাজার 60 টাকা মিলিয়ে মোট 11 হাজার টাকা 60 টাকা রোগীকে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।"
এক রোগীর রিপোর্ট অন্যকে, 10 হাজার টাকা জরিমানা - রাজ্য স্বাস্থ্য কমিশন
জানা গেছে, শ্রীরামপুরের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক রোগীর LFT করানো হয় । পরীক্ষার রিপোর্টও দেওয়া হয় । ওই রিপোর্ট নিয়ে রোগী সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে যান । রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকের সন্দেহ হয় ।
কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর : এক রোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়া হল অন্য এক রোগীকে । এমনই অভিযোগ উঠেছে শ্রীরামপুরের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে । অভিযোগের পর সব পক্ষের বক্তব্য শুনে ওই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে 10 হাজার টাকা জরিমানা করল ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিকাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC) । এর সঙ্গে ওই পরীক্ষার জন্য নেওয়া খরচও রোগীকে ফিরিয়ে দিতে বলল কমিশন ।
জানা গেছে, শ্রীরামপুরের এক বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক রোগীর LFT করানো হয় । পরীক্ষার রিপোর্টও দেওয়া হয় । ওই রিপোর্ট নিয়ে রোগী সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে যান । রিপোর্ট দেখে চিকিৎসকের সন্দেহ হয় । চিকিৎসক দেখেন, ওই রিপোর্টে সঙ্গে রোগীর শারীরিক অবস্থা মিলছে না । রোগীকে ফের টেস্ট করাতে বলেন তিনি । পরে দেখা যায়, নতুন টেস্টের রিপোর্ট অন্য রকম এসেছে । বিষয়টি খোঁজখবর করে ওই রোগী জানতে পারেন, অন্য এক রোগীর টেস্টের রিপোর্ট তাঁকে দেওয়া হয়েছিল । এই ঘটনার জেরে রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনে ওই রোগী অভিযোগ দায়ের করেন ।
অভিযোগের ভিত্তিতে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে 10 হাজার টাকা জরিমানা করল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন । রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "রোগীর দুবার টেস্টের জন্য খরচ হয়েছে 1 হাজার 60 টাকা । ওই 10 হাজার টাকার সঙ্গে এই 1 হাজার 60 টাকা মিলিয়ে মোট 11 হাজার টাকা 60 টাকা রোগীকে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।"