কলকাতা, 26 মে : আমফানের জেরে রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে । কলকাতার অনেক এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ আসেনি। আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছিল বিদ্যুৎ বণ্টনকারী সংস্থা CESC । আপাতত সেই আশাতেই বসে আছে শহরবাসী। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ এসেছে বাঘাযতীনের একাংশে । রাতভর কাজ চলার পর সকাল সাড়ে 6টা নাগাদ বিদ্যুৎ আসে। যদিও এখনও অন্ধকারে শহরের বেশ কিছু অংশ।
আজ সপ্তম দিন । আমফানের দিন সকাল থেকেই অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসেবে এক সপ্তাহ ধরে কলকাতার অনেকে বিদ্যুৎহীনভাবে দিন কাটাচ্ছেন । রয়েছে জলের জন্য হাহাকার । সমস্যা শুধু একটা এলাকার নয় । মুকুন্দপুরের দাসপাড়া, কালিকাপুরের গীতাঞ্জলি আবাসন সংলগ্ন এলাকা, সন্তোষপুর সার্ভে পার্কের একটা অংশ, ইলোরা রোড, জোড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকা, বাঁশদ্রোণী বাঁশতলা, হরিদেবপুর কবরডাঙা সংলগ্ন এলাকা, নিউ পর্ণশ্রী, ঠাকুরপুকুরের বেশকিছু পাড়া, বেহালা বকুলতলা, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের বেশ কয়েকটি অংশ, গড়ফা সাপুইপাড়ার কয়েকটি গলি, ঠাকুরপুকুর কালীতলা, নেতাজি নগরের বেশ কয়েকটি এলাকা এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন । ফলে মিটছে না জলকষ্ট । নিত্য ব্যবহার্য জল পাম্প দিয়ে তুলতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। সঙ্গে মোবাইলে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না । বন্ধ রয়েছে টিভি । তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছেন সাধারণ মানুষ । পাখা কিংবা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহার করে সেই গরম থেকে মুক্তির উপায় নেই।
বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ হচ্ছে CESC । এমন অভিযোগ তুলেছে বামপন্থী যুব সংগঠন DYFI। আজ সংগঠনের তরফে CESC-র সদর দপ্তর ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে । এদিকে নেতাজি নগর এলাকায় বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকা মানুষজন আজ থানা ঘেরাও করতে চলেছেন বলে খবর ।
বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক হল বাঘাযতীনের একাংশে
আমফানের জেরে কলকাতার অনেকাংশই বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে । তবে আজ সকালে বিদ্যুৎ এসেছে বাঘাযতীনের একাংশে । আজ CESC-র সদর দপ্তর ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয় DYFI ।
কলকাতা, 26 মে : আমফানের জেরে রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে । কলকাতার অনেক এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ আসেনি। আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছিল বিদ্যুৎ বণ্টনকারী সংস্থা CESC । আপাতত সেই আশাতেই বসে আছে শহরবাসী। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ এসেছে বাঘাযতীনের একাংশে । রাতভর কাজ চলার পর সকাল সাড়ে 6টা নাগাদ বিদ্যুৎ আসে। যদিও এখনও অন্ধকারে শহরের বেশ কিছু অংশ।
আজ সপ্তম দিন । আমফানের দিন সকাল থেকেই অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসেবে এক সপ্তাহ ধরে কলকাতার অনেকে বিদ্যুৎহীনভাবে দিন কাটাচ্ছেন । রয়েছে জলের জন্য হাহাকার । সমস্যা শুধু একটা এলাকার নয় । মুকুন্দপুরের দাসপাড়া, কালিকাপুরের গীতাঞ্জলি আবাসন সংলগ্ন এলাকা, সন্তোষপুর সার্ভে পার্কের একটা অংশ, ইলোরা রোড, জোড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকা, বাঁশদ্রোণী বাঁশতলা, হরিদেবপুর কবরডাঙা সংলগ্ন এলাকা, নিউ পর্ণশ্রী, ঠাকুরপুকুরের বেশকিছু পাড়া, বেহালা বকুলতলা, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডের বেশ কয়েকটি অংশ, গড়ফা সাপুইপাড়ার কয়েকটি গলি, ঠাকুরপুকুর কালীতলা, নেতাজি নগরের বেশ কয়েকটি এলাকা এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন । ফলে মিটছে না জলকষ্ট । নিত্য ব্যবহার্য জল পাম্প দিয়ে তুলতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। সঙ্গে মোবাইলে চার্জ দেওয়া যাচ্ছে না । বন্ধ রয়েছে টিভি । তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছেন সাধারণ মানুষ । পাখা কিংবা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহার করে সেই গরম থেকে মুক্তির উপায় নেই।
বিদ্যুৎ সংযোগ ফিরিয়ে দিতে ব্যর্থ হচ্ছে CESC । এমন অভিযোগ তুলেছে বামপন্থী যুব সংগঠন DYFI। আজ সংগঠনের তরফে CESC-র সদর দপ্তর ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে । এদিকে নেতাজি নগর এলাকায় বিদ্যুৎহীন অবস্থায় থাকা মানুষজন আজ থানা ঘেরাও করতে চলেছেন বলে খবর ।