ETV Bharat / state

বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ পুলিশ কমিশনারের - Police Commissioner directs to promote Friend App

পড়ুয়া থেকে চাকুরে, শহরের যুবতিদের মধ্যে এই বন্ধু অ্যাপ নিয়ে খুব একটা ধারণা নেই । কারণ হিসেবে উঠে এসেছিল কলকাতা পুলিশের এই অ্যাপটি নিয়ে প্রচারের অভাবের কথা । এবার তাই কলকাতা পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা নির্দেশ দিয়েছেন বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের ।

anuj sharma
অনুজ শর্মা
author img

By

Published : Jan 6, 2020, 10:47 PM IST

কলকাতা, 6 জানুয়ারি : ঢেলে সাজানো হয়েছিল বন্ধু অ্যাপ । অ্যাপকে মহিলাদের সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল কলকাতা পুলিশ । অ্যাপ্লিকেশনের উদ্বোধন করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা । কিন্তু উদ্বোধনই সার । কলকাতা শহরের অনেক মহিলা জানেনই না সেকথা । এবার তাই কলকাতা পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা নির্দেশ দিয়েছেন বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের । জানা গেছে, পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা পুলিশের ইলেকট্রনিক্স হোর্ডিংগুলিতে বন্ধু অ্যাপ এবং তার মাধ্যমে নারী সুরক্ষার বিষয়গুলি নিয়ে প্রচার করা হবে । পাশাপাশি পরিকল্পনা চলছে একটি শর্টফিল্ম তৈরির । যেটি শহরের সিনেমা হল এবং মাল্টিপ্লেক্সগুলোতে দেখানো হবে । সেই ফিল্মে বলা হবে বন্ধু অ্যাপ কিভাবে মহিলাদের বন্ধু হয়ে উঠতে পারে । পাশাপাশি কীভাবে অ্যাপে থাকা প্যানিক এলার্ম কাজ করবে সেটিও বোঝানো হবে ।

এ "বন্ধু"বড় কাছের । এ “বন্ধু" বিপদের । এই "বন্ধু" কলকাতা পুলিশের নতুন অ্যাপ । কলকাতায় নারী সুরক্ষায় এই অ্যাপ ভীষণভাবে কার্যকরী হবে বলে বিশ্বাস পুলিশের । রাস্তাঘাটে আক্রমণ কিংবা ইভটিজ়িংয়ের শিকার হতে হয় মহিলাদের । অনেক সময় অসহায়ের মত সহ্য করতে হয় সেসব । অনেক সময় শিকার হতে হয় হেনস্থার । পথে-ঘাটে, বাসে, ট্রামে অবাঞ্ছিত স্পর্শ বা অশালীন উৎপাতের লক্ষ্য কখনও কখনও হতে হয় মহিলাদের । শারীরিকভাবে হেনস্থা বা উত্যক্ত করার সুযোগ কখনও কখনও খোঁজে বিকৃত রুচির কেউ কেউ । আর সেদিকে নজর রেখেই দিন কয়েক আগে তেজস্বিনীর ট্রেনিং দেয় পুলিশ । লক্ষ্যটা পরিষ্কার । অসহায়ের মতো আর সহ্য করা নয় । তেমন পরিস্থিতিতে নারীরা পালটা দিক উত্যক্তকারীদের । পাশাপাশি নারী সুরক্ষায় কলকাতা পুলিশ চাইছিল আরও জোরদার পদক্ষেপ । যে কোনও মুহূর্তে মহিলাদের বিপদে পাশে দাঁড়াতে চাইছে কলকাতা পুলিশ । আর তাই বন্ধু অ্যাপকে এমনভাবে বানানো হয়েছে, যাতে বিপদগ্রস্ত নারীর আঙুলের এক টাচেই খবর পৌঁছে যায় কলকাতা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ।

কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতা বলছে, পড়ুয়া থেকে চাকুরে, শহরের যুবতিদের মধ্যে এই অ্যাপ নিয়ে খুব একটা ধারণা নেই । কারণ হিসেবে উঠে এসেছিল কলকাতা পুলিশের এই অ্যাপটি নিয়ে প্রচারের অভাবের কথা । ETV ভারতকে কেউ কেউ বলেছেন, "শুনেছি এমন একটা অ্যাপ তৈরি হয়েছে । কিন্তু সেটি মোবাইলে ডাউনলোড করা হয়নি ।" আর বেশিরভাগ যুবতির কথায়, "এমন কিছু হয়েছে বলে জানা নেই ।" টালিগঞ্জের পামেলা সরকার (35) বললেন, "আমাদের সুরক্ষা নিজের কাছে । নারীদের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তার অবকাশ থাকলেও তার জন্য অফিস থেকে বাড়িতে বসে থাকা যায় না ৷ রাত তিনটা পর্যন্ত অফিস থাকলেও তা করতে হবে । কলকাতা পুলিশ এমন কোনও অ্যাপ এনেছে বলে আমার জানা নেই ।" কলেজ পড়ুয়া অন্বেষা বললেন অন্য কথা । বলেন, "সুরক্ষার জন্য ব্যাগে রাখুন একটি সিরিঞ্জ । তার কথায়, "যদি আক্রমণের শিকার হই তাহলে এক সিরিঞ্জ হাওয়া, যদি যে কোনও মানুষের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় তবে সেই মুহূর্তে বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব । আমি সেটাই করি ।" তিনিও জানেন না এমন কোনও অ্যাপের কথা ।

এই প্রসঙ্গে অনুজ শর্মা বলেন, "আমি চাই শহরের সব নাগরিক এই অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন । মহিলাদের ক্ষেত্রে এই অ্যাপ GPS ট্র্যাক করতে পারবে । বিপদগ্রস্ত মহিলা নির্দিষ্ট জায়গায় ক্লিক করলেই মেসেজ চলে যাবে পুলিশের কাছে । সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তার অবস্থান জেনে নিতে পারবে । দ্রুত পৌঁছে যাবে ঘটনাস্থানে ।" বিষয়টি তুলে ধরে ETV ভারত । সেই সূত্র ধরেই এবার বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার ।

কলকাতা, 6 জানুয়ারি : ঢেলে সাজানো হয়েছিল বন্ধু অ্যাপ । অ্যাপকে মহিলাদের সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল কলকাতা পুলিশ । অ্যাপ্লিকেশনের উদ্বোধন করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা । কিন্তু উদ্বোধনই সার । কলকাতা শহরের অনেক মহিলা জানেনই না সেকথা । এবার তাই কলকাতা পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা নির্দেশ দিয়েছেন বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের । জানা গেছে, পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা পুলিশের ইলেকট্রনিক্স হোর্ডিংগুলিতে বন্ধু অ্যাপ এবং তার মাধ্যমে নারী সুরক্ষার বিষয়গুলি নিয়ে প্রচার করা হবে । পাশাপাশি পরিকল্পনা চলছে একটি শর্টফিল্ম তৈরির । যেটি শহরের সিনেমা হল এবং মাল্টিপ্লেক্সগুলোতে দেখানো হবে । সেই ফিল্মে বলা হবে বন্ধু অ্যাপ কিভাবে মহিলাদের বন্ধু হয়ে উঠতে পারে । পাশাপাশি কীভাবে অ্যাপে থাকা প্যানিক এলার্ম কাজ করবে সেটিও বোঝানো হবে ।

এ "বন্ধু"বড় কাছের । এ “বন্ধু" বিপদের । এই "বন্ধু" কলকাতা পুলিশের নতুন অ্যাপ । কলকাতায় নারী সুরক্ষায় এই অ্যাপ ভীষণভাবে কার্যকরী হবে বলে বিশ্বাস পুলিশের । রাস্তাঘাটে আক্রমণ কিংবা ইভটিজ়িংয়ের শিকার হতে হয় মহিলাদের । অনেক সময় অসহায়ের মত সহ্য করতে হয় সেসব । অনেক সময় শিকার হতে হয় হেনস্থার । পথে-ঘাটে, বাসে, ট্রামে অবাঞ্ছিত স্পর্শ বা অশালীন উৎপাতের লক্ষ্য কখনও কখনও হতে হয় মহিলাদের । শারীরিকভাবে হেনস্থা বা উত্যক্ত করার সুযোগ কখনও কখনও খোঁজে বিকৃত রুচির কেউ কেউ । আর সেদিকে নজর রেখেই দিন কয়েক আগে তেজস্বিনীর ট্রেনিং দেয় পুলিশ । লক্ষ্যটা পরিষ্কার । অসহায়ের মতো আর সহ্য করা নয় । তেমন পরিস্থিতিতে নারীরা পালটা দিক উত্যক্তকারীদের । পাশাপাশি নারী সুরক্ষায় কলকাতা পুলিশ চাইছিল আরও জোরদার পদক্ষেপ । যে কোনও মুহূর্তে মহিলাদের বিপদে পাশে দাঁড়াতে চাইছে কলকাতা পুলিশ । আর তাই বন্ধু অ্যাপকে এমনভাবে বানানো হয়েছে, যাতে বিপদগ্রস্ত নারীর আঙুলের এক টাচেই খবর পৌঁছে যায় কলকাতা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ।

কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতা বলছে, পড়ুয়া থেকে চাকুরে, শহরের যুবতিদের মধ্যে এই অ্যাপ নিয়ে খুব একটা ধারণা নেই । কারণ হিসেবে উঠে এসেছিল কলকাতা পুলিশের এই অ্যাপটি নিয়ে প্রচারের অভাবের কথা । ETV ভারতকে কেউ কেউ বলেছেন, "শুনেছি এমন একটা অ্যাপ তৈরি হয়েছে । কিন্তু সেটি মোবাইলে ডাউনলোড করা হয়নি ।" আর বেশিরভাগ যুবতির কথায়, "এমন কিছু হয়েছে বলে জানা নেই ।" টালিগঞ্জের পামেলা সরকার (35) বললেন, "আমাদের সুরক্ষা নিজের কাছে । নারীদের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তার অবকাশ থাকলেও তার জন্য অফিস থেকে বাড়িতে বসে থাকা যায় না ৷ রাত তিনটা পর্যন্ত অফিস থাকলেও তা করতে হবে । কলকাতা পুলিশ এমন কোনও অ্যাপ এনেছে বলে আমার জানা নেই ।" কলেজ পড়ুয়া অন্বেষা বললেন অন্য কথা । বলেন, "সুরক্ষার জন্য ব্যাগে রাখুন একটি সিরিঞ্জ । তার কথায়, "যদি আক্রমণের শিকার হই তাহলে এক সিরিঞ্জ হাওয়া, যদি যে কোনও মানুষের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় তবে সেই মুহূর্তে বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব । আমি সেটাই করি ।" তিনিও জানেন না এমন কোনও অ্যাপের কথা ।

এই প্রসঙ্গে অনুজ শর্মা বলেন, "আমি চাই শহরের সব নাগরিক এই অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন । মহিলাদের ক্ষেত্রে এই অ্যাপ GPS ট্র্যাক করতে পারবে । বিপদগ্রস্ত মহিলা নির্দিষ্ট জায়গায় ক্লিক করলেই মেসেজ চলে যাবে পুলিশের কাছে । সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তার অবস্থান জেনে নিতে পারবে । দ্রুত পৌঁছে যাবে ঘটনাস্থানে ।" বিষয়টি তুলে ধরে ETV ভারত । সেই সূত্র ধরেই এবার বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার ।

Intro:কলকাতা, 6 জানুয়ারি: ইটিভি ভারতের খবরের পর নড়েচড়ে বসল কলকাতা পুলিশ। কলকাতা পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দিয়েছেন বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের। লালবাজার সূত্রের খবর এমনটাই। জানা গেছে, পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা পুলিশের ইলেকট্রনিক্স হোর্ডিংগুলিতে বন্ধু অ্যাপ এবং তার মাধ্যমে নারী সুরক্ষার বিষয়গুলি নিয়ে প্রচার করা হবে। পাশাপাশি পরিকল্পনা চলছে একটি শর্টফিল্ম তৈরীর। যেটি শহরের সিনেমা হল এবং মাল্টিপ্লেক্সগুলোতে দেখানো হবে। সেই ফিল্মে বলা হবে "বন্ধু" অ্যাপ কিভাবে মহিলাদের বন্ধু হয়ে উঠতে পারে। পাশাপাশি কিভাবে অ্যাপে থাকা প্যানিক এলার্ম কাজ করবে সেটিও বোঝানো হবে।



Body:এ "বন্ধু"বড় কাছের। এ “বন্ধু" বিপদের। এই “বন্ধু" কলকাতা পুলিশের নতুন অ্যাপ। নতুন রূপে তার উদ্বোধন করেন কলকাতার নগরপাল অনুজ শর্মা। কলকাতা শহরের নারী সুরক্ষায় এই অ্যাপ ভীষণভাবে কার্যকরী হবে বলে বিশ্বাস পুলিশের।

রাস্তাঘাটে আক্রমণ কিংবা ইভটিজিংয়ের শিকার হতে হয় মহিলাদের। অনেক সময় অসহায়ের মত সহ্য করতে হয় সেসব। আবার অনেক সময় শিকার হতে হয় হেনস্থার। পথে-ঘাটে চামে বাসে অবাঞ্ছিত স্পর্শ বা অশালীন উৎপাতের লক্ষ্য কখনো কখনো হতে হয় মহিলাদের। শারীরিকভাবে হেনস্থা বা উত্ত্যক্ত করার সুযোগ কখনো কখনো খোঁজে বিকৃতরুচির কেউ কেউ। আর সেদিকে নজর রেখেই দিন কয়েক আগে তেজস্বিনীর ট্রেনিং দেয় পুলিশ। লক্ষ্যটা পরিষ্কার। অসহায়ের মত সহ্য করা নয়। নারীশক্তি শিখুক আত্মরক্ষার কৌশল। তেমন পরিস্থিতিতে পাল্টা দিক উত্ত্যক্তকারীদের। পাশাপাশি নারী সুরক্ষায় কলকাতা পুলিশ চাইছিল আরও জোরদার পদক্ষেপ। যেকোনো মুহূর্তে মহিলাদের বিপদে পাশে দাঁড়াতে চাইছে কলকাতা পুলিশ। আর তাই বন্ধু অ্যাপকে এমনভাবে বানানো হয়েছে, যাতে বিপদগ্রস্ত নারী আঙ্গুলের একটাচেই খবর পৌঁছে যায় কলকাতা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে।

এ প্রসঙ্গে কলকাতার নগরপাল অনুজ শর্মা বলেন, “ আমি চাই শহরের সব নাগরিক এই অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই অ্যাপ জিপিএস ট্র্যাক করতে পারবে। বিপদগ্রস্ত মহিলা নির্দিষ্ট জায়গায় ক্লিক করলেই মেসেজ চলে যাবে পুলিশের কাছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তার অবস্থান জেনে নিতে পারবে। দ্রুত পৌঁছে যাবে ঘটনাস্থলে।"

কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতা বলছে, পড়ুয়া থেকে চাকুরে, শহরের যুবতীদের মধ্যে এই অ্যাপ নিয়ে খুব একটা ধারণা নেই। ইটিভি ভারত কে কেউ কেউ বলেছেন, “ শুনেছি এমন একটা তৈরি হয়েছে। কিন্তু সেটি মোবাইলে ডাউনলোড করা হয়নি।" আর বেশিরভাগ যুবতীর কথায়, “ এমন কিছু হয়েছে বলে জানা নেই।" এই যেমন টালিগঞ্জের পামেলা সরকার। বছর 35 এর যুবতী বললেন, “ আমাদের সুরক্ষা নিজের কাছে। নারীদের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তার অবকাশ থাকলেও তার জন্য অফিস থেকে বাড়িতে তো বসে থাকতে পারবো না। রাত তিনটা পর্যন্ত অফিস থাকলেও তা করতে হবে। কলকাতা পুলিশ এমন কোন অ্যাপ এনেছে বলে আমার জানা নেই।" কলেজ পড়ুয়া অন্বেষা আবার বললেন অন্য কথা। তিনি সুরক্ষার জন্য ব্যাগে রাখুন একটি সিরিঞ্জ। তার কথায়, “ যদি আক্রমণের শিকার হই তাহলে এক সিরিঞ্জ হাওয়া, যদি যেকোনো মানুষের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় তবে সেই মুহুর্তে বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। আমি সেটাই করি।" ওই পড়ুয়া জানেন না এমন কোন অ্যাপের কথা।



Conclusion:কারণ হিসেবে উঠে এসেছিল কলকাতা পুলিশের এই অ্যাপটি নিয়ে প্রচারের অভাবের কথা। বিষয়টি তুলে ধরে ইটিভি ভারত। সেই সূত্র ধরেই এবার বন্ধু অ্যাপের ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.