ETV Bharat / state

বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়ার আবেদন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

রাজ্যের বিরোধী দলের প্রস্তাব, মাসিক 200 ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁদের অন্তত আগামী তিন মাসের বিদ্যুৎ বিলে ছাড় দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Apr 29, 2020, 5:13 PM IST

কলকাতা, 29 এপ্রিল : বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়ার আবেদন জানিয়ে আজ মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিল রাজ্যের দুই বিরোধী দল CPI(M) ও কংগ্রেস । বিরোধী নেতৃত্বের বক্তব্য, কোরোনা ও লকডাউনের জেরে গৃহবন্দী মানুষ । ইতিমধ্যেই অনেকে কাজ হারিয়েছেন । এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের বিল এক বাড়তি চাপ । তাই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন, বিদ্যুতের বিলে যদি ছাড় দেওয়া হয়, তাহলে কিছুটা হলেও উপকার হবে রাজ্যবাসীর ।

এবিষয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান বলেন, "ঘোরতর সংকটের এই পরিস্থিতিতে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের দামের বিষয়ে নজর দেওয়া জরুরি। বিদ্যুতের দাম দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এরাজ্যে। বহুবার বলা সত্ত্বেও এর কোনও সুরাহা হয়নি। লকডাউনে মানুষের হাতে কাজ নেই। রুজি-রোজগার নেই। সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে উঠেছে । তারউপর বিদ্যুতের বিলের এই ধাক্কা বড়সড় সমস্যায় ফেলবে সাধারণ মানুষকে। তাই বিদ্যুৎ বিলে যথাসম্ভব ছাড় দেওয়া জরুরি। আমাদের প্রস্তাব, মাসিক 200 ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁদের অন্তত আগামী তিন মাসের বিদ্যুৎ বিলে ছাড় দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। ইতিমধ্যেই দিল্লি,তামিলনাড়ুর মতো বেশ কয়েকটি রাজ্যে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তাই এরাজ্যে বিদ্যুৎ বিলে এই ন্যূনতম ছাড় দেওয়ার জন্য দ্রুত নির্দেশিকা জারি করার দাবি জানাচ্ছি।"

এনিয়ে বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, "কোরোনা সংক্রমণ আর লকডাউনের জেরে দেশ ও রাজ্যের সবাই এখন গৃহবন্দী । সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ সবচেয়ে বেশি সমস্যায় রয়েছেন । তাঁদের উপার্জন বন্ধ। এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের বিল বাড়তি চাপ । তাই এনিয়ে ভাবনা চিন্তা করা দরকার রাজ্য সরকারের ।

কলকাতা, 29 এপ্রিল : বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়ার আবেদন জানিয়ে আজ মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিল রাজ্যের দুই বিরোধী দল CPI(M) ও কংগ্রেস । বিরোধী নেতৃত্বের বক্তব্য, কোরোনা ও লকডাউনের জেরে গৃহবন্দী মানুষ । ইতিমধ্যেই অনেকে কাজ হারিয়েছেন । এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের বিল এক বাড়তি চাপ । তাই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন, বিদ্যুতের বিলে যদি ছাড় দেওয়া হয়, তাহলে কিছুটা হলেও উপকার হবে রাজ্যবাসীর ।

এবিষয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান বলেন, "ঘোরতর সংকটের এই পরিস্থিতিতে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের দামের বিষয়ে নজর দেওয়া জরুরি। বিদ্যুতের দাম দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এরাজ্যে। বহুবার বলা সত্ত্বেও এর কোনও সুরাহা হয়নি। লকডাউনে মানুষের হাতে কাজ নেই। রুজি-রোজগার নেই। সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে উঠেছে । তারউপর বিদ্যুতের বিলের এই ধাক্কা বড়সড় সমস্যায় ফেলবে সাধারণ মানুষকে। তাই বিদ্যুৎ বিলে যথাসম্ভব ছাড় দেওয়া জরুরি। আমাদের প্রস্তাব, মাসিক 200 ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ যাঁরা ব্যবহার করেন, তাঁদের অন্তত আগামী তিন মাসের বিদ্যুৎ বিলে ছাড় দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। ইতিমধ্যেই দিল্লি,তামিলনাড়ুর মতো বেশ কয়েকটি রাজ্যে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তাই এরাজ্যে বিদ্যুৎ বিলে এই ন্যূনতম ছাড় দেওয়ার জন্য দ্রুত নির্দেশিকা জারি করার দাবি জানাচ্ছি।"

এনিয়ে বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, "কোরোনা সংক্রমণ আর লকডাউনের জেরে দেশ ও রাজ্যের সবাই এখন গৃহবন্দী । সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ সবচেয়ে বেশি সমস্যায় রয়েছেন । তাঁদের উপার্জন বন্ধ। এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের বিল বাড়তি চাপ । তাই এনিয়ে ভাবনা চিন্তা করা দরকার রাজ্য সরকারের ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.