কলকাতা,9 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন ৷ বন্ধ কাজকর্ম ৷ এই পরিস্থিতিতে পথশিশু ও তাদের মা-দের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে সাহায্যের হাত বাড়াল "ধর্ষক তুমি-ই" নামে এক সংগঠন। পথশিশু ও তাদের মায়েদের জন্য খাবারদাবার ও অত্যাবশ্যক জিনিসপত্র বিতরণ করে তারা।
কোরোনা মোকাবিলায় 21 দিনের লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বন্ধ রয়েছে কাজকর্ম ও দোকানপাট। এর ফলে পথে থাকা সহায়সম্বলহীন মানুষরা সব সমস্যায় পড়েছেন। তাঁরা ও তাঁদের সন্তানরা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছে না। তাই পথে থাকা ও ভবঘুরে মানুষদের যাতে অভুক্ত থাকতে না হয় তাই এই উদ্যোগ নিয়েছে এই সংস্থা।
সংস্থার সদস্য জয়ী রায় বলেন, " পথে থাকা দুস্থ শিশু ও তাদের মায়েদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখেই আমরা এমন একটি প্যাকেট বানিয়েছি যেখানে উভয়েই উপকৃত হবেন। তাতে রয়েছে 500 গ্রাম ছাতু, একটি বড় সাবান, মহিলাদের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিন ও দু'প্যাকেট ORS। প্রথম পর্যায় আমরা 500 জনকে এই প্যাকেট দেব বলে ঠিক করেছি। ইতিমধ্যেই পার্ক সার্কাস, গড়িয়া, গড়িয়াহাট ও গোলপার্ক অঞ্চলে বিতরণের কাজ শেষ হয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন পড়ুয়াও সাহায্য করছেন একাজে। এছাড়াও আরও বহু ইচ্ছুক মানুষ এগিয়ে এসেছেন বিতরণ কাজে। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে ও বন্ধু বান্ধবদের সাহায্যে আর্থিক সহায়তা নিয়ে এই কাজটা করার চেষ্টা করছি।"
পথশিশুদের পাশে দাঁড়াল "ধর্ষক তুমি-ই" - গড়িয়াহাট ও গোলপার্ক
কোরোনা সংক্রমণ রুখতে দেশ জুড়ে লকডাউন ৷ বন্ধ কাজকর্ম, হাতে নেই টাকা ৷ সহায়সম্বলহীন মানুষগুলো সব চেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন ৷
কলকাতা,9 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন ৷ বন্ধ কাজকর্ম ৷ এই পরিস্থিতিতে পথশিশু ও তাদের মা-দের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে সাহায্যের হাত বাড়াল "ধর্ষক তুমি-ই" নামে এক সংগঠন। পথশিশু ও তাদের মায়েদের জন্য খাবারদাবার ও অত্যাবশ্যক জিনিসপত্র বিতরণ করে তারা।
কোরোনা মোকাবিলায় 21 দিনের লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বন্ধ রয়েছে কাজকর্ম ও দোকানপাট। এর ফলে পথে থাকা সহায়সম্বলহীন মানুষরা সব সমস্যায় পড়েছেন। তাঁরা ও তাঁদের সন্তানরা দুবেলা দুমুঠো খেতে পাচ্ছে না। তাই পথে থাকা ও ভবঘুরে মানুষদের যাতে অভুক্ত থাকতে না হয় তাই এই উদ্যোগ নিয়েছে এই সংস্থা।
সংস্থার সদস্য জয়ী রায় বলেন, " পথে থাকা দুস্থ শিশু ও তাদের মায়েদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখেই আমরা এমন একটি প্যাকেট বানিয়েছি যেখানে উভয়েই উপকৃত হবেন। তাতে রয়েছে 500 গ্রাম ছাতু, একটি বড় সাবান, মহিলাদের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিন ও দু'প্যাকেট ORS। প্রথম পর্যায় আমরা 500 জনকে এই প্যাকেট দেব বলে ঠিক করেছি। ইতিমধ্যেই পার্ক সার্কাস, গড়িয়া, গড়িয়াহাট ও গোলপার্ক অঞ্চলে বিতরণের কাজ শেষ হয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন পড়ুয়াও সাহায্য করছেন একাজে। এছাড়াও আরও বহু ইচ্ছুক মানুষ এগিয়ে এসেছেন বিতরণ কাজে। ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে ও বন্ধু বান্ধবদের সাহায্যে আর্থিক সহায়তা নিয়ে এই কাজটা করার চেষ্টা করছি।"