ETV Bharat / state

কড়েয়ায় মৃতের বিবির বক্তব্যে অসংগতি, খুনি পরিচিত কেউ? - কড়েয়ায় মৃতের বিবির বক্তব্যে অসঙ্গতি

খুনের পর 24 ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ । তবে মৃত আবদুল রফিকের বেশ কয়েকজন আত্মীয় স্বজনকে ইতিমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে । তবে গোয়েন্দারা একটা বিষয়ে নিশ্চিত লুটের উদ্দেশ্যে এই খুন নয় । খুনের মোটিভ অন্য কিছু ।

কড়েয়া খুন
author img

By

Published : Oct 31, 2019, 12:00 AM IST

Updated : Oct 31, 2019, 12:54 AM IST

কলকাতা, 30 অক্টোবর : রীতিমতো রহস্যজনক খুন । যার এখনও পর্যন্ত কিনারা করতে পারেনি পুলিশ । খুনের পর 24 ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ । তবে মৃত আবদুল রফিকের বেশ কয়েকজন আত্মীয় স্বজনকে ইতিমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে । তবে গোয়েন্দারা একটা বিষয়ে নিশ্চিত লুটের উদ্দেশ্যে এই খুন নয় । খুনের মোটিভ অন্য কিছু । পুলিশ সূত্রে খবর, রফিকের বিবির বক্তব্যে ইতিমধ্যেই পাওয়া গেছে বেশ কিছু অসংগতি ।

গতকাল সন্ধ্যা সাতটা পনেরো নাগাদ জামা-কাপড় নিতে এসে ফ্ল্যাটের দরজা দিয়ে টাটকা রক্ত বেরিয়ে আসতে দেখেন স্থানীয় লন্ড্রির লোক । বিষয়টি সন্দেহজনক থাকায় আশপাশের ফ্ল্যাটের লোকেদের খবর দেন তিনি । সেই সময় রফিকের বিবি বাড়িতে ছিলেন না । একদিন আগে অর্থাৎ 28 অক্টোবর জাহেদা সেলিম ওরফে নিলু বাবার বাড়িতে গেছিলেন । এলাকাতেই তার বাবার বাড়ি । দ্রুত তাঁকে ফোন করা হলে তিনি এসে দেখতে পান রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন রফিক । পুলিশি তদন্ত বলছে, বিবির সঙ্গে রফিকের শেষবার কথা হয় সন্ধে ছটা নাগাদ । অর্থাৎ, এই খুনের ঘটনা ঘটেছে সন্ধে ছটা থেকে সোয়া সাতটার মধ্যে । মূলত চপার দিয়ে আঘাত করেই এই খুন । একটা সময় বক্সার ছিলেন রফিক । খুনের সময় তিনি আততায়ীকে যথেষ্ট বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন । দেহে পাওয়া গেছে তার চিহ্ন । তাঁর হাতের সামনের দিকে চপারের আঘাতও রয়েছে ।

একটা সময় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ছিল রফিকের পরিবার । তিলজলা রোডে তাঁদের পারিবারিক 60 কাঠা জমি রয়েছে । সেই জমিতে এখন চলছে প্রোমোটিংয়ের কাজ । ওই জমিতে শরিক রয়েছেন 40 জন । রফিকরা চার ভাই । তাঁর বাকি তিন ভাই বাংলাদেশের নাগরিক । তাঁরা সেখানেই থাকেন । প্রোমোটারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ওই 60 কাঠা জমিতে নির্মীয়মাণ বিল্ডিংয়ে একটি করে ফ্ল্যাট এবং নগদ টাকা পেয়েছেন 40 শরিক । ইতিমধ্যেই সেখানে চারটি টাওয়ার তৈরি হয়েছে । বেশিরভাগ শরিক নতুন ফ্ল্যাটে চলে গেছেন । এখনও পর্যন্ত তৈরি হয়নি পাঁচ নম্বর টাওয়ারটি । সেটি তৈরির কাজ চলছে । তাই যে ফ্ল্যাটে রফিক খুন হয়েছেন সেখানে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন প্রোমোটার ।

64 বছরের রফিক পেশায় অটোচালক । বছর তিনেক আগে তাঁর প্রথম পক্ষের স্ত্রী মারা যান । কয়েক মাসের মধ্যেই তিনি নীলুকে বিয়ে করেন । তখন নীলুর বয়স 37 । দরিদ্র পরিবারের নীলুর অসমবয়সি বিয়ে দিয়েছিল তাঁর পরিবারের লোকজনই । তাঁদের মধ্যে যে খুব অশান্তি ছিল, তেমনটা বলছেন না প্রায় কেউই ।

গতকাল খুন হওয়া রফিকের ফ্ল্যাটে খোলা ছিল একটি ড্রয়ার । যার তালা ভাঙা ছিল । সেই ড্রয়ারে ছিল প্রায় 7 লাখ টাকা । সেটি একটি ট্রান্সপারেন্ট কনটেইনারে রাখা ছিল । সেখানে ছিল বেশ কিছু সোনার গয়না । তার কিছুই খোয়া যায়নি । ড্রয়ারের পাশে পড়েছিল একটি স্ক্রু ড্রাইভার । প্রাথমিকভাবে দেখলে মনে হবে ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়েই ভাঙা হয়েছে ড্রয়ারের লক । কিন্তু পুলিশ সূত্রে খবর, ফরেনসিকের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে লক ভাঙা হয়নি । অর্থাৎ, তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করতেই এই পথ নেওয়া হয়েছে ।

কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, দেহটি এমন জায়গায় পড়েছিল, যেখানে খুব পরিচিত কেউ ছাড়া যাওয়া সম্ভব নয় । পাশাপাশি ফ্ল্যাটটির অবস্থান এমন যে, অপরিচিত কেউ এই ঘটনা ঘটালে ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল ষোলআনা । সেই সূত্রেই পুলিশ মনে করছে এই ঘটনা ঘটিয়েছে পরিচিত কেউ । সেই সূত্রেই রফিকের আত্মীয়দের জেরা চলছে ।

কলকাতা, 30 অক্টোবর : রীতিমতো রহস্যজনক খুন । যার এখনও পর্যন্ত কিনারা করতে পারেনি পুলিশ । খুনের পর 24 ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ । তবে মৃত আবদুল রফিকের বেশ কয়েকজন আত্মীয় স্বজনকে ইতিমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে । তবে গোয়েন্দারা একটা বিষয়ে নিশ্চিত লুটের উদ্দেশ্যে এই খুন নয় । খুনের মোটিভ অন্য কিছু । পুলিশ সূত্রে খবর, রফিকের বিবির বক্তব্যে ইতিমধ্যেই পাওয়া গেছে বেশ কিছু অসংগতি ।

গতকাল সন্ধ্যা সাতটা পনেরো নাগাদ জামা-কাপড় নিতে এসে ফ্ল্যাটের দরজা দিয়ে টাটকা রক্ত বেরিয়ে আসতে দেখেন স্থানীয় লন্ড্রির লোক । বিষয়টি সন্দেহজনক থাকায় আশপাশের ফ্ল্যাটের লোকেদের খবর দেন তিনি । সেই সময় রফিকের বিবি বাড়িতে ছিলেন না । একদিন আগে অর্থাৎ 28 অক্টোবর জাহেদা সেলিম ওরফে নিলু বাবার বাড়িতে গেছিলেন । এলাকাতেই তার বাবার বাড়ি । দ্রুত তাঁকে ফোন করা হলে তিনি এসে দেখতে পান রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন রফিক । পুলিশি তদন্ত বলছে, বিবির সঙ্গে রফিকের শেষবার কথা হয় সন্ধে ছটা নাগাদ । অর্থাৎ, এই খুনের ঘটনা ঘটেছে সন্ধে ছটা থেকে সোয়া সাতটার মধ্যে । মূলত চপার দিয়ে আঘাত করেই এই খুন । একটা সময় বক্সার ছিলেন রফিক । খুনের সময় তিনি আততায়ীকে যথেষ্ট বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন । দেহে পাওয়া গেছে তার চিহ্ন । তাঁর হাতের সামনের দিকে চপারের আঘাতও রয়েছে ।

একটা সময় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ছিল রফিকের পরিবার । তিলজলা রোডে তাঁদের পারিবারিক 60 কাঠা জমি রয়েছে । সেই জমিতে এখন চলছে প্রোমোটিংয়ের কাজ । ওই জমিতে শরিক রয়েছেন 40 জন । রফিকরা চার ভাই । তাঁর বাকি তিন ভাই বাংলাদেশের নাগরিক । তাঁরা সেখানেই থাকেন । প্রোমোটারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ওই 60 কাঠা জমিতে নির্মীয়মাণ বিল্ডিংয়ে একটি করে ফ্ল্যাট এবং নগদ টাকা পেয়েছেন 40 শরিক । ইতিমধ্যেই সেখানে চারটি টাওয়ার তৈরি হয়েছে । বেশিরভাগ শরিক নতুন ফ্ল্যাটে চলে গেছেন । এখনও পর্যন্ত তৈরি হয়নি পাঁচ নম্বর টাওয়ারটি । সেটি তৈরির কাজ চলছে । তাই যে ফ্ল্যাটে রফিক খুন হয়েছেন সেখানে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন প্রোমোটার ।

64 বছরের রফিক পেশায় অটোচালক । বছর তিনেক আগে তাঁর প্রথম পক্ষের স্ত্রী মারা যান । কয়েক মাসের মধ্যেই তিনি নীলুকে বিয়ে করেন । তখন নীলুর বয়স 37 । দরিদ্র পরিবারের নীলুর অসমবয়সি বিয়ে দিয়েছিল তাঁর পরিবারের লোকজনই । তাঁদের মধ্যে যে খুব অশান্তি ছিল, তেমনটা বলছেন না প্রায় কেউই ।

গতকাল খুন হওয়া রফিকের ফ্ল্যাটে খোলা ছিল একটি ড্রয়ার । যার তালা ভাঙা ছিল । সেই ড্রয়ারে ছিল প্রায় 7 লাখ টাকা । সেটি একটি ট্রান্সপারেন্ট কনটেইনারে রাখা ছিল । সেখানে ছিল বেশ কিছু সোনার গয়না । তার কিছুই খোয়া যায়নি । ড্রয়ারের পাশে পড়েছিল একটি স্ক্রু ড্রাইভার । প্রাথমিকভাবে দেখলে মনে হবে ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়েই ভাঙা হয়েছে ড্রয়ারের লক । কিন্তু পুলিশ সূত্রে খবর, ফরেনসিকের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে লক ভাঙা হয়নি । অর্থাৎ, তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করতেই এই পথ নেওয়া হয়েছে ।

কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, দেহটি এমন জায়গায় পড়েছিল, যেখানে খুব পরিচিত কেউ ছাড়া যাওয়া সম্ভব নয় । পাশাপাশি ফ্ল্যাটটির অবস্থান এমন যে, অপরিচিত কেউ এই ঘটনা ঘটালে ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল ষোলআনা । সেই সূত্রেই পুলিশ মনে করছে এই ঘটনা ঘটিয়েছে পরিচিত কেউ । সেই সূত্রেই রফিকের আত্মীয়দের জেরা চলছে ।

Intro:কলকাতা, 30 অক্টোবর: রীতিমতো রহস্যজনক খুন। যার এখনো পর্যন্ত কিনারা করতে পারেনি পুলিশ। খুনের পর 24 ঘন্টা কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ। তবে মৃত আব্দুল রফিকের বেশ কয়েকজন আত্মীয় স্বজনকে ইতিমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে গোয়েন্দারা একটা বিষয়ে নিশ্চিত লুটের উদ্দেশ্যে এই খুন নয়। খুনের মোটিভ অন্যকিছু। পুলিশ সূত্রে খবর, রফিকের বিবির বক্তব্যে ইতিমধ্যেই পাওয়া গেছে বেশ কিছু অসঙ্গতি।
Body:গতকাল সন্ধ্যা সাতটা পনেরো নাগাদ জামা-কাপড় নিতে এসে ফ্ল্যাটের দরজা দিয়ে টাটকা রক্ত বেরিয়ে আসতে দেখেন স্থানীয় লন্ড্রিওয়ালা। বিষয়টি সন্দেহজনক থাকায় আশে পাশের ফ্ল্যাটের লোকেদের খবর দেন তিনি। সেই সময় রফিকের বিবি বাড়িতে ছিলেন না। একদিন আগে অর্থাৎ 28 অক্টোবর জাহেদা সেলিম ওরফে নিলু বাপের বাড়িতে গিয়েছিলেন। এলাকাতেই তার বাপের বাড়ি। দ্রুত তাকে ফোন করা হলে তিনি এসে দেখতে পান রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন রফিক। পুলিশি তদন্ত বলছে, বিবির সঙ্গে রফিকের শেষবার কথা হয় সন্ধ্যে ছটা নাগাদ। অর্থাৎ এই খুনের ঘটনা ঘটেছে সন্ধ্যে ছটা থেকে 07: 15র মধ্যে। মূলত চপার দিয়ে আঘাত করেই এই খুন। একটা সময় বক্সার ছিলেন রফিক। খুনের সময় তিনি আততায়ীকে যথেষ্ট বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। বেহে পাওয়া গেছে তার চিহ্ন। তার হাতের সামনের দিকে কোন এর নিচে চপারের আঘাত রয়েছে।

একটা সময় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ছিল রফিকের পরিবার। তিলজলা রোডে তাদের পারিবারিক ৬০ কাঠা জমি রয়েছে। সেই জমিতে এখন চলছে প্রমোটিংয়ের কাজ। ওই জমিতে শরিক রয়েছেন 40 জন। এমনিতে রফিকরা চার ভাই। তার বাকি তিন ভাই বাংলাদেশের নাগরিক। তারা সেখানেই থাকে। প্রোমোটারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ওই শাট কাটা জমিতে নির্মীয়মান বিল্ডিংয়ে একটি করে ফ্ল্যাট এবং নগদ টাকা পেয়েছেন 40 শরিক। ইতিমধ্যেই সেখানে চারটি টাওয়ার তৈরি হয়েছে। বেশিরভাগ শরিক নতুন ফ্ল্যাটে চলে গেছেন। এখনো পর্যন্ত তৈরি হয়নি পাঁচ নম্বর টাওয়ারটি। সেটি তৈরীর কাজ চলছে। তাই যে ফ্ল্যাটে রফিক খুন হয়েছেন সেখানে তাদের থাকার ব্যবস্থা করেছিল প্রোমোটার।

৬৪ বছরের রফিক পেশায় অটোচালক। বছর তিনেক আগে তার প্রথম পক্ষের স্ত্রী মারা যায়। কয়েক মাসের মধ্যেই তিনি নীলুকে বিয়ে করেন। তখন নীলুর বয়স ৩৭। দরিদ্র পরিবারের নীলুর অসমবয়সী বিয়ে দিয়েছিল তার পরিবারের লোকজনই। এমনিতে তাদের মধ্যে যে খুব অশান্তি ছিল, তেমনটা বলছেন না প্রায় কেউই।

গতকাল খুন হওয়া রফিকের ফ্ল্যাটে খোলা ছিল একটি ড্রয়ার। যার তালা ভাঙা ছিল। সেই ড্রয়ারে ছিল প্রায় 7 লাখ টাকা। সেটি একটি ট্রান্সপারেন্ট কনটেইনারে রাখা ছিল। ওই দাঁড়িয়ে ছিল বেশ কিছু সোনার গয়না। তার কিছুই খোয়া যায়নি। ড্রয়ারের পাশে পড়েছিল একটি স্ক্রু ড্রাইভার। প্রাথমিকভাবে দেখলে মনে হবে ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়েই ভাঙা হয়েছে ড্রয়ারের লক। কিন্তু পুলিশ সূত্রে খবর, ফরেনসিকের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, ওই স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে লক ভাঙা হয়নি। অর্থাৎ তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করতেই এই পথ নেওয়া হয়েছে। Conclusion:কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার অপরাধ মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, দেহটি এমন জায়গায় পড়েছিল, যেখানে খুব পরিচিত কেউ ছাড়া যাওয়া সম্ভব নয়। পাশাপাশি ফ্ল্যাটটির অবস্থান এমন যে, অপরিচিত কেউ এই ঘটনা ঘটালে ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল ষোল আনা। সেই সূত্রেই পুলিশ মনে করছে এই ঘটনা ঘটিয়েছে পরিচিত কেউ। সেই সূত্রেই রফিকের আত্মীয়দের জেরা পর্ব চলছে।

Last Updated : Oct 31, 2019, 12:54 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.