ETV Bharat / state

লন্ডভন্ড ঘর, বিছানায় পড়ে বৃদ্ধার গলা কাটা দেহ

গড়িয়াহাট থানা এলাকায় উদ্ধার হল বৃদ্ধার গলা কাটা দেহ। পুলিশের সন্দেহ, খুন করা হয়েছে ওই বৃদ্ধাকে।

dead body
বৃদ্ধার দেহ
author img

By

Published : Dec 12, 2019, 3:09 PM IST

Updated : Dec 12, 2019, 5:54 PM IST

কলকাতা, 12 ডিসেম্বর : ঘর থেকে উদ্ধার বৃদ্ধার গলা কাটা দেহ । নাম উর্মিলা কুমারী (60) । গড়িয়াহাটের গড়চা এলাকার ঘটনা । ওই বৃদ্ধার পেটও কাটা ছিল বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশী । পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, খুন করা হয়েছে তাঁকে । কলকাতার গোয়েন্দাপ্রধান মুরলীধর শর্মা ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেছেন । রয়েছে ফরেনসিক টিমও ।

উর্মিলা কুমারী সাধারণত পঞ্জাবে বছরের বেশিরভাগ সময় থাকতেন । দু'মাস হল তিনি গড়চার এই বাড়িতে ছিলেন । বাড়িতে আগে থেকেই তাঁর ছোটো ছেলে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে থাকেন । বড় ছেলেরও বাড়ি গড়চা এলাকাতেই । তবে, তিনি মারা গেছেন । তাঁর সন্তানরা রয়েছেন । বিয়ের অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে দু' দিনের জন্য স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে শিলিগুড়ি গেছেন ছোটো ছেলে । তাই গতকাল থেকে বাড়িতে একাই ছিলেন উর্মিলা । যদিও এক প্রতিবেশী জানান, গত রাত 10 টা নাগাদ বড় ছেলের সন্তানরা এসে ওই বৃদ্ধাকে খাবার দিয়ে যান । তখন তাঁদের কথাও হয় ওই প্রতিবেশীর সঙ্গে ।

আজ ভোরে ওই প্রতিবেশী লক্ষ্য করেন, উর্মিলার ঘরের আলো জ্বলছে । তখনও কিছু বুঝতে পারেননি তিনি । দুপুর নাগাদ কাজের লোক এসে ওই প্রতিবেশীকে ডেকে নিয়ে যান উর্মিলার ঘরে । তিনি গিয়ে দেখেন, খাটের উপর পড়ে রয়েছেন উর্মিলা । তাঁর পেট ও গলা কাটা । ঘরের সমস্ত জিনিস লন্ডভন্ড। খবর দেওয়া হয় গড়িয়াহাট থানায় । পুলিশ ঘটনাস্থানে যায় । পরে ঘটনাস্থানে পৌঁছান কলকাতা গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান মুরলীধর শর্মা । ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ কুকুর ও ফরেন্সিক টিমও ।

গোয়েন্দা প্রধান জানান, প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, খুন করা হয়েছে উর্মিলা কুমারীকে । তাঁর ছোটো ছেলে ও বড় ছেলের বাড়িতে খবর পাঠানো হয়েছে । তারা আসছে । কী কারণে খুন করা হয়েছে তা এখনও বোঝা যাচ্ছে না । তবে, পুরো ঘর লন্ডভন্ড । তাই অনুমান করা হচ্ছে লুঠের উদ্দেশ্যেই এই ঘটনা ঘটেছে । কোনও জিনিস খোয়া গেছে কি না তা উর্মিলা কুমারীর ছোটো ছেলে এলেই জানা যাবে বলে জানিয়েছেন মুরলীধর শর্মা ।

কলকাতা, 12 ডিসেম্বর : ঘর থেকে উদ্ধার বৃদ্ধার গলা কাটা দেহ । নাম উর্মিলা কুমারী (60) । গড়িয়াহাটের গড়চা এলাকার ঘটনা । ওই বৃদ্ধার পেটও কাটা ছিল বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশী । পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, খুন করা হয়েছে তাঁকে । কলকাতার গোয়েন্দাপ্রধান মুরলীধর শর্মা ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেছেন । রয়েছে ফরেনসিক টিমও ।

উর্মিলা কুমারী সাধারণত পঞ্জাবে বছরের বেশিরভাগ সময় থাকতেন । দু'মাস হল তিনি গড়চার এই বাড়িতে ছিলেন । বাড়িতে আগে থেকেই তাঁর ছোটো ছেলে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে থাকেন । বড় ছেলেরও বাড়ি গড়চা এলাকাতেই । তবে, তিনি মারা গেছেন । তাঁর সন্তানরা রয়েছেন । বিয়ের অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে দু' দিনের জন্য স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে শিলিগুড়ি গেছেন ছোটো ছেলে । তাই গতকাল থেকে বাড়িতে একাই ছিলেন উর্মিলা । যদিও এক প্রতিবেশী জানান, গত রাত 10 টা নাগাদ বড় ছেলের সন্তানরা এসে ওই বৃদ্ধাকে খাবার দিয়ে যান । তখন তাঁদের কথাও হয় ওই প্রতিবেশীর সঙ্গে ।

আজ ভোরে ওই প্রতিবেশী লক্ষ্য করেন, উর্মিলার ঘরের আলো জ্বলছে । তখনও কিছু বুঝতে পারেননি তিনি । দুপুর নাগাদ কাজের লোক এসে ওই প্রতিবেশীকে ডেকে নিয়ে যান উর্মিলার ঘরে । তিনি গিয়ে দেখেন, খাটের উপর পড়ে রয়েছেন উর্মিলা । তাঁর পেট ও গলা কাটা । ঘরের সমস্ত জিনিস লন্ডভন্ড। খবর দেওয়া হয় গড়িয়াহাট থানায় । পুলিশ ঘটনাস্থানে যায় । পরে ঘটনাস্থানে পৌঁছান কলকাতা গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান মুরলীধর শর্মা । ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ কুকুর ও ফরেন্সিক টিমও ।

গোয়েন্দা প্রধান জানান, প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, খুন করা হয়েছে উর্মিলা কুমারীকে । তাঁর ছোটো ছেলে ও বড় ছেলের বাড়িতে খবর পাঠানো হয়েছে । তারা আসছে । কী কারণে খুন করা হয়েছে তা এখনও বোঝা যাচ্ছে না । তবে, পুরো ঘর লন্ডভন্ড । তাই অনুমান করা হচ্ছে লুঠের উদ্দেশ্যেই এই ঘটনা ঘটেছে । কোনও জিনিস খোয়া গেছে কি না তা উর্মিলা কুমারীর ছোটো ছেলে এলেই জানা যাবে বলে জানিয়েছেন মুরলীধর শর্মা ।

Intro:কলকাতা, 12 ডিসেম্বর: গড়িয়াহাট থানা এলাকায় উদ্ধার হল মহিলার গলা কাটা দেহ। ঘটনাস্থান গড়চা। পুলিশ সূত্রে খবর মৃতের নাম উর্মিলা ঝুড। বয়স 70। পুলিশের সন্দেহ খুন করা হয়েছে ওই মহিলাকে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন কলকাতার গোয়েন্দাপ্রধান মুরলীধর শর্মা। পৌঁছেছে ফরেনসিক টিম।


Body:নিয়ে যাওয়া হয়েছে পুলিশ কুকুরও।

বিস্তারিত আসছে।


Conclusion:
Last Updated : Dec 12, 2019, 5:54 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.