কলকাতা, 7 মে : লকডাউনে শহরজুড়ে দেখা দিয়েছে রক্তের সংকট । সেই সংকট মেটাতে কলকাতা এবং রাজ্য পুলিশের কর্মীরা রক্তদান করছেন । একমাস ধরে চলেছে সেই শিবির । এই মুহূর্তে শিবির বন্ধ । আবার রক্তের ঘাটতি দেখা দিয়েছে । এবার হাসপাতালে ভরতি থাকা রোগীদের পাশে দাঁড়ালেন স্বাস্থ্যকর্মীরা । মধ্য কলকাতার এক হাসপাতালে রোগীদের রক্ত দিতে দেখা গেল তাঁদের ।
কোরোনা রোগীদের সুস্থতা কামনা করে জ্বালানো হয়েছিল মঙ্গলদীপ । গানও গেয়েছিলেন মানিকতলা এলাকার জে এন রায় হাসপাতালের নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা । ছিলেন চিকিৎসকরাও । প্রশংসা করেছিলেন অনেকে । এবার সেই হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীদের জন্য রক্তদান করলেন । কারণ এক রোগীর জন্য রক্ত চেয়েও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা । এরপরই রক্তদানের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা ।
হাসপাতালের তরফে সজল ঘোষ বলেন, “আমাদের অত্যন্ত ছোটো একটা হাসপাতাল । বড়দের ভিড়ে নগণ্যই বলা চলে । তার মাঝে আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা আপ্রাণ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন । মাসখানেক ধরে ব্লাড ব্যাঙ্কগুলো প্রায় রক্তশূন্য অবস্থায় রয়েছে । তার জন্য শোনা যাচ্ছে রক্তের হাহাকার । সেই কারণেই বেলা 12 টায় রোগীদের বাঁচাতে স্বাস্থ্যকর্মীরা রক্তদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ।”
রক্তের সংকট, রোগীদের পাশে হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরাই
রোগীদের রক্ত দিলেন মানিকতলার এক হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরা । কারণ এক রোগীর জন্য রক্ত চেয়েও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা । এরপরই রোগীদের রক্তদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ।
কলকাতা, 7 মে : লকডাউনে শহরজুড়ে দেখা দিয়েছে রক্তের সংকট । সেই সংকট মেটাতে কলকাতা এবং রাজ্য পুলিশের কর্মীরা রক্তদান করছেন । একমাস ধরে চলেছে সেই শিবির । এই মুহূর্তে শিবির বন্ধ । আবার রক্তের ঘাটতি দেখা দিয়েছে । এবার হাসপাতালে ভরতি থাকা রোগীদের পাশে দাঁড়ালেন স্বাস্থ্যকর্মীরা । মধ্য কলকাতার এক হাসপাতালে রোগীদের রক্ত দিতে দেখা গেল তাঁদের ।
কোরোনা রোগীদের সুস্থতা কামনা করে জ্বালানো হয়েছিল মঙ্গলদীপ । গানও গেয়েছিলেন মানিকতলা এলাকার জে এন রায় হাসপাতালের নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা । ছিলেন চিকিৎসকরাও । প্রশংসা করেছিলেন অনেকে । এবার সেই হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরা রোগীদের জন্য রক্তদান করলেন । কারণ এক রোগীর জন্য রক্ত চেয়েও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা । এরপরই রক্তদানের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা ।
হাসপাতালের তরফে সজল ঘোষ বলেন, “আমাদের অত্যন্ত ছোটো একটা হাসপাতাল । বড়দের ভিড়ে নগণ্যই বলা চলে । তার মাঝে আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা আপ্রাণ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন । মাসখানেক ধরে ব্লাড ব্যাঙ্কগুলো প্রায় রক্তশূন্য অবস্থায় রয়েছে । তার জন্য শোনা যাচ্ছে রক্তের হাহাকার । সেই কারণেই বেলা 12 টায় রোগীদের বাঁচাতে স্বাস্থ্যকর্মীরা রক্তদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ।”