ETV Bharat / state

বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে মেডিকেল, গোষ্ঠী সংক্রমণের আশঙ্কায় ইন্টার্ন ডাক্তাররা

কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে এক প্রেস বিবৃতি দেওয়া হয় । সেখানে জানানো হয়েছে, COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহদের পরীক্ষার ক্ষেত্রে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চূড়ান্ত অব্যবস্থার কথা । স্বাস্থ্যমন্ত্রকের গাইডলাইন অনুযায়ী এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ ।

medical college
মেডিকেল কলেজ
author img

By

Published : Apr 21, 2020, 2:46 PM IST

কলকাতা, 21 এপ্রিল: COVID-19-এর মোকাবিলায় গাইডলাইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে । এই হাসপাতাল বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে । COVID-19-এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে । এখানে কাজ করা মানে প্রাণসংশয়ে থাকা । ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে এমনই অভিযোগ উঠল এবার কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে । এই হাসপাতাল থেকে যাতে গোষ্ঠী সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে । এখানকার প্রসূতি বিভাগ থেকে যেভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে এই বিভাগ বন্ধ রেখে যথাযথভাবে জীবাণুমুক্ত করার দাবি জানানো হয়েছে । ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়েছে, COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য যতক্ষণ না গাইডলাইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ এখানে কাজ করা সম্ভব নয় বলে তাঁরা মনে করছেন ।

কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে এক প্রেস বিবৃতি দেওয়া হয় গতকাল । সেখানে COVID-19 পরীক্ষার ক্ষেত্রে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চূড়ান্ত অব্যবস্থার কথা জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ বলে তাঁরা মনে করেন । গাইডলাইন অনুযায়ী, COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহের রোগী এবং COVID-19-এ আক্রান্তদের চিকিৎসার সঙ্গে যেসব চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের সকলকে অবশ্যই N95 মাস্ক দিতে হবে । অথচ, বারবার দাবি জানানো সত্ত্বেও এই মাস্ক দিতে অস্বীকার করেন কর্তৃপক্ষ । এছাড়াও আইসোলেশনের জন্য স্থানাভাব এবং চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য যথাযথ সুরক্ষার অভাবে এই হাসপাতাল বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে । এখানে কাজ করে যাওয়া মানে চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী, তাঁদের পরিবার এবং বৃহত্তর ক্ষেত্রে গোটা সমাজের মানুষের প্রাণসংশয়ে থাকা ।

প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এখানকার প্রসূতি বিভাগে তিনটি শিফটের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীরা যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়া COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহের এক রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন । এই ঘটনায় তাঁদের নমুনা পরীক্ষা এবং তাঁদেরকে কোয়ারানটাইনে রাখার বিষয়টি কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করেন । তাঁদেরকে কাজে আসতে বলেন কর্তৃপক্ষ । এর ফলে, যেসব চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী বাড়ি থেকে যাওয়া আসা করেন, তাঁরা এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে । পাশাপাশি যেসব ইন্টার্ন ডাক্তার হস্টেলে থাকেন এবং হস্টেলের অন্য আবাসিকদের মধ্যে COVID-19-এর সংক্রমণের সেকেন্ডারি এক্সপোজ়ারের বিষয়টি সহজ হয়ে উঠেছে । প্রসূতি বিভাগ থেকে দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে । বিভাগের লেবার রুম এবং সেখানকার অন্য দূষিত স্থানে গাইডলাইন অনুযায়ী যথাযথভাবে জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হয়নি । এর ফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে । এই বিভাগের পাঁচ চিকিৎসক এবং হাসপাতালের অন্য আরও দুই চিকিৎসক COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন । তার জন্য অবিলম্বে প্রসূতি বিভাগ বন্ধ রেখে সেখানে যথাযথভাবে জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হোক । এই বিষয়ে বারবার ওই রোগীর সংস্পর্শে আসা চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিবাদের জেরে এক সপ্তাহ পরে নমুনা পরীক্ষা এবং কোয়ারানটাইনের বিষয়ে রাজি হন কর্তৃপক্ষ । তবে কোয়ারানটাইনের জন্য যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেখানেও গাইডলাইন মানা হয়নি । রোগীর সংস্পর্শে আসা চারজনকে একই ঘরে রাখা হয়েছে । তাঁদের জন্য একটি শৌচাগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে । এই ধরনের ব্যবস্থা কোয়ারানটাইনের উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করে ।

তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ইন্টার্ন ডাক্তার ইতিমধ্যেই COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন । অনেকের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট অসম্পূর্ণ থাকার কারণে পুনরায় পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে । কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অন্য বিভাগে COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহদের ক্ষেত্রে নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রশাসনিকভাবে দেরি করার অভিযোগ উঠেছে । এরফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে । এই পরিস্থিতিতে সব চিকিৎসক-নার্স স্বাস্থ্যকর্মীর নমুনা পরীক্ষা করার দাবি জানানো হয়েছে । যাঁদের ক্ষেত্রে COVID-19 পজ়িটিভ ধরা পড়বে তাঁদের জন্য যথাযথ আইসোলেশনের ব্যবস্থা করতে হবে । হাসপাতাল চত্বরে থাকা-খাওয়ার যথাযথ ব্যবস্থার দাবি জানানো হয়েছে ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে ।

জানা গেছে, প্রসূতি বিভাগ চালু থাকলেও সেখানে খুব কম সংখ্যক রোগী আসছেন । রোগী, তাঁদের পরিজনদের পাশাপাশি এই বিভাগের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যেও ছড়িয়েছে আতঙ্ক । COVID-19-এ আক্রান্ত দুই রোগীর সংস্পর্শে আসার ঘটনায়, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত 62জনের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে । 62 জনের মধ্যে সাত জনের রিপোর্টে COVID-19 পজ়িটিভ পাওয়া গেছে । বাকি 55জনের নমুনার রিপোর্ট নেগেটিভ । এখানকার অন্য আরও চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে । এদিকে ইন্টার্ন ডাক্তারদের অভিযোগের বিষয়ে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।

কলকাতা, 21 এপ্রিল: COVID-19-এর মোকাবিলায় গাইডলাইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে । এই হাসপাতাল বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে । COVID-19-এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে । এখানে কাজ করা মানে প্রাণসংশয়ে থাকা । ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে এমনই অভিযোগ উঠল এবার কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে । এই হাসপাতাল থেকে যাতে গোষ্ঠী সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে । এখানকার প্রসূতি বিভাগ থেকে যেভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে এই বিভাগ বন্ধ রেখে যথাযথভাবে জীবাণুমুক্ত করার দাবি জানানো হয়েছে । ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়েছে, COVID-19-এর সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য যতক্ষণ না গাইডলাইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ এখানে কাজ করা সম্ভব নয় বলে তাঁরা মনে করছেন ।

কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে এক প্রেস বিবৃতি দেওয়া হয় গতকাল । সেখানে COVID-19 পরীক্ষার ক্ষেত্রে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চূড়ান্ত অব্যবস্থার কথা জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ বলে তাঁরা মনে করেন । গাইডলাইন অনুযায়ী, COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহের রোগী এবং COVID-19-এ আক্রান্তদের চিকিৎসার সঙ্গে যেসব চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের সকলকে অবশ্যই N95 মাস্ক দিতে হবে । অথচ, বারবার দাবি জানানো সত্ত্বেও এই মাস্ক দিতে অস্বীকার করেন কর্তৃপক্ষ । এছাড়াও আইসোলেশনের জন্য স্থানাভাব এবং চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য যথাযথ সুরক্ষার অভাবে এই হাসপাতাল বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে । এখানে কাজ করে যাওয়া মানে চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী, তাঁদের পরিবার এবং বৃহত্তর ক্ষেত্রে গোটা সমাজের মানুষের প্রাণসংশয়ে থাকা ।

প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এখানকার প্রসূতি বিভাগে তিনটি শিফটের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীরা যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়া COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহের এক রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন । এই ঘটনায় তাঁদের নমুনা পরীক্ষা এবং তাঁদেরকে কোয়ারানটাইনে রাখার বিষয়টি কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করেন । তাঁদেরকে কাজে আসতে বলেন কর্তৃপক্ষ । এর ফলে, যেসব চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী বাড়ি থেকে যাওয়া আসা করেন, তাঁরা এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে । পাশাপাশি যেসব ইন্টার্ন ডাক্তার হস্টেলে থাকেন এবং হস্টেলের অন্য আবাসিকদের মধ্যে COVID-19-এর সংক্রমণের সেকেন্ডারি এক্সপোজ়ারের বিষয়টি সহজ হয়ে উঠেছে । প্রসূতি বিভাগ থেকে দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে । বিভাগের লেবার রুম এবং সেখানকার অন্য দূষিত স্থানে গাইডলাইন অনুযায়ী যথাযথভাবে জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হয়নি । এর ফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে । এই বিভাগের পাঁচ চিকিৎসক এবং হাসপাতালের অন্য আরও দুই চিকিৎসক COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন । তার জন্য অবিলম্বে প্রসূতি বিভাগ বন্ধ রেখে সেখানে যথাযথভাবে জীবাণুমুক্তকরণের কাজ করা হোক । এই বিষয়ে বারবার ওই রোগীর সংস্পর্শে আসা চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিবাদের জেরে এক সপ্তাহ পরে নমুনা পরীক্ষা এবং কোয়ারানটাইনের বিষয়ে রাজি হন কর্তৃপক্ষ । তবে কোয়ারানটাইনের জন্য যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেখানেও গাইডলাইন মানা হয়নি । রোগীর সংস্পর্শে আসা চারজনকে একই ঘরে রাখা হয়েছে । তাঁদের জন্য একটি শৌচাগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে । এই ধরনের ব্যবস্থা কোয়ারানটাইনের উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করে ।

তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ইন্টার্ন ডাক্তার ইতিমধ্যেই COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছেন । অনেকের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট অসম্পূর্ণ থাকার কারণে পুনরায় পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে । কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অন্য বিভাগে COVID-19-এ আক্রান্ত সন্দেহদের ক্ষেত্রে নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রশাসনিকভাবে দেরি করার অভিযোগ উঠেছে । এরফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে । এই পরিস্থিতিতে সব চিকিৎসক-নার্স স্বাস্থ্যকর্মীর নমুনা পরীক্ষা করার দাবি জানানো হয়েছে । যাঁদের ক্ষেত্রে COVID-19 পজ়িটিভ ধরা পড়বে তাঁদের জন্য যথাযথ আইসোলেশনের ব্যবস্থা করতে হবে । হাসপাতাল চত্বরে থাকা-খাওয়ার যথাযথ ব্যবস্থার দাবি জানানো হয়েছে ইন্টার্ন ডাক্তারদের তরফে ।

জানা গেছে, প্রসূতি বিভাগ চালু থাকলেও সেখানে খুব কম সংখ্যক রোগী আসছেন । রোগী, তাঁদের পরিজনদের পাশাপাশি এই বিভাগের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যেও ছড়িয়েছে আতঙ্ক । COVID-19-এ আক্রান্ত দুই রোগীর সংস্পর্শে আসার ঘটনায়, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত 62জনের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে । 62 জনের মধ্যে সাত জনের রিপোর্টে COVID-19 পজ়িটিভ পাওয়া গেছে । বাকি 55জনের নমুনার রিপোর্ট নেগেটিভ । এখানকার অন্য আরও চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে । এদিকে ইন্টার্ন ডাক্তারদের অভিযোগের বিষয়ে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.