কলকাতা, 17 মে : "রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের শপথ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় তিনিই সেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলিকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন ৷ সিবিআইয়ের কাজে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন ৷ বাংলার মানুষের এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক ৷" নিজাম প্যালেসে গিয়ে মমতার বসে থাকা নিয়ে এভাবেই টুইটারে আক্রমণ শানালেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় ৷
-
CM of West Bengal @MamataOfficial who is under oath to maintain law and order in the state is sadly indulging in threatening law enforcing agencies and creating hurdles for the CBI. This is very unfortunate for the people of Bengal #NizamPalace
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) May 17, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">CM of West Bengal @MamataOfficial who is under oath to maintain law and order in the state is sadly indulging in threatening law enforcing agencies and creating hurdles for the CBI. This is very unfortunate for the people of Bengal #NizamPalace
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) May 17, 2021CM of West Bengal @MamataOfficial who is under oath to maintain law and order in the state is sadly indulging in threatening law enforcing agencies and creating hurdles for the CBI. This is very unfortunate for the people of Bengal #NizamPalace
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) May 17, 2021
ফিরহাদ-সুব্রতরা গ্রেফতার হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজাম প্যালেসের উদ্দেশে রওনা হয়ে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ এগারোটার কিছুটা পরেই পৌঁছে যান নিজাম প্যালেসে ৷ এখনও সেখানে রয়েছেন তিনি ৷ তাঁর অভিযোগ, সিবিআই বেআইনিভাবে চারজনকে গ্রেফতার করে নিয়ে এসেছে ৷ তৃণমূলের আইনজীবী অনিন্দ্য রাউত জানান মমতা সিবিআই কর্তাদের বলেন, "যেভাবে যথাযথ পদ্ধতি ছাড়াই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, সিবিআইকে আমাকেও গ্রেফতার করতে হবে ৷"
রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় চলতি মাসের শুরুতেই এই চারজনের বিরুদ্ধে তদন্তে সিবিআইকে সবুজ সংকেত দেন ৷ জানুয়ারি মাসে সিবিআইকে তিনি এই মামলায় চার্জশিট পেশের অনুমোদন দেন ৷
অভিযোগ, বিধায়কদের গ্রেফতার করার আগে বিধানসভার স্পিকারের অনুমোদন লাগে ৷ কিন্তু এক্ষেত্রে বিধানসভার স্পিকার অর্থাৎ বিমান চট্টোপাধ্যায়কে কিছু জানানো হয়নি সিবিআইয়ের তরফে ৷ তারা সরাসরি রাজ্যপালের কাছে অনুমোদনের জন্য দরবার করে ৷
এবিষয়ে রাজ্যপাল তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, এদিন সকালে গ্রেফতার হওয়া চারজন শুধু বিধায়কই ছিলেন না, তাঁরা মন্ত্রীও ছিলেন ৷ গত 2011 বিধানসভার নির্বাচনের পর তাঁরা রাজ্যপালের কাছেই মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন ৷ তাই এক্ষেত্রে অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতাও তাঁর আছে ৷