কলকাতা, 29 এপ্রিল : গল্পের গোরুকে রীতিমতো গাছে তোলা হয়েছিল । ছড়ানো হয়েছিল গুজব । যা সোশাল মিডিয়ায় এখন ভাইরাল । জোড়াবাগান থানার এক সাব ইন্সপেক্টরসহ দুই পুলিশকর্মী নাকি কোরোনা পজ়িটিভ । তাঁদের নাকি থানায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না । তাঁরা বাড়িও যাচ্ছেন না । ফলে থানার সামনের এক পরিত্যক্ত গাড়িতে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা । বিষয়টি নজরে আসার পর লালবাজার থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল, এই তথ্য সর্বৈব মিথ্যা । কে এই গুজব ছড়াল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
কোরোনা আতঙ্কের মাঝে গুজব ছড়ালে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল লালবাজার । গুজব এবং ফেক নিউজ় ছড়িয়ে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার হয়েছেন বেশ কয়েকজন । তার মাঝেই গুজব ছড়ায় জোড়াবাগান থানার 2 পুলিশকর্মীকে নিয়ে । বিষয়টি নিয়ে একটি বহুল প্রচলিত সংবাদপত্রেও খবর প্রকাশিত হয় । লেখা হয়, ওই দুই পুলিশকর্মী কোরোনা পজ়িটিভ। তাই উলটোডাঙায় তাঁদের বাড়িতে ফিরতে চাননি । তাঁদের ঠাঁই হয়েছে থানার বাইরের একটি গাড়িতে । থানার পুলিশকর্মীরা মাঝেমধ্যে তাঁদের খাবার দিয়ে যাচ্ছেন । কারণ তাঁরা বহু চেষ্টা করেও কোনও হাসপাতালে বেড পাননি।
গতকাল মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলন করে ঘোষণা করেছেন, এই মুহূর্তে রাজ্যে 790টি বেড খালি রয়েছে । সুতরাং বেড পাওয়া যাচ্ছে না বলে যে কথা রটানো হচ্ছে তা মিথ্যা । এদিকে সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো এই গুজব নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ । জানানো হয়েছে এই বার্তা যে ব্যক্তি ছড়িয়েছেন তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করা হবে ।
জোড়াবাগান থানার 2 পুলিশকর্মী কোরোনায় আক্রান্ত গুজবের তদন্ত শুরু - coronavirus news
কোরোনা আতঙ্কের মাঝে গুজব ছড়ালে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল লালবাজার । গুজব এবং ফেক নিউজ় ছড়িয়ে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার হয়েছেন বেশ কয়েকজন । তার মাঝেই গুজব ছড়ায় জোড়াবাগান থানার 2 পুলিশকর্মীকে নিয়ে ।
কলকাতা, 29 এপ্রিল : গল্পের গোরুকে রীতিমতো গাছে তোলা হয়েছিল । ছড়ানো হয়েছিল গুজব । যা সোশাল মিডিয়ায় এখন ভাইরাল । জোড়াবাগান থানার এক সাব ইন্সপেক্টরসহ দুই পুলিশকর্মী নাকি কোরোনা পজ়িটিভ । তাঁদের নাকি থানায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না । তাঁরা বাড়িও যাচ্ছেন না । ফলে থানার সামনের এক পরিত্যক্ত গাড়িতে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা । বিষয়টি নজরে আসার পর লালবাজার থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল, এই তথ্য সর্বৈব মিথ্যা । কে এই গুজব ছড়াল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
কোরোনা আতঙ্কের মাঝে গুজব ছড়ালে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল লালবাজার । গুজব এবং ফেক নিউজ় ছড়িয়ে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার হয়েছেন বেশ কয়েকজন । তার মাঝেই গুজব ছড়ায় জোড়াবাগান থানার 2 পুলিশকর্মীকে নিয়ে । বিষয়টি নিয়ে একটি বহুল প্রচলিত সংবাদপত্রেও খবর প্রকাশিত হয় । লেখা হয়, ওই দুই পুলিশকর্মী কোরোনা পজ়িটিভ। তাই উলটোডাঙায় তাঁদের বাড়িতে ফিরতে চাননি । তাঁদের ঠাঁই হয়েছে থানার বাইরের একটি গাড়িতে । থানার পুলিশকর্মীরা মাঝেমধ্যে তাঁদের খাবার দিয়ে যাচ্ছেন । কারণ তাঁরা বহু চেষ্টা করেও কোনও হাসপাতালে বেড পাননি।
গতকাল মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলন করে ঘোষণা করেছেন, এই মুহূর্তে রাজ্যে 790টি বেড খালি রয়েছে । সুতরাং বেড পাওয়া যাচ্ছে না বলে যে কথা রটানো হচ্ছে তা মিথ্যা । এদিকে সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো এই গুজব নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ । জানানো হয়েছে এই বার্তা যে ব্যক্তি ছড়িয়েছেন তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করা হবে ।