ETV Bharat / state

Cattle Smuggling Scam: বাংলাদেশের পদ্মা সেতু নির্মাণে গরুপাচারের টাকা ! সিআইডি তদন্তে তথ্য

author img

By

Published : Nov 9, 2022, 4:34 PM IST

পদ্মা সেতু নির্মাণে কি গরুপাচারের (Cattle Smuggling Scam) টাকা ব্যবহার হয়েছে ? সিআইডির (CID) তদন্তে এমনই তথ্য উঠে এসেছে বলে খবর ৷ এনামুল হকের তিন ভাগনের সংস্থার দ্বারা এই টাকা ব্যবহার হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷

is Cattle Smuggling Money used in Bangladesh Padma Bridge
Cattle Smuggling Scam: বাংলাদেশের পদ্মা সেতু নির্মাণে গরুপাচারের টাকা ! সিআইডি তদন্তে তথ্য

কলকাতা, 9 নভেম্বর: ‘আমার টাকায়, আমার সেতু’ ৷ মাস কয়েক আগে যখন পদ্মা সেতুর (Padma Bridge) উদ্বোধন হয়, সেই সময় এই স্লোগানই বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে বাংলাদেশীদের মুখে ৷ এই সেতু নিয়ে গর্বের পোস্টও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গিয়েছে ৷ কিন্তু এবার সেই পদ্মা সেতুর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হল ৷ ওই সেতু নির্মাণে গরুপাচারের (Cattle Smuggling Scam) টাকাও ব্যবহৃত হয়েছে ৷ এমনটাই খবর মিলেছে সিআইডি (CID) সূত্রে ৷

প্রসঙ্গত, গরুপাচার কাণ্ডের তদন্ত করছে সিবিআই ৷ কিন্তু পাশাপাশি এই তদন্ত করছে সিআইডিও ৷ সম্প্রতি সিআইডির তরফে এই মামলায় চার্জশিটও পেশ করা হয়েছে ৷ সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে এনামুল হকের তিন ভাগনের ৷ যাদের সংস্থা এইচ এম গ্রুপ বাংলাদেশে (Bangladesh) পদ্মা সেতু নির্মাণে ভারত থেকে পাথরকুচি সরবরাহ করেছিল ৷

এনামুল হক (Enamul Haque) গরুপাচার কাণ্ডে অভিযুক্ত ৷ ইডি (ED) তাঁকে অনেক আগেই গ্রেফতার করেছে ৷ আপাতত তিনি বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন ৷ তাঁরা ঠিকানা এখন তিহাড় জেল ৷ সিআইডির সন্দেহ, গরুপাচারে মামার সঙ্গে এই তিন ভাগনে জাহাঙ্গির আলম, হুমায়ুন কবীর ও মেহেদী হাসান জড়িত ৷ আর গরুপাচারের টাকাই তারা ব্যবসার কাজে ব্যবহার করত ৷ সেই ভাবেই গরুপাচারের টাকাতেই পদ্মা সেতুর পাথরকুচি সরবরাহ করা হয়েছিল বলে সিআইডির গোয়েন্দাদের অনুমান ৷

সিআইডি সূত্রে খবর, এনামুল হকের তিন ভাগনের বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি চালিয়ে একাধিক কাগজপত্র উদ্ধার হয় ৷ সেই নথি ঘেঁটেই গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে বীরভূম এবং ঝাড়খণ্ড থেকে পাথরকুচি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়েছিল । বেশ কয়েকটি জাহাজে করে একাধিকবার পাথর সরবরাহ করা হয়েছিল এবং এক একটি জাহাজে 5800 মেট্রিক টন পাথরকুচি সরবরাহ করা হয়েছে ।

সিআইডি সূত্রে খবর, গরুপাচার টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশের আরও অনেক প্রকল্পে লগ্নি করা হয়েছিল ৷ একটি পরমাণু প্রকল্প ও রেল প্রকল্পেও লগ্নি করা হয়েছে ৷ সিআইডির অনুমান, শুধু লগ্নি নয়, এভাবে প্রতিবেশী দেশে গরুপাচারের কোটি কোটি টাকাও পাঠানো হয়েছে ৷ চার্জশিটেও সেই বিষয়টি উল্লেখ করেছে সিআইডি ৷

চার্জশিট পেশ করলেও এনামুলের এই তিন ভাগনেকে এখনও ধরতে পারেনি সিআইডি ৷ তাঁরা দুবাইয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বলে অনুমান সিআইডির ৷

আরও পড়ুন: মামলা শুনলই না হাইকোর্ট, ফ্রিজ থাকছে এনামুলের 3 ভাগনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট

কলকাতা, 9 নভেম্বর: ‘আমার টাকায়, আমার সেতু’ ৷ মাস কয়েক আগে যখন পদ্মা সেতুর (Padma Bridge) উদ্বোধন হয়, সেই সময় এই স্লোগানই বারবার ঘুরে ফিরে এসেছে বাংলাদেশীদের মুখে ৷ এই সেতু নিয়ে গর্বের পোস্টও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গিয়েছে ৷ কিন্তু এবার সেই পদ্মা সেতুর নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হল ৷ ওই সেতু নির্মাণে গরুপাচারের (Cattle Smuggling Scam) টাকাও ব্যবহৃত হয়েছে ৷ এমনটাই খবর মিলেছে সিআইডি (CID) সূত্রে ৷

প্রসঙ্গত, গরুপাচার কাণ্ডের তদন্ত করছে সিবিআই ৷ কিন্তু পাশাপাশি এই তদন্ত করছে সিআইডিও ৷ সম্প্রতি সিআইডির তরফে এই মামলায় চার্জশিটও পেশ করা হয়েছে ৷ সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে এনামুল হকের তিন ভাগনের ৷ যাদের সংস্থা এইচ এম গ্রুপ বাংলাদেশে (Bangladesh) পদ্মা সেতু নির্মাণে ভারত থেকে পাথরকুচি সরবরাহ করেছিল ৷

এনামুল হক (Enamul Haque) গরুপাচার কাণ্ডে অভিযুক্ত ৷ ইডি (ED) তাঁকে অনেক আগেই গ্রেফতার করেছে ৷ আপাতত তিনি বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন ৷ তাঁরা ঠিকানা এখন তিহাড় জেল ৷ সিআইডির সন্দেহ, গরুপাচারে মামার সঙ্গে এই তিন ভাগনে জাহাঙ্গির আলম, হুমায়ুন কবীর ও মেহেদী হাসান জড়িত ৷ আর গরুপাচারের টাকাই তারা ব্যবসার কাজে ব্যবহার করত ৷ সেই ভাবেই গরুপাচারের টাকাতেই পদ্মা সেতুর পাথরকুচি সরবরাহ করা হয়েছিল বলে সিআইডির গোয়েন্দাদের অনুমান ৷

সিআইডি সূত্রে খবর, এনামুল হকের তিন ভাগনের বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি চালিয়ে একাধিক কাগজপত্র উদ্ধার হয় ৷ সেই নথি ঘেঁটেই গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে বীরভূম এবং ঝাড়খণ্ড থেকে পাথরকুচি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়েছিল । বেশ কয়েকটি জাহাজে করে একাধিকবার পাথর সরবরাহ করা হয়েছিল এবং এক একটি জাহাজে 5800 মেট্রিক টন পাথরকুচি সরবরাহ করা হয়েছে ।

সিআইডি সূত্রে খবর, গরুপাচার টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশের আরও অনেক প্রকল্পে লগ্নি করা হয়েছিল ৷ একটি পরমাণু প্রকল্প ও রেল প্রকল্পেও লগ্নি করা হয়েছে ৷ সিআইডির অনুমান, শুধু লগ্নি নয়, এভাবে প্রতিবেশী দেশে গরুপাচারের কোটি কোটি টাকাও পাঠানো হয়েছে ৷ চার্জশিটেও সেই বিষয়টি উল্লেখ করেছে সিআইডি ৷

চার্জশিট পেশ করলেও এনামুলের এই তিন ভাগনেকে এখনও ধরতে পারেনি সিআইডি ৷ তাঁরা দুবাইয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন বলে অনুমান সিআইডির ৷

আরও পড়ুন: মামলা শুনলই না হাইকোর্ট, ফ্রিজ থাকছে এনামুলের 3 ভাগনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.