ETV Bharat / state

"তা হলে বেঁচে গেলাম", জ্ঞান ফিরেই অস্ফুটে বললেন অনুশা - successful oparetion

হৃদয় প্রতিস্থাপন শেষ । অবশেষে ভেন্টিলেশন থেকে বের করা হচ্ছে রোগীকে । চোখ খুলে রোগী অস্ফুটে বললেন "তা হলে বেঁচে গেলাম !"

অনুশা অধিকারী
author img

By

Published : May 31, 2019, 10:23 AM IST

Updated : May 31, 2019, 12:09 PM IST

কলকাতা, 31 মে : ভেন্টিলেশন থেকে সবে তখন রোগিণীকে বের করা হয়েছে । দীর্ঘ অস্ত্রোপচারের ধকল পেরিয়ে চোখ খুললেন । ঘোলাটে দৃষ্টি । সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডাক্তারবাবুকে দেখে অস্ফুটে বেরিয়ে এল একটা কথা, "তা হলে বেঁচে গেলাম !"

14 মাস আগে হৃদয়ের সমস্যা নিয়ে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি হন বছর 43-র অনুশা অধিকারী । চিকিৎসকরা প্রথমেই বুঝেছিলেন হৃদয় প্রতিস্থাপন ছাড়া কোনও উপায় নেই । গ্রহীতার নামও নথিভুক্ত করা হয় । কিন্তু, তিন থেকে চারবার হাসপাতালে ভরতি হয়েও বিফল হয়ে বাড়ি ফিরতে হয় অনুশাকে । কারণ, মিলছিল না হৃদয় । অবশেষে, মঙ্গলবার (28 মে) আশার আলো দেখতে পান চিকিৎসকরা ।

দুর্ঘটনায় জখম 16 বছরের এক কিশোরের চিকিৎসা চলছিল মুম্বইয়ের হাসপাতালে । শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি । ব্রেন ডেথ ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা । মৃত কিশোরের অঙ্গদানের জন্য সম্মতি জানান পরিজনরা । শুরু হয় খোঁজখবর । দেখা যায়, কলকাতার অনুশা অধিকারীর শরীরে ওই হৃদয় প্রতিস্থাপন সম্ভব । শুরু হয় অস্ত্রোপচারের প্রস্তুতি । বুধবার (29 মে) ভোরে প্রতিস্থাপন করা হয় হৃদয় ।

গতকাল(বৃহস্পতিবার) সকাল ন'টা নাগাদ ভেন্টিলেশন থেকে বের করা হয় অনুশাকে । সামনে থাকা ডাঃ তাপস রায়চৌধুরিকে দেখে প্রথমেই তিনি বলেন, "তা হলে বেঁচে গেলাম !"

কেমন আছেন অনুশা ?

ডাঃ তাপস রায়চৌধুরি বলেন, "বেশ ভালো আছেন। আজ থেকে তাঁকে সফট ডায়েট দেওয়া হবে । এরপর ধীরে ধীরে দেওয়া হবে নর্মাল ডায়েট ।"

গ্রহীতা কি এখন সম্পূর্ণ বিপন্মুক্ত ?

ডাঃ তাপস রায়চৌধুরি বলেন, "এখনও সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে । রয়েছে হৃদয় রিজেকশনের আশঙ্কাও । আর্লি রিজেকশন হলে তা তিনমাসের মধ্যে হবে। এখন সপ্তাহ তিনেক হাসপাতালে রাখা হবে । এরপর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাড়ি ফিরবেন অনুশা ।"

কলকাতা, 31 মে : ভেন্টিলেশন থেকে সবে তখন রোগিণীকে বের করা হয়েছে । দীর্ঘ অস্ত্রোপচারের ধকল পেরিয়ে চোখ খুললেন । ঘোলাটে দৃষ্টি । সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ডাক্তারবাবুকে দেখে অস্ফুটে বেরিয়ে এল একটা কথা, "তা হলে বেঁচে গেলাম !"

14 মাস আগে হৃদয়ের সমস্যা নিয়ে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি হন বছর 43-র অনুশা অধিকারী । চিকিৎসকরা প্রথমেই বুঝেছিলেন হৃদয় প্রতিস্থাপন ছাড়া কোনও উপায় নেই । গ্রহীতার নামও নথিভুক্ত করা হয় । কিন্তু, তিন থেকে চারবার হাসপাতালে ভরতি হয়েও বিফল হয়ে বাড়ি ফিরতে হয় অনুশাকে । কারণ, মিলছিল না হৃদয় । অবশেষে, মঙ্গলবার (28 মে) আশার আলো দেখতে পান চিকিৎসকরা ।

দুর্ঘটনায় জখম 16 বছরের এক কিশোরের চিকিৎসা চলছিল মুম্বইয়ের হাসপাতালে । শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি । ব্রেন ডেথ ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা । মৃত কিশোরের অঙ্গদানের জন্য সম্মতি জানান পরিজনরা । শুরু হয় খোঁজখবর । দেখা যায়, কলকাতার অনুশা অধিকারীর শরীরে ওই হৃদয় প্রতিস্থাপন সম্ভব । শুরু হয় অস্ত্রোপচারের প্রস্তুতি । বুধবার (29 মে) ভোরে প্রতিস্থাপন করা হয় হৃদয় ।

গতকাল(বৃহস্পতিবার) সকাল ন'টা নাগাদ ভেন্টিলেশন থেকে বের করা হয় অনুশাকে । সামনে থাকা ডাঃ তাপস রায়চৌধুরিকে দেখে প্রথমেই তিনি বলেন, "তা হলে বেঁচে গেলাম !"

কেমন আছেন অনুশা ?

ডাঃ তাপস রায়চৌধুরি বলেন, "বেশ ভালো আছেন। আজ থেকে তাঁকে সফট ডায়েট দেওয়া হবে । এরপর ধীরে ধীরে দেওয়া হবে নর্মাল ডায়েট ।"

গ্রহীতা কি এখন সম্পূর্ণ বিপন্মুক্ত ?

ডাঃ তাপস রায়চৌধুরি বলেন, "এখনও সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে । রয়েছে হৃদয় রিজেকশনের আশঙ্কাও । আর্লি রিজেকশন হলে তা তিনমাসের মধ্যে হবে। এখন সপ্তাহ তিনেক হাসপাতালে রাখা হবে । এরপর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাড়ি ফিরবেন অনুশা ।"

4Kaw4Ka+4Kef4KaX4Kae4KeN4KacLCDgp6ngp6cg4Kau4KeHLCDgpqrgp43g
prDgprjgp4Hgpqgg4Kau4KeI4Kak4KeN4KawIDogCuCmieCmpOCnjeCmpOCm
sCDgpqbgpr/gpqjgpr7gppzgpqrgp4HgprAg4Kac4KeH4Kay4Ka+4KawIOCm
leCmvuCmsuCmv+Cnn+CmvuCml+CmnuCnjeCmnOCnh+CmsCDgpqzgpr/gpqfg
pr7gp5/gppUgKCDgppXgpoLgppfgp43gprDgp4fgprgpICDgpqrgp43gprDg
pq7gpqUg4Kao4Ka+4KalIOCmsOCmvuCnnyDgpqzgp4Pgprngprjgp43gpqrg
pqTgpr/gpqzgpr7gprAg4KaX4Kat4KeA4KawIOCmsOCmvuCmpOCnhyDgppXg
p4vgprLgppXgpr7gpqTgpr7gprAg4KaP4KaV4Kaf4Ka/IOCmrOCnh+CmuOCm
sOCmleCmvuCmsOCmvyDgpqjgpr7gprDgp43gprjgpr/gpoIg4Ka54KeL4Kau
4KeHIOCmq+CngeCmuOCmq+CngeCmuOCnh+CmsCDgprjgpoLgppXgp43gprDg
pq7gpqPgp4cg4Kat4KeB4KaX4KeHIOCmruCmvuCmsOCmviDgppfgpr/gp5/g
p4fgppvgp4fgpqjgpaTgppXgpr7gprLgpr/gp5/gpr7gppfgpp7gp43gppwg
4Kal4KeH4KaV4KeHIOCmpOCmv+CmqOCmvyDgpo/gppXgpr7gpqfgpr/gppUg
4Kas4Ka+4KawIOCmrOCmv+Cmp+CmvuCnn+CmlSDgprngp5/gp4fgppvgpr/g
prLgp4fgpqjgpaQg4Kas4Ka/4Kan4Ka+4Kef4KaV4KeH4KawIOCmruCng+Cm
pOCnjeCmr+CngeCmpOCnhyDgppzgp4fgprLgpr4g4KaV4KaC4KaX4KeN4Kaw
4KeH4Ka4IOCmruCmueCmsuCnhyDgprbgp4vgppXgp4fgprAg4Kab4Ka+4Kef
4Ka+IOCmqOCnh+CmruCnhyDgpobgprjgp4fgpaTgpqzgpr/gpqfgpr7gpqjg
prjgpq3gpr7gprAg4KaF4Kan4Ka/4Kas4KeH4Ka24KaoIOCmrOCmqOCnjeCm
pyDgpqXgpr7gppXgpr7gp58g4KaT4KaHIOCmrOCnh+CmuOCmsOCmleCmvuCm
sOCmvyDgprngpr7gprjgpqrgpr7gpqTgpr7gprLgp4fgpocg4Kaw4Ka+4Kac
4KeN4KavIOCmuOCmsOCmleCmvuCmsOCnh+CmsCDgpqrgppXgp43gprcg4Kal
4KeH4KaV4KeHIOCmquCnjeCmsOCnn+CmvuCmpCDgpqzgpr/gpqfgpr7gp5/g
ppXgppXgp4cg4Ka24KeH4Ka3IOCmtuCnjeCmsOCmpuCnjeCmp+CmviDgppzg
pr7gpqjgpr7gpqjgp4sg4Ka54Kas4KeHIOCmrOCmsuCnhyDgpqTgpr7gprAg
4Kaq4Kaw4Ka/4Kas4Ka+4Kaw4Ka44KeC4Kak4KeN4Kaw4KeHIOCmnOCmvuCm
qOCmviDgppfgpr/gp5/gp4fgppvgp4fgpaQg4Kas4Ka/4Kan4Ka+4Kef4KaV
4KeH4KawIOCmruCmsOCmpuCnh+CmuSDgppXgp4vgprLgppXgpr7gpqTgpr4g
4Kal4KeH4KaV4KeHIOCmuOCnnOCmleCmquCmpeCnhyDgpqTgpr7gprAg4KaV
4Ka+4Kay4Ka/4Kef4Ka+4KaX4Kae4KeN4Kac4KeH4KawIOCmrOCmvuCnnOCm
v+CmpOCnhyDgpqjgpr/gp5/gp4cg4KaG4Ka44Ka+IOCmueCmrOCnhyDgpqzg
prLgp4cg4Kaq4Kaw4Ka/4Kas4Ka+4Kaw4Ka44KeC4Kak4KeN4Kaw4KeHIOCm
nOCmvuCmqOCmviDgppfgpr/gp5/gp4fgppvgp4fgpaQ=
Last Updated : May 31, 2019, 12:09 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.