ETV Bharat / state

ফি বকেয়া থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের বসতে দিতে হবে পরীক্ষায়, অনলাইন ক্লাসে : হাইকোর্ট - COVID- 19

সামান্য ফি বকেয়া থাকলে কোনও ছাত্রছাত্রীকে অনলাইন ক্লাস-পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত করা যাবেনা বলে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আজ মামলাটি বিচারপতি সঞ্জীব ব্যানার্জি এবং মৌসুমী ভট্টাচার্য এর ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। এছাড়াও বেসরকারি স্কুলের অভিভাবকদের নির্দেশ দেওয়া হয় 31 জুলাই পর্যন্ত যত ফি বকেয়া রয়েছে 15 ই আগস্ট এর মধ্যে তার 80% মিটিয়ে দেওয়ার ।

Kolkata
Kolkata
author img

By

Published : Jul 22, 2020, 1:10 AM IST

Updated : Jul 22, 2020, 5:48 AM IST

কলকাতা 21 জুলাই:7 জুলাইবিনীত রুইয়া প্রায় 15 হাজারঅভিভাবকের প্রতিনিধি হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন রাজ্যের বেসরকারিস্কুলগুলির ফি নীতির বিরুদ্ধে। আজ মামলাটি বিচারপতি সঞ্জীব ব্যানার্জি এবং মৌসুমীভট্টাচার্য এর ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। রায় দেওয়া হয়, সামান্য ফি বকেয়া থাকলেও রাজ্যেরকোনও বেসরকারি স্কুল 15 অগাস্টপর্যন্ত কোনও ছাত্র-ছাত্রীকে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরতরাখতে পারবে না।পাশাপাশি 31 জুলাইপর্যন্ত যত ফি বকেয়া রয়েছে 15 ই আগস্ট এর মধ্যে তার 80% মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ অভিভাবকদের।


বিনীত রুইয়া প্রায় 15 হাজার অভিভাবকের প্রতিনিধি হয়েরাজ্যের বেসরকারি স্কুলগুলির বিরুদ্ধে 7 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ।তাদের মূল দাবি,বিগত চারমাস স্কুল বন্ধ থাকলেও ,রেগুলারফি দাবি করা হচ্ছে । এই বিষয়ে স্কুলগুলির সহযোগিতা একান্ত কাম্য বলে মনে করেনঅভিযোগকারী এই অভিভাবকরা । মামলাকারী বিনীত রুইয়া বলেন,"যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের ফি বকেয়ারয়েছে তাদেরকে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষা অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হচ্ছে না। গত 7 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করলেও COVID-19 র কারণে কলকাতা হাইকোর্ট বেশকিছুদিন ধরে পুনরায় বন্ধ রয়েছে। কোনও মামলারই শুনানি হচ্ছে না । বাধ্য হয়ে আমিসুপ্রিম কোর্টে আবেদন করি।কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি হাইকোর্টে ফেরত পাঠিয়েছেদ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়ে় ।"


আজ মামলাটি বিচারপতি সঞ্জীবব্যানার্জি ও মৌসুমী ভট্টাচার্য ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। মামলার শুনানিতেরাজ্যের তরফে AG কিশোরদত্ত বলেন," রাজ্যসরকার বিভিন্ন সময়ে বেসরকারি স্কুলগুলিতে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছে তারা যাতেস্কুলের ফি কিছুটা কমায়।" অন্যদিকে কয়েকটি স্কুলের তরফেও জানানো হয় তারাএই লকডাউন পিরিওডে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের কোনও বেতন না দিলেও রেগুলার কর্মচারীদেরবেতন দিয়ে দিয়েছে। তবে বেশিরভাগ স্কুলের প্রতিনিধিরাই এই মামলার শুনানিতে হাজিরছিলেন না।"


সমস্ত পক্ষের বক্তব্য শোনার পরডিভিশন বেঞ্চ তাদের নির্দেশে মামলাকারীকে 112 টি স্কুল কর্তৃপক্ষকে মামলার কপিপাঠানোর নির্দেশ দেন। আগামী আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে যখন এই মামলার শুনানিকরা হবে তখন সমস্ত স্কুলগুলিকে হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে, তারা তাদের সমস্ত কর্মচারীদেরকে এইলকডাউন সময়ে পারিশ্রমিক দিয়েছেন কিনা । পাশাপাশি তারা ছাত্র-ছাত্রীদের ফি কতটুকুমকুুুুব করতে পারবেন। এছাড়াও রাজ্য সরকারকে ফলকনামা দিয়ে জানাতে হবে তারা কী কীবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল এই ব্যাপারে । পাশাপাশি রাজ্যের কী অবস্থান সেটাও হলফনামায়স্পষ্ট করে উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।

কলকাতা 21 জুলাই:7 জুলাইবিনীত রুইয়া প্রায় 15 হাজারঅভিভাবকের প্রতিনিধি হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন রাজ্যের বেসরকারিস্কুলগুলির ফি নীতির বিরুদ্ধে। আজ মামলাটি বিচারপতি সঞ্জীব ব্যানার্জি এবং মৌসুমীভট্টাচার্য এর ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। রায় দেওয়া হয়, সামান্য ফি বকেয়া থাকলেও রাজ্যেরকোনও বেসরকারি স্কুল 15 অগাস্টপর্যন্ত কোনও ছাত্র-ছাত্রীকে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরতরাখতে পারবে না।পাশাপাশি 31 জুলাইপর্যন্ত যত ফি বকেয়া রয়েছে 15 ই আগস্ট এর মধ্যে তার 80% মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ অভিভাবকদের।


বিনীত রুইয়া প্রায় 15 হাজার অভিভাবকের প্রতিনিধি হয়েরাজ্যের বেসরকারি স্কুলগুলির বিরুদ্ধে 7 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ।তাদের মূল দাবি,বিগত চারমাস স্কুল বন্ধ থাকলেও ,রেগুলারফি দাবি করা হচ্ছে । এই বিষয়ে স্কুলগুলির সহযোগিতা একান্ত কাম্য বলে মনে করেনঅভিযোগকারী এই অভিভাবকরা । মামলাকারী বিনীত রুইয়া বলেন,"যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের ফি বকেয়ারয়েছে তাদেরকে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষা অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হচ্ছে না। গত 7 জুলাই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করলেও COVID-19 র কারণে কলকাতা হাইকোর্ট বেশকিছুদিন ধরে পুনরায় বন্ধ রয়েছে। কোনও মামলারই শুনানি হচ্ছে না । বাধ্য হয়ে আমিসুপ্রিম কোর্টে আবেদন করি।কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি হাইকোর্টে ফেরত পাঠিয়েছেদ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়ে় ।"


আজ মামলাটি বিচারপতি সঞ্জীবব্যানার্জি ও মৌসুমী ভট্টাচার্য ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। মামলার শুনানিতেরাজ্যের তরফে AG কিশোরদত্ত বলেন," রাজ্যসরকার বিভিন্ন সময়ে বেসরকারি স্কুলগুলিতে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছে তারা যাতেস্কুলের ফি কিছুটা কমায়।" অন্যদিকে কয়েকটি স্কুলের তরফেও জানানো হয় তারাএই লকডাউন পিরিওডে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের কোনও বেতন না দিলেও রেগুলার কর্মচারীদেরবেতন দিয়ে দিয়েছে। তবে বেশিরভাগ স্কুলের প্রতিনিধিরাই এই মামলার শুনানিতে হাজিরছিলেন না।"


সমস্ত পক্ষের বক্তব্য শোনার পরডিভিশন বেঞ্চ তাদের নির্দেশে মামলাকারীকে 112 টি স্কুল কর্তৃপক্ষকে মামলার কপিপাঠানোর নির্দেশ দেন। আগামী আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে যখন এই মামলার শুনানিকরা হবে তখন সমস্ত স্কুলগুলিকে হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে, তারা তাদের সমস্ত কর্মচারীদেরকে এইলকডাউন সময়ে পারিশ্রমিক দিয়েছেন কিনা । পাশাপাশি তারা ছাত্র-ছাত্রীদের ফি কতটুকুমকুুুুব করতে পারবেন। এছাড়াও রাজ্য সরকারকে ফলকনামা দিয়ে জানাতে হবে তারা কী কীবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল এই ব্যাপারে । পাশাপাশি রাজ্যের কী অবস্থান সেটাও হলফনামায়স্পষ্ট করে উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।

Last Updated : Jul 22, 2020, 5:48 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.