ETV Bharat / state

Madrassah School Education: মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে 48 পড়ুুয়ার পরীক্ষার ব্যবস্থা করার নির্দেশ হাইকোর্টের

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 12, 2023, 3:31 PM IST

পশ্চিমবঙ্গ কি এতোটাই গরিব রাজ্য ? যেখানে 12 কিলোমিটারের মধ্যে কোন মাদ্রাসা নেই ?মাদ্রাসা সংক্রান্ত একটি মামলায় মন্তব্য বিচারপতির ৷ দ্রুত মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে পড়ুয়াদের পরীক্ষার ব্যবস্থা করার নির্দেশ ৷

Etv Bharat
কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর: পাঁশকুড়ার কনকপুর মাদ্রাসায় 48 জন পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত । মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ । পরীক্ষা না দিতে পারা ছাত্র-ছাত্রীদের নাম ও ফোন নম্বর পাঠাতে হবে মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে ৷ তার ভিত্তিতেই ওই পড়ুয়ার পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে মাদ্রাসা শিক্ষা দফতর ৷ মঙ্গলবার এমনটাি নির্দেশ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর সিঙ্গল বেঞ্চের ।

এদিন বিচারপতি বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ কি এতোটাই গরিব রাজ্য ? যেখানে 12 কিলোমিটারের মধ্যে কোনও মাদ্রাসা নেই?" এর আগে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ডোমা (ডিস্ট্রিক্ট অফিসার মাইনরিটি অ্যাফেয়ার্স) তথা জেলা সংখ্যালঘু আধিকারিক আদালতে জানিয়েছিলেন, নবম-দশম শ্রেণিতে কোনও ছাত্র-ছাত্রী নেই পূর্ব মেদিনীপুরের কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রে । এদিন বিচারপতি নির্দেশ দেন, ডিআই এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড 48জন ছাত্র ছাত্রীর নাম -ঠিকানা - ফোন নম্বর জমা দেবে কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র। যাতে তাদের পরীক্ষার ব্যবস্থা করা যায় ৷ মাদ্রাসা বোর্ড সম্পূর্ণ বিষয়টি বিবেচনা করে, এই ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে।

যদিও মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রের আইনজীবীর দাবি, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঁশকুড়া কনকপুর মাদ্রাসার অনুমোদন থাকলেও নবম-দশম শ্রেণিতে অনুমোদন ছাড়াই ভর্তি নেওয়া হতো । পরীক্ষার ব্যবস্থা হতো অন্যত্র । ওই শিক্ষা কেন্দ্রের আইনজীবীর আরও বক্তব্য, নবম-দশমের অ্যাফিলিয়েশনের জন্য একাধিক দফতরে আবেদন জানানো হলেও কোনও সুরাহা হয়নি । যে কারণে 48জন ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে ।

আরও পড়ুন: মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে দ্বিচারিতা করছে, রাজ্য সরকারের মুখোশ খুলে দেব ; হুমকি নওসাদের

উল্লেখ্য, পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানোর অনুমোদন আছে ৷ নবম-দশমের পড়ুয়া ভরতি করা হয় ৷ অনুমোদন না থাকায় পড়ুয়াদের পরীক্ষার ব্যবস্থা অন্য মাদ্রাসা থেকে করা হয় ৷ কিন্তু বর্তমানে সমস্ত প্রক্রিয়া অনলাইন হওয়ায়, অন্য মাদ্রাসা থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা পরীক্ষায় বসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় ৷ তারপরই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র । এটাই প্রথম নয়, এর আগেও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতর, মুখ্যমন্ত্রী-সহ বিভিন্ন দফতরে চিঠি দেয় সমস্যা সমাধানের জন্য ৷ তাতেও কোনও সুরাহা না পেয়ে শেষে মামলা দায়ের হয় আদালতে । সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই এই নির্দেশ ৷

কলকাতা, 12 সেপ্টেম্বর: পাঁশকুড়ার কনকপুর মাদ্রাসায় 48 জন পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত । মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ । পরীক্ষা না দিতে পারা ছাত্র-ছাত্রীদের নাম ও ফোন নম্বর পাঠাতে হবে মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরকে ৷ তার ভিত্তিতেই ওই পড়ুয়ার পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে মাদ্রাসা শিক্ষা দফতর ৷ মঙ্গলবার এমনটাি নির্দেশ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর সিঙ্গল বেঞ্চের ।

এদিন বিচারপতি বলেন, "পশ্চিমবঙ্গ কি এতোটাই গরিব রাজ্য ? যেখানে 12 কিলোমিটারের মধ্যে কোনও মাদ্রাসা নেই?" এর আগে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ডোমা (ডিস্ট্রিক্ট অফিসার মাইনরিটি অ্যাফেয়ার্স) তথা জেলা সংখ্যালঘু আধিকারিক আদালতে জানিয়েছিলেন, নবম-দশম শ্রেণিতে কোনও ছাত্র-ছাত্রী নেই পূর্ব মেদিনীপুরের কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রে । এদিন বিচারপতি নির্দেশ দেন, ডিআই এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড 48জন ছাত্র ছাত্রীর নাম -ঠিকানা - ফোন নম্বর জমা দেবে কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র। যাতে তাদের পরীক্ষার ব্যবস্থা করা যায় ৷ মাদ্রাসা বোর্ড সম্পূর্ণ বিষয়টি বিবেচনা করে, এই ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে।

যদিও মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রের আইনজীবীর দাবি, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঁশকুড়া কনকপুর মাদ্রাসার অনুমোদন থাকলেও নবম-দশম শ্রেণিতে অনুমোদন ছাড়াই ভর্তি নেওয়া হতো । পরীক্ষার ব্যবস্থা হতো অন্যত্র । ওই শিক্ষা কেন্দ্রের আইনজীবীর আরও বক্তব্য, নবম-দশমের অ্যাফিলিয়েশনের জন্য একাধিক দফতরে আবেদন জানানো হলেও কোনও সুরাহা হয়নি । যে কারণে 48জন ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে ।

আরও পড়ুন: মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে দ্বিচারিতা করছে, রাজ্য সরকারের মুখোশ খুলে দেব ; হুমকি নওসাদের

উল্লেখ্য, পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্রে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানোর অনুমোদন আছে ৷ নবম-দশমের পড়ুয়া ভরতি করা হয় ৷ অনুমোদন না থাকায় পড়ুয়াদের পরীক্ষার ব্যবস্থা অন্য মাদ্রাসা থেকে করা হয় ৷ কিন্তু বর্তমানে সমস্ত প্রক্রিয়া অনলাইন হওয়ায়, অন্য মাদ্রাসা থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা পরীক্ষায় বসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় ৷ তারপরই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল কনকপুর মাদ্রাসা শিক্ষা কেন্দ্র । এটাই প্রথম নয়, এর আগেও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতর, মুখ্যমন্ত্রী-সহ বিভিন্ন দফতরে চিঠি দেয় সমস্যা সমাধানের জন্য ৷ তাতেও কোনও সুরাহা না পেয়ে শেষে মামলা দায়ের হয় আদালতে । সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই এই নির্দেশ ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.