ETV Bharat / state

Governor CV Ananda Bose: নয়া সিদ্ধান্ত ! বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য পদে বসছেন রাজ্যপাল - Governor CV Ananda Bose Latest News

রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদ খালি ৷ এতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে পড়ুয়াদের ৷ তাই এবার থেকে উপাচার্যের দায়িত্ব নিজেই সামলানোর সিদ্ধান্ত নিলেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস ৷ স্বভাবতই এই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেনি রাজ্য সরকার। শুধু তাই সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হওয়া নিয়েও আলোচনা শুরু হয়েছে।

ETV Bharat
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, সৌজন্যে: রাজ্যপালের টুইটার
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 1, 2023, 6:51 AM IST

কলকাতা, 1 সেপ্টেম্বর: উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এবার উপাচার্যের ভূমিকা পালন করবেন আচার্য নিজেই ৷ সমস্যা মেটাতে এমন সিদ্ধান্তই নিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ৷ পদাধিকার বলে তিনি রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য ৷ তবে এর পাশাপাশি আরও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল ৷ বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের ভূমিকায় এলেন ডঃ রাজকুমার কোঠারি ৷

পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও উপাচার্য নেই ৷ তার ফলে একাধিক সমস্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে পড়ুয়াদের ৷ সূত্রের খবর, সেই সমস্যার সমাধানেই সিদ্ধান্ত নিলেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান ৷ যতদিন না ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত উপাচার্যের ভূমিকা পালন করবেন তিনি ৷

তবে উপাচার্যের ভূমিকা পালনের পাশাপাশি রাজভবনের তরফে পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়াতে যোগাযোগের বন্দোবস্তও করা হয়েছে ৷ পড়ুয়াদের জন্য রাজভবনের পক্ষ থেকে একটি ইমেল এবং ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে ৷ যাতে ফোন করে বা ইমেল মারফত পড়ুয়ারা নিজেদের সমস্যা উপাচার্য তথা রাজ্যপালকে জানাতে পারেন ৷

এছাড়াও রাজ্যপাল 'আমনে সামনে' প্রোগ্রামের মাধ্যমে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন ৷ এমনকী মাঝেমধ্যেই তাঁর অধীনস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে রাজ্যপাল পরিদর্শনেও যাবেন ৷ এর সঙ্গে বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে ডঃ রাজকুমার কোঠারিকে নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ৷ এর আগে তিনি রাজ্যপালেরই নিয়োগ করা অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে তিন মাসের জন্য সংস্কৃত কলেজের দায়িত্ব সামলেছেন ৷

সম্প্রতি বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পাশ করা এক যুবক চাকরিতে যোগ দিতে পারছিল না ৷ কারণ তাঁর শংসাপত্রে উপাচার্যের স্বাক্ষর নেই ৷ পরে রাজভবনের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁকে স্বাক্ষরিত শংসাপত্র দেওয়া হয় ৷ এমতাবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রশাসনিক জটিলতা কাটাতে নয়া উদ্যোগ নিল রাজভবন।

আরও পড়ুন: 'ধনকড় কখনও এমন করেননি', বোসের সমালোচনায় প্রাক্তন রাজ্যপালের তুলনা টানলেন মমতা

যদিও রাজ্যপালের এহেন পদক্ষেপ কোনওভাবেই মেনে নিচ্ছে না রাজ্য সরকার ৷ রাজ্য সরকারের অভিযোগ, উচ্চ শিক্ষা দফতর, মুখ্যমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রী কারও সঙ্গেই আলোচনা না-করে একতরফাভাবে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন রাজ্যপাল ৷ এমনকী শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন রাজ্যপালের এই কাজ আইনসম্মত নয় ৷ বৃহস্পতিবার শিক্ষামন্ত্রী বলেন,"আমরা সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চাইছি ৷"

কলকাতা, 1 সেপ্টেম্বর: উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এবার উপাচার্যের ভূমিকা পালন করবেন আচার্য নিজেই ৷ সমস্যা মেটাতে এমন সিদ্ধান্তই নিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ৷ পদাধিকার বলে তিনি রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য ৷ তবে এর পাশাপাশি আরও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল ৷ বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের ভূমিকায় এলেন ডঃ রাজকুমার কোঠারি ৷

পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও উপাচার্য নেই ৷ তার ফলে একাধিক সমস্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে পড়ুয়াদের ৷ সূত্রের খবর, সেই সমস্যার সমাধানেই সিদ্ধান্ত নিলেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান ৷ যতদিন না ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত উপাচার্যের ভূমিকা পালন করবেন তিনি ৷

তবে উপাচার্যের ভূমিকা পালনের পাশাপাশি রাজভবনের তরফে পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়াতে যোগাযোগের বন্দোবস্তও করা হয়েছে ৷ পড়ুয়াদের জন্য রাজভবনের পক্ষ থেকে একটি ইমেল এবং ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে ৷ যাতে ফোন করে বা ইমেল মারফত পড়ুয়ারা নিজেদের সমস্যা উপাচার্য তথা রাজ্যপালকে জানাতে পারেন ৷

এছাড়াও রাজ্যপাল 'আমনে সামনে' প্রোগ্রামের মাধ্যমে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন ৷ এমনকী মাঝেমধ্যেই তাঁর অধীনস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে রাজ্যপাল পরিদর্শনেও যাবেন ৷ এর সঙ্গে বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে ডঃ রাজকুমার কোঠারিকে নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ৷ এর আগে তিনি রাজ্যপালেরই নিয়োগ করা অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে তিন মাসের জন্য সংস্কৃত কলেজের দায়িত্ব সামলেছেন ৷

সম্প্রতি বারাসত স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পাশ করা এক যুবক চাকরিতে যোগ দিতে পারছিল না ৷ কারণ তাঁর শংসাপত্রে উপাচার্যের স্বাক্ষর নেই ৷ পরে রাজভবনের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁকে স্বাক্ষরিত শংসাপত্র দেওয়া হয় ৷ এমতাবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রশাসনিক জটিলতা কাটাতে নয়া উদ্যোগ নিল রাজভবন।

আরও পড়ুন: 'ধনকড় কখনও এমন করেননি', বোসের সমালোচনায় প্রাক্তন রাজ্যপালের তুলনা টানলেন মমতা

যদিও রাজ্যপালের এহেন পদক্ষেপ কোনওভাবেই মেনে নিচ্ছে না রাজ্য সরকার ৷ রাজ্য সরকারের অভিযোগ, উচ্চ শিক্ষা দফতর, মুখ্যমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রী কারও সঙ্গেই আলোচনা না-করে একতরফাভাবে একের পর এক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন রাজ্যপাল ৷ এমনকী শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন রাজ্যপালের এই কাজ আইনসম্মত নয় ৷ বৃহস্পতিবার শিক্ষামন্ত্রী বলেন,"আমরা সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চাইছি ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.