ETV Bharat / state

যাদবপুরে "ক্ষুব্ধ" রাজ্যপাল, বিক্ষোভের মাঝেই বের করে আনলেন বাবুলকে

বাবুল সুপ্রিয়কে "আটক" করে রাখার ঘটনায় ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷

রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়
author img

By

Published : Sep 19, 2019, 6:21 PM IST

Updated : Sep 19, 2019, 9:00 PM IST

কলকাতা, 19 সেপ্টেম্বর : বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্থার ঘটনায় আগেই তলব করেছিলেন উপাচার্যকে ৷ ফোন করেছিলেন মুখ্যসচিবকেও ৷ এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷ তাঁর গাড়ির সামনেও বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷ এর মাঝেই রাজ্যপালের কাছে পৌঁছান বাবুল সুপ্রিয় ৷ ওঠেন তাঁর গাড়িতে ৷ কিন্তু, বের হতে গেলে গাড়ি ঘিরে দেখানো হয় বিক্ষোভ ৷ পরে তিন নম্বর গেট দিয়ে বেরিয়ে যায় তাঁদের গাড়ি ৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্থা করা হয়েছে, এই খবর পেয়েই উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে তলব করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷ বাবুল সুপ্রিয়কে "আটক" করে রাখার ঘটনায় উদ্বেগপ্রকাশ করেন তিনি ৷ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন জেনেও কেন এই ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটল? সে বিষয়ে তদন্তের জন্য উপাচার্যকে নির্দেশ দেন বলে রাজভবন সূত্রে খবর ৷

বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যপাল

এদিকে মুখ্যসচিবকেও তিনি ফোন করেন বলে সূত্রের খবর ৷ উপযুক্ত পদক্ষেপ করার কথাও নাকি বলেন ৷

ঘটনার সূত্রপাত আজ দুপুরে ৷ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ABVP-র নবীন বরণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয় ৷ তখনই SFI ও অন্য সংগঠনগুলির বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি ৷ গো ব্যাক স্লোগান তুলে লাল-কালো পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ছাত্ররা ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও অন্য আধিকারিকরা ঘটনাস্থানে গেলে তাঁদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বাবুল সুপ্রিয় ৷ কে পি বসু মেমোরিয়াল হলের সামনে তাঁকে লক্ষ্য করে বোতল ও ইট ছোড়া হয় ৷ ছাত্র সংগঠনের বিক্ষোভের মুখেই তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন ৷

এই ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে দায়ি করেছেন বাবুল সুপ্রিয় ৷ ঘটনাস্থান থেকে তাঁকে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন উপাচার্য ৷ কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে রাজি হননি তিনি ৷

এই ঘটনা প্রসঙ্গে কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (I) জাভেদ শামিম বলেন, "কনভেনশনালি পুলিশ নিজে থেকে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারে না ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সাহায্যের জন্য ডেকে পাঠালে তবেই তারা যেতে পারে ৷ তাই এক্ষেত্রে পুলিশের কিছু করার ছিল না ৷"

কলকাতা, 19 সেপ্টেম্বর : বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্থার ঘটনায় আগেই তলব করেছিলেন উপাচার্যকে ৷ ফোন করেছিলেন মুখ্যসচিবকেও ৷ এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷ তাঁর গাড়ির সামনেও বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷ এর মাঝেই রাজ্যপালের কাছে পৌঁছান বাবুল সুপ্রিয় ৷ ওঠেন তাঁর গাড়িতে ৷ কিন্তু, বের হতে গেলে গাড়ি ঘিরে দেখানো হয় বিক্ষোভ ৷ পরে তিন নম্বর গেট দিয়ে বেরিয়ে যায় তাঁদের গাড়ি ৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবুল সুপ্রিয়কে হেনস্থা করা হয়েছে, এই খবর পেয়েই উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে তলব করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷ বাবুল সুপ্রিয়কে "আটক" করে রাখার ঘটনায় উদ্বেগপ্রকাশ করেন তিনি ৷ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন জেনেও কেন এই ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটল? সে বিষয়ে তদন্তের জন্য উপাচার্যকে নির্দেশ দেন বলে রাজভবন সূত্রে খবর ৷

বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যপাল

এদিকে মুখ্যসচিবকেও তিনি ফোন করেন বলে সূত্রের খবর ৷ উপযুক্ত পদক্ষেপ করার কথাও নাকি বলেন ৷

ঘটনার সূত্রপাত আজ দুপুরে ৷ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ABVP-র নবীন বরণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয় ৷ তখনই SFI ও অন্য সংগঠনগুলির বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি ৷ গো ব্যাক স্লোগান তুলে লাল-কালো পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে ছাত্ররা ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও অন্য আধিকারিকরা ঘটনাস্থানে গেলে তাঁদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বাবুল সুপ্রিয় ৷ কে পি বসু মেমোরিয়াল হলের সামনে তাঁকে লক্ষ্য করে বোতল ও ইট ছোড়া হয় ৷ ছাত্র সংগঠনের বিক্ষোভের মুখেই তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন ৷

এই ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে দায়ি করেছেন বাবুল সুপ্রিয় ৷ ঘটনাস্থান থেকে তাঁকে চলে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন উপাচার্য ৷ কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে রাজি হননি তিনি ৷

এই ঘটনা প্রসঙ্গে কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (I) জাভেদ শামিম বলেন, "কনভেনশনালি পুলিশ নিজে থেকে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারে না ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সাহায্যের জন্য ডেকে পাঠালে তবেই তারা যেতে পারে ৷ তাই এক্ষেত্রে পুলিশের কিছু করার ছিল না ৷"

Intro:Body:হাওড়ায় গণতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ একটি মিছিলের ওপর পুলিশের আক্রমণের প্রতিবাদে আজ শহরের বিভিন্ন জায়গায় মিছিল বের হয়। যাদবপুর সুকান্ত সেতু থেকে একটি মিছিল বের হয়। মূলত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ কেন বাম ছাত্র যুব সংগঠনের ওপর আক্রমণ করল, তার প্রতিবাদে কিছুক্ষণ তাঁরা মিছিল করে রাস্তা অবরুদ্ধ করে দেন।
অবিলম্বে দোষীপুলিশদের শাস্তির দাবি করেন তাঁরা। গুরুতর আহত ছাত্রদের অপরাধ কি ছিল এই প্রশ্ন তোলেন মিছিলের বামপন্থী কর্মীরা।
সমগ্র ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে ফের তারা আন্দোলন করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বেকার যুবক যুবতীর কর্মসংস্থান, শিক্ষাক্ষেত্রে অস্বচ্ছতার অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিতে আজ যে মিছিল হাওড়া স্টেশন থেকে নবান্নের দিকে যাচ্ছিল,তার ওপর পুলিশ নির্মম আক্রমণ চালিয়েছে। কার নির্দেশে এমন আক্রমণ করা হল তার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে বামপন্থী কর্মীদের পক্ষ থেকে।
দক্ষিণ দমদম, নাগেরবাজার, শ্যামবাজার, যাদবপুরের বিভিন্ন অংশের বামপন্থী কর্মীরা আজকের ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেন।আগামীকাল গোটা রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন বামপন্থী ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষ থেকে অবস্থান-বিক্ষোভ করা হবে।Conclusion:
Last Updated : Sep 19, 2019, 9:00 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.