ETV Bharat / state

ফের প্রসূতি-শিশুর টিকাকরণ শুরুর ঘোষণা স্বাস্থ্য দপ্তরের

COVID-19-এর সংক্রমণ যাতে আরও ছড়িয়ে পড়তে না পারে তার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে কীভাবে কোন জ়োনে টিকাকরণ চলবে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায় । এছাড়াও কীভাবে শিশু-প্রসূতি এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষিত থাকতে পারবেন, টিকাকরণের সময় কোনও শিশু অথবা প্রসূতির ক্ষেত্রে COVID-19 -এর উপসর্গ দেখা গেলে কী করতে হবে, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ।

aa
স্বাস্থ্য দপ্তর
author img

By

Published : May 7, 2020, 2:09 PM IST

কলকাতা, 7মে: COVID-19-এর মোকাবিলায় এরাজ্যে লকডাউন শুরু হওয়ার আগে থেকেই বন্ধ হয়ে গেছিল শিশু এবং প্রসূতিদের জন্য রুটিন টিকাকরণ । এতদিন ধরে এই টিকাকরণ বন্ধ হয়ে থাকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছিলেন বহু চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী । এদিকে, লকডাউন এখনও চলছে । COVID-19-এর প্রকোপ আরও বেড়ে গেছে । এই পরিস্থিতিতেই টিকাকরণ চালুর কথা ঘোষণা করল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর ।

গতকাল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এক নির্দেশে জানানো হয়েছে, টিকাকরণ অপরিহার্য একটি চিকিৎসা পরিষেবা । শিশু এবং প্রসূতিদের বিভিন্ন ভ্যাকসিন প্রিভেন্টেবল ডিজিজ় (VPD) থেকে রক্ষা করার জন্য COVID-19-এর সময় এবং এর পরবর্তী সময়ও এই টিকাকরণ চলবে । এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে এই টিকাকরণ বন্ধ রয়েছে। যার জেরে চিকিৎসকদের বিভিন্ন অংশের আশঙ্কা, যে সব অসুখ প্রতিরোধের লক্ষ্যে এই টিকাকরণ, সেই সব অসুখ ফিরে আসতে পারে টিকাকরণ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখা হলে । রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এই নির্দেশে জানানো হয়েছে, এই টিকাকরণের আওতায় থাকা শিশুদের সংখ্যা যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে শিশুরা VPD আউটব্রেকের ঝুঁকির সম্মুখীন । COVID-19 সংক্রান্ত চিকিৎসার বিষয়টিকে ব্যাহত না করে অপরিহার্য চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের বিষয়টিতে নজর রাখা হয়েছে । এক্ষেত্রে টিকাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । COVID-19-এর সাম্প্রতিক পরিস্থিতির মধ্যে কীভাবে এই টিকাকরণ চলবে, তার জন্য রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশে গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে । COVID-19 মোকাবিলার লক্ষ্যে রাজ্যের জেলাগুলিকে হটস্পট (রেড জ়োন), নন হটস্পট (অরেঞ্জ জ়োন) এবং নন ইনফেক্টেড (গ্রিন জ়োন), এই তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে । COVID-19 সংক্রমণের হারের উপর ভিত্তি করে হটস্পট এবং নন হটস্পট জেলাগুলির বিভিন্ন অঞ্চলকে কনটেইনমেন্ট জ়োন, বাফার জ়োন এবং এরিয়াস বিয়ন্ড বাফার জ়োন, এই তিন ভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ।

COVID-19-এর সংক্রমণ যাতে আরও ছড়িয়ে পড়তে না পারে তার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে কীভাবে কোন জ়োনে টিকাকরণ চলবে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায় । এছাড়াও কীভাবে শিশু-প্রসূতি এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষিত থাকতে পারবেন, টিকাকরণের সময় কোনও শিশু অথবা প্রসূতির ক্ষেত্রে COVID-19 -এর উপসর্গ দেখা গেলে কী করতে হবে, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । টিকাকরণ চালুর এই নির্দেশ অনুযায়ী যাতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তার জন্য প্রতিটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের MSVP, প্রতিটি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং কলকাতার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার অফিসারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । টিকাকরণের বিষয়ে সরকারি চিকিৎসকদের সংগঠন তথা অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টরস, ওয়েস্ট বেঙ্গলের সাধারণ সম্পাদক, চিকিৎসক মানস গুমটা বলেন, "রুটিন এই টিকাকরণ চালু থাকা প্রয়োজন ।" এ রাজ‍্যের সরকারি চিকিৎসকদের অন্য একটি সংগঠন সার্ভিস ডক্টর ফোরামের সাধারণ সম্পাদক, চিকিৎসক সজল বিশ্বাস বলেন, "যেসব অসুখ প্রতিরোধের জন্য এই রুটিন টিকাকরণ, তা বন্ধ রাখা হলে ওই সব অসুখ ফিরে আসার আশঙ্কা থেকে যায় । তাই টিকাকরণ চালু রাখা প্রয়োজন । তবে, যাঁরা টিকা দেবেন এবং যাঁদেরকে টিকা দেওয়া হবে, এখন সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ।" এই বিষয়ে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক প্রভাস প্রসূন গিরি বলেন, "আর দেরি করা যাবে না । রুটিন টিকাকরণ চালু থাকা উচিত । টিকাকরণ না হলে যে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে, তা COVID-19-এর থেকে হাজার গুণ বেশি ।" শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিয়ঙ্কর পাল বলেন, "রুটিন টিকাকরণে অনেক দেরি হয়ে গেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে ।"

শিশু এবং প্রসূতিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রুটিন টিকাকরণ করা হয় । কোন শিশুর ক্ষেত্রে কোন বয়সে, কোন টিকা দিতে হবে, তার জন্য দেশজুড়ে একই সময়সূচি থাকে । জাতীয় টিকাকরণ সময়সূচী অনুযায়ী শিশুর জন্মের পর থেকে যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব তিনটি টিকা দেওয়া হয় । এই তিনটি টিকা হল: TB প্রতিরোধের জন্য BCG, হেপাটাইটিস বি এবং, পোলিও প্রতিরোধের জন্য OPV । জন্মের পর যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব এই তিনটি টিকা দেওয়া হয় । তবে, BCG টিকা দেওয়া যায় শিশুর বয়স এক বছর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে । হেপাটাইটিস বি-র টিকা দেওয়া যায় জন্মের 24 ঘণ্টার মধ্যে । OPV টিকা দেওয়া যায় জন্মের পর থেকে প্রথম ১৫ দিনের মধ্যে । হাসপাতালে শিশুর জন্মের পরে এই তিনটি টিকা দেওয়া হয় । TB, পোলিও-র জন্য পরে বুস্টার ডোজ-ও দেওয়া হয় । এছাড়া রোটা ভাইরাস, হাম, জাপানিস এনসেফেলাইটিস, টিটেনাস, ডিপথেরিয়াসহ অন‍্যান‍্য রোগ প্রতিরোধের জন্যেও দেওয়া হয় টিকা । প্রসূতিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়ও দেওয়া হয় টিকা । বিভিন্ন সাব সেন্টারে ANM-রা এই টিকা দেন । ANM-দের একটি সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল ANM (R) এমপ্লয়িজ সোসাইটির রাজ্য সম্পাদক রেখা সাহু বলেন, "19 মার্চ আমরা লাস্ট টিকা দিয়েছিলাম । এরপর কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে টিকাকরণ বন্ধ রাখা হয়েছিল । দেড় মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার কারণে অনেক শিশুর ক্ষেত্রে টিকা দেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে গেছে ।" সংগঠনগত ভাবে আমরা আগেই বলেছি, টিকাকরণ শুরু করা হোক । COVID-19-এর থেকেও আরও কিছু ভয়ঙ্কর অসুখ আছে, টিকাকরণ বন্ধ থাকলে সেক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে । আমরাও চাই টিকাকরণ চালু থাকুক। তবে, COVID-19-এর কারণে সঠিক সুরক্ষা দিয়ে টিকাকরণ চালু হোক । যিনি টিকা দেবেন এবং যে শিশু বা প্রসূতিকে টিকা দেওয়া হবে, সকলেই যেন সুরক্ষিত থাকেন ।"

কলকাতা, 7মে: COVID-19-এর মোকাবিলায় এরাজ্যে লকডাউন শুরু হওয়ার আগে থেকেই বন্ধ হয়ে গেছিল শিশু এবং প্রসূতিদের জন্য রুটিন টিকাকরণ । এতদিন ধরে এই টিকাকরণ বন্ধ হয়ে থাকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছিলেন বহু চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী । এদিকে, লকডাউন এখনও চলছে । COVID-19-এর প্রকোপ আরও বেড়ে গেছে । এই পরিস্থিতিতেই টিকাকরণ চালুর কথা ঘোষণা করল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর ।

গতকাল রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এক নির্দেশে জানানো হয়েছে, টিকাকরণ অপরিহার্য একটি চিকিৎসা পরিষেবা । শিশু এবং প্রসূতিদের বিভিন্ন ভ্যাকসিন প্রিভেন্টেবল ডিজিজ় (VPD) থেকে রক্ষা করার জন্য COVID-19-এর সময় এবং এর পরবর্তী সময়ও এই টিকাকরণ চলবে । এদিকে, দীর্ঘদিন ধরে এই টিকাকরণ বন্ধ রয়েছে। যার জেরে চিকিৎসকদের বিভিন্ন অংশের আশঙ্কা, যে সব অসুখ প্রতিরোধের লক্ষ্যে এই টিকাকরণ, সেই সব অসুখ ফিরে আসতে পারে টিকাকরণ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখা হলে । রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের এই নির্দেশে জানানো হয়েছে, এই টিকাকরণের আওতায় থাকা শিশুদের সংখ্যা যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে শিশুরা VPD আউটব্রেকের ঝুঁকির সম্মুখীন । COVID-19 সংক্রান্ত চিকিৎসার বিষয়টিকে ব্যাহত না করে অপরিহার্য চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের বিষয়টিতে নজর রাখা হয়েছে । এক্ষেত্রে টিকাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । COVID-19-এর সাম্প্রতিক পরিস্থিতির মধ্যে কীভাবে এই টিকাকরণ চলবে, তার জন্য রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশে গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে । COVID-19 মোকাবিলার লক্ষ্যে রাজ্যের জেলাগুলিকে হটস্পট (রেড জ়োন), নন হটস্পট (অরেঞ্জ জ়োন) এবং নন ইনফেক্টেড (গ্রিন জ়োন), এই তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে । COVID-19 সংক্রমণের হারের উপর ভিত্তি করে হটস্পট এবং নন হটস্পট জেলাগুলির বিভিন্ন অঞ্চলকে কনটেইনমেন্ট জ়োন, বাফার জ়োন এবং এরিয়াস বিয়ন্ড বাফার জ়োন, এই তিন ভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ।

COVID-19-এর সংক্রমণ যাতে আরও ছড়িয়ে পড়তে না পারে তার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে কীভাবে কোন জ়োনে টিকাকরণ চলবে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায় । এছাড়াও কীভাবে শিশু-প্রসূতি এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা সুরক্ষিত থাকতে পারবেন, টিকাকরণের সময় কোনও শিশু অথবা প্রসূতির ক্ষেত্রে COVID-19 -এর উপসর্গ দেখা গেলে কী করতে হবে, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । টিকাকরণ চালুর এই নির্দেশ অনুযায়ী যাতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তার জন্য প্রতিটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের MSVP, প্রতিটি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং কলকাতার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার অফিসারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । টিকাকরণের বিষয়ে সরকারি চিকিৎসকদের সংগঠন তথা অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টরস, ওয়েস্ট বেঙ্গলের সাধারণ সম্পাদক, চিকিৎসক মানস গুমটা বলেন, "রুটিন এই টিকাকরণ চালু থাকা প্রয়োজন ।" এ রাজ‍্যের সরকারি চিকিৎসকদের অন্য একটি সংগঠন সার্ভিস ডক্টর ফোরামের সাধারণ সম্পাদক, চিকিৎসক সজল বিশ্বাস বলেন, "যেসব অসুখ প্রতিরোধের জন্য এই রুটিন টিকাকরণ, তা বন্ধ রাখা হলে ওই সব অসুখ ফিরে আসার আশঙ্কা থেকে যায় । তাই টিকাকরণ চালু রাখা প্রয়োজন । তবে, যাঁরা টিকা দেবেন এবং যাঁদেরকে টিকা দেওয়া হবে, এখন সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ।" এই বিষয়ে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক প্রভাস প্রসূন গিরি বলেন, "আর দেরি করা যাবে না । রুটিন টিকাকরণ চালু থাকা উচিত । টিকাকরণ না হলে যে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে, তা COVID-19-এর থেকে হাজার গুণ বেশি ।" শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিয়ঙ্কর পাল বলেন, "রুটিন টিকাকরণে অনেক দেরি হয়ে গেলে সমস্যা দেখা দিতে পারে ।"

শিশু এবং প্রসূতিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রুটিন টিকাকরণ করা হয় । কোন শিশুর ক্ষেত্রে কোন বয়সে, কোন টিকা দিতে হবে, তার জন্য দেশজুড়ে একই সময়সূচি থাকে । জাতীয় টিকাকরণ সময়সূচী অনুযায়ী শিশুর জন্মের পর থেকে যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব তিনটি টিকা দেওয়া হয় । এই তিনটি টিকা হল: TB প্রতিরোধের জন্য BCG, হেপাটাইটিস বি এবং, পোলিও প্রতিরোধের জন্য OPV । জন্মের পর যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব এই তিনটি টিকা দেওয়া হয় । তবে, BCG টিকা দেওয়া যায় শিশুর বয়স এক বছর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে । হেপাটাইটিস বি-র টিকা দেওয়া যায় জন্মের 24 ঘণ্টার মধ্যে । OPV টিকা দেওয়া যায় জন্মের পর থেকে প্রথম ১৫ দিনের মধ্যে । হাসপাতালে শিশুর জন্মের পরে এই তিনটি টিকা দেওয়া হয় । TB, পোলিও-র জন্য পরে বুস্টার ডোজ-ও দেওয়া হয় । এছাড়া রোটা ভাইরাস, হাম, জাপানিস এনসেফেলাইটিস, টিটেনাস, ডিপথেরিয়াসহ অন‍্যান‍্য রোগ প্রতিরোধের জন্যেও দেওয়া হয় টিকা । প্রসূতিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়ও দেওয়া হয় টিকা । বিভিন্ন সাব সেন্টারে ANM-রা এই টিকা দেন । ANM-দের একটি সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল ANM (R) এমপ্লয়িজ সোসাইটির রাজ্য সম্পাদক রেখা সাহু বলেন, "19 মার্চ আমরা লাস্ট টিকা দিয়েছিলাম । এরপর কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে টিকাকরণ বন্ধ রাখা হয়েছিল । দেড় মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার কারণে অনেক শিশুর ক্ষেত্রে টিকা দেওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে গেছে ।" সংগঠনগত ভাবে আমরা আগেই বলেছি, টিকাকরণ শুরু করা হোক । COVID-19-এর থেকেও আরও কিছু ভয়ঙ্কর অসুখ আছে, টিকাকরণ বন্ধ থাকলে সেক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে । আমরাও চাই টিকাকরণ চালু থাকুক। তবে, COVID-19-এর কারণে সঠিক সুরক্ষা দিয়ে টিকাকরণ চালু হোক । যিনি টিকা দেবেন এবং যে শিশু বা প্রসূতিকে টিকা দেওয়া হবে, সকলেই যেন সুরক্ষিত থাকেন ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.