কলকাতা, ১১ সেপ্টেম্বর : নামকরা বেসরকারি একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্ত্রীর X-Ray করানোর জন্য গিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন এক বিচারপতি। অথচ, X-Ray করানো এবং রিপোর্ট দেওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় বসিয়ে রাখা হয়। প্রাক্তন ওই বিচারপতি এমনই অভিযোগ দায়ের করেন ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC)-এ। এই অভিযোগের জেরে সব পক্ষের বক্তব্য শুনে বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংশ্লিষ্ট কর্মীদের লিখিতভাবে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন।
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন ওই বিচারপতির তাঁর স্ত্রীর এক্স-রে করানোর জন্য বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়েছিলেন। কিন্তু, দীর্ঘ সময় তাঁর স্ত্রীকে বসিয়ে রাখা হয় সেখানে। বার বার বলার পরেও X-Ray রিপোর্ট পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এই ঘটনার জেরে কমিশনে দায়ের হওয়া প্রাক্তন বিচারপতির অভিযোগের ভিত্তিতে শুনানি শুরু হয়। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পরে, বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংশ্লিষ্ট কর্মীদের লিখিতভাবে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বলেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন। সংশ্লিষ্ট কর্মীরা যাতে লিখিতভাবে ক্ষমা চান, তার জন্য ব্যবস্থা নিতে বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষকে বলেছে কমিশন।
রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কমিশনের এই রকম রায় এই প্রথম দেওয়া হল। চিকিৎসা পরিষেবা ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ যাতে সুরক্ষিত থাকেন, তার জন্য রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন সজাগ রয়েছে বলেও কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।
প্রাক্তন বিচারপতির স্ত্রীর X-Ray-তে বিলম্ব, ক্ষমা চাওয়ার কথা বলল স্বাস্থ্য কমিশন
প্রাক্তন ওই বিচারপতির তাঁর স্ত্রীর X-Ray করানোর জন্য বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়েছিলেন। কিন্তু, দীর্ঘ সময় তাঁর স্ত্রীকে বসিয়ে রাখা হয় সেখানে। বার বার বলার পরেও X-Ray রিপোর্ট পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়।
কলকাতা, ১১ সেপ্টেম্বর : নামকরা বেসরকারি একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্ত্রীর X-Ray করানোর জন্য গিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন এক বিচারপতি। অথচ, X-Ray করানো এবং রিপোর্ট দেওয়ার জন্য দীর্ঘ সময় বসিয়ে রাখা হয়। প্রাক্তন ওই বিচারপতি এমনই অভিযোগ দায়ের করেন ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC)-এ। এই অভিযোগের জেরে সব পক্ষের বক্তব্য শুনে বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংশ্লিষ্ট কর্মীদের লিখিতভাবে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন।
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন ওই বিচারপতির তাঁর স্ত্রীর এক্স-রে করানোর জন্য বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়েছিলেন। কিন্তু, দীর্ঘ সময় তাঁর স্ত্রীকে বসিয়ে রাখা হয় সেখানে। বার বার বলার পরেও X-Ray রিপোর্ট পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এই ঘটনার জেরে কমিশনে দায়ের হওয়া প্রাক্তন বিচারপতির অভিযোগের ভিত্তিতে শুনানি শুরু হয়। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পরে, বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংশ্লিষ্ট কর্মীদের লিখিতভাবে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বলেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন। সংশ্লিষ্ট কর্মীরা যাতে লিখিতভাবে ক্ষমা চান, তার জন্য ব্যবস্থা নিতে বেসরকারি ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষকে বলেছে কমিশন।
রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কমিশনের এই রকম রায় এই প্রথম দেওয়া হল। চিকিৎসা পরিষেবা ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ যাতে সুরক্ষিত থাকেন, তার জন্য রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন সজাগ রয়েছে বলেও কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।