ETV Bharat / state

ED Director to Visit Kolkata: শুক্রে কলকাতায় আসছেন ইডির অধিকর্তা, মুখোমুখি হতে পারেন কালীঘাটের কাকুর

শুক্রবার কলকাতায় আসছেন ইডির অধিকর্তা সঞ্জয় কুমার মিশ্র । কলকাতা সফরে এসে তিনি কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের মুখোমুখি হতে পারেন ৷

author img

By

Published : Jun 1, 2023, 7:17 PM IST

ED Director to Visit Kolkata
ED Director to Visit Kolkata

কলকাতা, 1 জুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে নিজেদের হেফাজতে পেয়েছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা । আর তার মধ্যেই এ বার কলকাতায় পা রাখতে চলেছেন ইডির অধিকর্তা সঞ্জয় কুমার মিশ্র । জানা গিয়েছে, আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার কলকাতায় আসছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ডিরেক্টর । কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে তিনি মুখোমুখি হতে পারেন বলে ইডি সূত্রের খবর ।

জিজ্ঞাসাবাদ প্রক্রিয়া চলাকালীন রাজ্যের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে বাঁচাতে গিয়ে আচমকাই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম উঠে আসে কালীঘাটের কাকুর মুখে । তিনি কোন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন, তা জানতে চাইতে পারেন ইডির ডিরেক্টর । এছাড়াও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের সব উচ্চপদস্থ আধিকারিকের সঙ্গে তিনি একটি বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে । শনিবার আয়কর বিভাগের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গেও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অধিকর্তার বৈঠক হবে । শহরে কালো টাকার লেনদেন নিয়ে হতে চলেছে এই বৈঠক । এই বৈঠকের পরে শহরে ফের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের ধরপাকড় শুরু হবে কি না সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি ।

তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন যে, দক্ষিণ 24 পরগনার বিষ্ণুপুর থানার একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে দিয়ে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র তাঁর ফোনের সমস্ত হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ডিলিট করিয়েছিলেন । জানা গিয়েছে, 2017 সাল থেকে মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র । মাঝে মাঝেই মধ্য কলকাতার একাধিক রেস্তোরাঁয় তাঁদের মধ্যে চলতো গোপন বৈঠক । একাধিকবার সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের । তদন্তকারীদের অনুমান যে, সেখানেই মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কথা হয়ে যেত যে, কোন চাকরি প্রার্থীকে কখন চাকরি দেওয়া হবে ।

পাশাপাশি কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে কোন কোন সরকারি দফতরের যোগাযোগ ছিল, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা । তাঁদের দাবি, রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতর এবং আমলা ও সরকারি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ ছিল কালীঘাটের কাকুর । কিন্তু তদন্তকারীরা মনে করছেন, শুধুমাত্র তাঁর কথায় চাকরি হত এমনটা নয় । তিনি ছিলেন একজন সেতু বন্ধনকারী । তিনি প্রভাবশালীদের কাছে টাকা পৌঁছে দিয়ে সেই টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীকে চাকরি দিতেন । তদন্তকারী আধিকারিকরা সেই বড় মাথাকেই খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে ৷

আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকুর প্রিয় বন্ধু ধূসর টিয়া আজ বন্ধুহারা

কলকাতা, 1 জুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে নিজেদের হেফাজতে পেয়েছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা । আর তার মধ্যেই এ বার কলকাতায় পা রাখতে চলেছেন ইডির অধিকর্তা সঞ্জয় কুমার মিশ্র । জানা গিয়েছে, আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার কলকাতায় আসছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ডিরেক্টর । কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে তিনি মুখোমুখি হতে পারেন বলে ইডি সূত্রের খবর ।

জিজ্ঞাসাবাদ প্রক্রিয়া চলাকালীন রাজ্যের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে বাঁচাতে গিয়ে আচমকাই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম উঠে আসে কালীঘাটের কাকুর মুখে । তিনি কোন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন, তা জানতে চাইতে পারেন ইডির ডিরেক্টর । এছাড়াও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের সব উচ্চপদস্থ আধিকারিকের সঙ্গে তিনি একটি বৈঠক করবেন বলে জানা গিয়েছে । শনিবার আয়কর বিভাগের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গেও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অধিকর্তার বৈঠক হবে । শহরে কালো টাকার লেনদেন নিয়ে হতে চলেছে এই বৈঠক । এই বৈঠকের পরে শহরে ফের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের ধরপাকড় শুরু হবে কি না সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি ।

তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন যে, দক্ষিণ 24 পরগনার বিষ্ণুপুর থানার একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে দিয়ে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র তাঁর ফোনের সমস্ত হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ডিলিট করিয়েছিলেন । জানা গিয়েছে, 2017 সাল থেকে মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র । মাঝে মাঝেই মধ্য কলকাতার একাধিক রেস্তোরাঁয় তাঁদের মধ্যে চলতো গোপন বৈঠক । একাধিকবার সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের । তদন্তকারীদের অনুমান যে, সেখানেই মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কথা হয়ে যেত যে, কোন চাকরি প্রার্থীকে কখন চাকরি দেওয়া হবে ।

পাশাপাশি কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সঙ্গে কোন কোন সরকারি দফতরের যোগাযোগ ছিল, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা । তাঁদের দাবি, রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতর এবং আমলা ও সরকারি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ ছিল কালীঘাটের কাকুর । কিন্তু তদন্তকারীরা মনে করছেন, শুধুমাত্র তাঁর কথায় চাকরি হত এমনটা নয় । তিনি ছিলেন একজন সেতু বন্ধনকারী । তিনি প্রভাবশালীদের কাছে টাকা পৌঁছে দিয়ে সেই টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীকে চাকরি দিতেন । তদন্তকারী আধিকারিকরা সেই বড় মাথাকেই খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে ৷

আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকুর প্রিয় বন্ধু ধূসর টিয়া আজ বন্ধুহারা

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.