ETV Bharat / state

রাজ্যে জমি পেতে বামজোটে ভরসা সোমেনের

বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধতে চলেছে কংগ্রেস ৷ এবার থেকে প্রকাশ্যে বাম এবং কংগ্রেসের তরফে যৌথভাবে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে ৷ জেলার কংগ্রেস সভাপতিদের নিয়ে আজ দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন সোমেন মিত্র । সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৷

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Jul 19, 2019, 8:48 PM IST

Updated : Jul 19, 2019, 9:56 PM IST

কলকাতা, 19 জুলাই : বিলম্বিত বোধোদয় না রাজনৈতিক শিক্ষা? বাংলায় রাজনৈতিক জমি হারাতে থাকা কংগ্রেসদের ভরসা না কি বামেরাই ! অন্তত, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ( এখনও ইস্তফা গ্রহণ করেনি AICC) সোমেন মিত্র তেমন ইঙ্গিতই দিলেন ৷ সোমেন মিত্র আজ জানালেন, নির্বাচনের আগেই বামেদের সঙ্গে যৌথ মঞ্চ এবং জোট বাঁধার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস । এবার থেকে প্রকাশ্যে বাম এবং কংগ্রেসের তরফে যৌথভাবে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে ৷

বাংলার মাটিতে শুধু কংগ্রেস নয় প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে বামেরাও৷ বাম-কংগ্রেস জোট কি আদৌ কোনও নতুন ইতিহাস রচনা করতে পারবে, এখন প্রশ্ন একটাই ৷

জেলার কংগ্রেস সভাপতিদের নিয়ে আজ দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন সোমেন মিত্র । আজকের এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার নানা কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয় । রাজ্যে বাম এবং কংগ্রেসের যৌথ রণকৌশলের রোড ম্যাপও তৈরি করা হয়েছে ৷
জেলা সভাপতিদের সামনে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র এবং রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য জানান, সাংগঠনিক স্তরকে গতিশীল করতে হবে ।
যাঁরা জেলা সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, তাঁরা পদ থেকে অব্যাহতি নিন । যাঁরা গুরুত্ব সহকারে জেলা সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তাদের কাছে বার্তা দেওয়া হয়, আগামী বছরগুলিতেও তাঁরাই সভাপতি থাকবেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

আজকের সভায় কংগ্রেস সাংগঠনিক ২৮ জেলার মধ্যে ২৬ জেলার সভাপতি এসেছিলেন । একজন সভাপতি অসুস্থ । আর একজন ব্যক্তিগত কারণে আসতে পারেননি ৷ বিভিন্ন জেলার কংগ্রেসের সভাপতিরা অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকার গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে । এরইমধ্যে সোমেন মিত্র বৈঠকে বলে ওঠেন, "একাধিক সমস্যার মধ্যেও জেলা সভাপতিদের কাজ যত্নসহকারে চলছে ।" তাঁদের প্রশংসাও করেন প্রদেশ সভাপতি । বামেদের সঙ্গে যৌথভাবে তৃণমূল এবং BJP-র বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রস্তাব দিয়েছেন সোমেন মিত্র । তিনি বলেন, "বামেদের সঙ্গে আন্তরিকভাবে জোট বাঁধতে চায় কংগ্রেস । কোনওভাবেই যেন মানুষের কাছে বার্তা না যায় যে ভোটের জন্য বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট হচ্ছে । জোট যেটা হবে সেটা যেন শুধুমাত্র ভোটের জন্য না হয় ।"

প্রত্যেকটি জেলার সভাপতিরা একমত হয়েছেন বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার ক্ষেত্রে । বামেদের সঙ্গে একটি মঞ্চ তৈরি করতে হবে বলে জানান সোমেন মিত্র । তিনি বলেন, "BJP-র বিরুদ্ধে জোট বাঁধার কথা যতই বলুক তৃণমূল কংগ্রেস, আসলে দেখতে হবে তৃণমূল BJP-র বিরুদ্ধে জোট বাঁধতে কতটা আন্তরিক ।
BJP-কে হাত ধরে তো তৃণমূল এনেছে এই রাজ্যে । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাঁর বক্তব্য স্পষ্ট করতে হবে । BJP-র বিরুদ্ধে লড়াই করতে তিনি কতটা আন্তরিক তাও স্পষ্ট করে বলতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ।"

সোমেন মিত্র সভাপতি হওয়ার পর এই প্রথম প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে ২৬ জেলা সভাপতিদের নিয়ে বৈঠক হয় ৷ বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "BJP কে আটকাতে বিরোধী দলগুলিকে একসঙ্গে যৌথভাবে লড়াই করতে হবে ।" কিন্তু রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী তাপস রায় সম্প্রতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলছেন BJPকে আটকাতে হবে৷ কিন্তু বিরোধী দলের সঙ্গে জোট করতে হবে এমন কোনওকিছুই মুখ্যমন্ত্রী বলেননি । এই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান, তাঁর কাছে পরিষ্কার বার্তা নেই । মুখ্যমন্ত্রী কী বলতে চাইছেন আদৌ তা স্পষ্ট নয় ।

কলকাতা, 19 জুলাই : বিলম্বিত বোধোদয় না রাজনৈতিক শিক্ষা? বাংলায় রাজনৈতিক জমি হারাতে থাকা কংগ্রেসদের ভরসা না কি বামেরাই ! অন্তত, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ( এখনও ইস্তফা গ্রহণ করেনি AICC) সোমেন মিত্র তেমন ইঙ্গিতই দিলেন ৷ সোমেন মিত্র আজ জানালেন, নির্বাচনের আগেই বামেদের সঙ্গে যৌথ মঞ্চ এবং জোট বাঁধার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস । এবার থেকে প্রকাশ্যে বাম এবং কংগ্রেসের তরফে যৌথভাবে নানা কর্মসূচি পালন করা হবে ৷

বাংলার মাটিতে শুধু কংগ্রেস নয় প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে বামেরাও৷ বাম-কংগ্রেস জোট কি আদৌ কোনও নতুন ইতিহাস রচনা করতে পারবে, এখন প্রশ্ন একটাই ৷

জেলার কংগ্রেস সভাপতিদের নিয়ে আজ দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন সোমেন মিত্র । আজকের এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার নানা কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয় । রাজ্যে বাম এবং কংগ্রেসের যৌথ রণকৌশলের রোড ম্যাপও তৈরি করা হয়েছে ৷
জেলা সভাপতিদের সামনে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র এবং রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য জানান, সাংগঠনিক স্তরকে গতিশীল করতে হবে ।
যাঁরা জেলা সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, তাঁরা পদ থেকে অব্যাহতি নিন । যাঁরা গুরুত্ব সহকারে জেলা সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তাদের কাছে বার্তা দেওয়া হয়, আগামী বছরগুলিতেও তাঁরাই সভাপতি থাকবেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

আজকের সভায় কংগ্রেস সাংগঠনিক ২৮ জেলার মধ্যে ২৬ জেলার সভাপতি এসেছিলেন । একজন সভাপতি অসুস্থ । আর একজন ব্যক্তিগত কারণে আসতে পারেননি ৷ বিভিন্ন জেলার কংগ্রেসের সভাপতিরা অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকার গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে । এরইমধ্যে সোমেন মিত্র বৈঠকে বলে ওঠেন, "একাধিক সমস্যার মধ্যেও জেলা সভাপতিদের কাজ যত্নসহকারে চলছে ।" তাঁদের প্রশংসাও করেন প্রদেশ সভাপতি । বামেদের সঙ্গে যৌথভাবে তৃণমূল এবং BJP-র বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রস্তাব দিয়েছেন সোমেন মিত্র । তিনি বলেন, "বামেদের সঙ্গে আন্তরিকভাবে জোট বাঁধতে চায় কংগ্রেস । কোনওভাবেই যেন মানুষের কাছে বার্তা না যায় যে ভোটের জন্য বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট হচ্ছে । জোট যেটা হবে সেটা যেন শুধুমাত্র ভোটের জন্য না হয় ।"

প্রত্যেকটি জেলার সভাপতিরা একমত হয়েছেন বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার ক্ষেত্রে । বামেদের সঙ্গে একটি মঞ্চ তৈরি করতে হবে বলে জানান সোমেন মিত্র । তিনি বলেন, "BJP-র বিরুদ্ধে জোট বাঁধার কথা যতই বলুক তৃণমূল কংগ্রেস, আসলে দেখতে হবে তৃণমূল BJP-র বিরুদ্ধে জোট বাঁধতে কতটা আন্তরিক ।
BJP-কে হাত ধরে তো তৃণমূল এনেছে এই রাজ্যে । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাঁর বক্তব্য স্পষ্ট করতে হবে । BJP-র বিরুদ্ধে লড়াই করতে তিনি কতটা আন্তরিক তাও স্পষ্ট করে বলতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ।"

সোমেন মিত্র সভাপতি হওয়ার পর এই প্রথম প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে ২৬ জেলা সভাপতিদের নিয়ে বৈঠক হয় ৷ বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "BJP কে আটকাতে বিরোধী দলগুলিকে একসঙ্গে যৌথভাবে লড়াই করতে হবে ।" কিন্তু রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী তাপস রায় সম্প্রতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলছেন BJPকে আটকাতে হবে৷ কিন্তু বিরোধী দলের সঙ্গে জোট করতে হবে এমন কোনওকিছুই মুখ্যমন্ত্রী বলেননি । এই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান, তাঁর কাছে পরিষ্কার বার্তা নেই । মুখ্যমন্ত্রী কী বলতে চাইছেন আদৌ তা স্পষ্ট নয় ।

Intro:Body:১৯ জুলাই, কলকাতা: নির্বাচনের আগেই বামেদের সঙ্গে যৌথ মঞ্চ এবং জোট বাঁধার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস। প্রকাশ্যে বাম এবং কংগ্রেস যৌথভাবে নানান কর্মসূচি পালন করবে বলে আজ জানান প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র। আজ জেলার কংগ্রেস সভাপতি দের নিয়ে দীর্ঘক্ষন বৈঠক করেন তিনি। ২৮ জেলার মধ্যে ২৬ জেলার সভাপতি এসেছিলেন। একজন সভাপতি অসুস্থ। আর একজন ব্যাক্তিগত কারনে আসতে পারেনি বলে জানিয়েছেন সোমেন মিত্র। আজকের এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার নানান কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। রাজ্যে বাম এবং কংগ্রেসের যৌথ রণকৌশলের রোড ম্যাপ তৈরি হয়েছে আজকের বৈঠকে।
জেলা সভাপতিদের সামনে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র এবং রাজ্যসভায় কংগ্রেস সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য জানান, সাংগঠনিকস্তরকে গতিশীল করতে হবে।
যারা জেলা সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, তারা পদ থেকে অব্যাহতি দিন। যারা খুব গুরুত্ব সহকারে জেলা সভাপতি দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তাদের কাছে বার্তা দেওয়া হয়, আগামী বছরগুলোতেও তারাই সভাপতি থাকবেন।
আজকের সভায় বিভিন্ন জেলার কংগ্রেসের সভাপতিরা অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকার গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। এরইমধ্যে সোমেন মিত্র বৈঠকে বলে ওঠেন, একাধিক সমস্যার মধ্যেও জেলা সভাপতিদের কাজ যত্নসহকারে হচ্ছে। তাঁদের প্রশংসাও করেন প্রদেশ সভাপতি। বামেদের সঙ্গে যৌথভাবে তৃণমূল এবং বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রস্তাব দিয়েছেন সোমেন মিত্র। তিনি জানিয়েছেন, বামেদের সঙ্গে আন্তরিকভাবে জোট বাঁধতে চায় কংগ্রেস। কোন রকম ভাবেই জন্য মানুষের কাছে বার্তা না যায় যে ভোটের জন্য বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট হচ্ছে। জোট যেটা হবে সেটা যেন শুধুমাত্র ভোটের জন্য না হয়।
প্রত্যেকটি জেলার সভাপতিরা একমত হয়েছেন বামেদের সঙ্গে জোট বাঁধার ক্ষেত্রে। বামেদের সঙ্গে একটা মঞ্চ তৈরি করতে হবে বলে জানান সোমেন মিত্র।
বিজেপির বিরুদ্ধে জোট বাঁধার কথা যতই বলুক তৃণমূল কংগ্রেস। আসলে দেখতে হবে তৃনমূল বিজেপির বিরুদ্ধে জোট বাঁধতে কতটা আন্তরিক।
সোমেন মিত্র বলেন," বিজেপিকে হাত ধরে তো তৃনমুল এনেছে এ রাজ্যে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরিষ্কার করে তার বক্তব্য স্পষ্ট করতে হবে। বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতে তিনি কতটা আন্তরিক তাও স্পষ্ট করে বলতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সিপিএমের সঙ্গে জোট ভোটের আগেই হবে।"
সোমেন মিত্র সভাপতি হবার পর এই প্রথম ২৬ টি জেলা সভাপতিদের নিয়ে বৈঠক প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে হয়। আগে কখনোই এই বৈঠক হয়নি।সাংবাদিক সম্মেলনে করে জানান প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি সোমেন মিত্র।
জেলার সভাপতিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সাংগঠনিক দিক থেকে কংগ্রেস অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে। লোকসভায় তার ফল উঠে এসেছে। স্বাভাবিকভাবে প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্বের বার্তা, জেলা ভিত্তিক সাংগঠনিক ক্ষমতা বাড়াতে হবে। এবং যারা জেলা সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন, তাদেরকে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে হবে। নইলে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। ইতিমধ্যে রুট ম‍্যাপ তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সোমেন মিত্র।
আজকের বৈঠকে জেলার সভাপতিরা মতামত দিয়েছেন বামেদের সঙ্গে জোট করতে কোন আপত্তি নেই। তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে জোট করতে কতটা আন্তরিক সেটাও দেখতে হবে বলে জানিয়েছেন জেলা সভাপতিরা। তাঁরা জানিয়েছে, তৃণমূলের হাত ধরে এ রাজ্যে বিজেপির উত্থান।
লোকসভা ভোটের পর কংগ্রেস দলের কাছে পরিষ্কার যে একা লড়াই করা বর্তমানে কংগ্রেসের পক্ষে সম্ভব নয়। সেই কারণে এখন থেকেই বামেদের সঙ্গে জোট করা খুবই জরুরি। কারণ ভোটের আগে জোট করলে মানুষের কাছে কংগ্রেস দলের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই ভোটের আগে থেকেই জোট করতে হবে। এবং বাংলার মানুষের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন সোমেন মিত্র।
বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, বিজেপিকে আটকাতে বিরোধী দলগুলোকে এক সঙ্গে যৌথ ভাবে লড়াই করতে হবে। কিন্তু রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী তাপস রায় সম্প্রতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন বিজেপিকে আটকাতে হবে, কিন্তু বিরোধী দলের সঙ্গে জোট করতে হবে এমন কোনো কিছুই মুখ্যমন্ত্রী বলেন নি। এই প্রসঙ্গের উত্থাপন করে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান, তাঁর কাছে পরিষ্কার বার্তা নেই। মুখ্যমন্ত্রী আদৌ কী বলতে চাইছেন তা স্পষ্ট নয়।
Conclusion:
Last Updated : Jul 19, 2019, 9:56 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.