ETV Bharat / state

HC on 2014 TET: 2014 সালের 23 প্রার্থীকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই চাকরি দেওয়ার নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

পর্ষদের ভুল প্রশ্নের জেরে এতগুলো বছর চাকরি থেকে বঞ্চিত ছিলেন 2014 সালের 23 জন প্রাথমিক পরীক্ষার্থী(HC on 2014 TET)৷ এবার কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ, 28 সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেই 23 জন প্রার্থীকে চাকরি দিতে হবে ৷

Etv Bharat
কলকাতা হাইকোর্ট
author img

By

Published : Sep 5, 2022, 9:09 PM IST

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর: 2014 সালে টেট দেওয়া 23 জন প্রার্থীকে নতুন ফাঁকা পদে 28 সেপ্টেম্বরের মধ্যে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court orders to give job 23 primary candidates by September)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, একই বিষয়ে আগামিদিনে মামলা হলে সেখানেও একই রায় হবে ।

তবে আইনজীবীদের মতে, সেক্ষেত্রে প্রায় 200 প্রার্থী নতুন করে চাকরি পাওয়ার আশা করতে পারেন । 2014 সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে অকৃতকার্য হয়েছেন বলে জানতে পারেন কিছু প্রার্থী । কিন্তু আরটিআই করে তাঁরা জানতে পারেন, সেই পরীক্ষার 6টি প্রশ্ন ভুল ছিল । তাই সেই 6 নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার দাবিতে মামলা করেন হাইকোর্টে । সেই মামলা চলার মধ্যেই পর্ষদ 2020 সালে নতুন করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে । আর তার মধ্যেই পর্ষদ এই মামলাকারীদের 6 নম্বর দিয়ে দেয় । তাই স্বাভাবিকভাবেই নম্বর বৃদ্ধি পাওয়ার পর চাকরির দাবিতে ফের তাঁরা মামলা করেন ।

তাঁদের যুক্তি, পর্ষদের ভুলে যদি তাদের 6 নম্বর বাদ না-যেত তাহলে 2014 সালে টেট পাশ করে তারা 2016 সালেই চাকরি পেয়ে যেতেন । কিন্তু পর্ষদের ভুলে তা হয়নি । তাই যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তাঁদের চাকরি দেওয়া হোক । এরপর আদালত তাঁদের সেই যুক্তি মেনে নিয়ে, কোন জেলায় কত ফাঁকা পদ আছে, তার হিসেব করে সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে(hc orders to give job 23 primary candidates)।

আরও পড়ুন : রায় তো বেরিয়েছে, কিন্তু চাকরি ! অপেক্ষায় আন্দোলনকারী প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীরা

কলকাতা, 5 সেপ্টেম্বর: 2014 সালে টেট দেওয়া 23 জন প্রার্থীকে নতুন ফাঁকা পদে 28 সেপ্টেম্বরের মধ্যে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court orders to give job 23 primary candidates by September)। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, একই বিষয়ে আগামিদিনে মামলা হলে সেখানেও একই রায় হবে ।

তবে আইনজীবীদের মতে, সেক্ষেত্রে প্রায় 200 প্রার্থী নতুন করে চাকরি পাওয়ার আশা করতে পারেন । 2014 সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে অকৃতকার্য হয়েছেন বলে জানতে পারেন কিছু প্রার্থী । কিন্তু আরটিআই করে তাঁরা জানতে পারেন, সেই পরীক্ষার 6টি প্রশ্ন ভুল ছিল । তাই সেই 6 নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার দাবিতে মামলা করেন হাইকোর্টে । সেই মামলা চলার মধ্যেই পর্ষদ 2020 সালে নতুন করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে । আর তার মধ্যেই পর্ষদ এই মামলাকারীদের 6 নম্বর দিয়ে দেয় । তাই স্বাভাবিকভাবেই নম্বর বৃদ্ধি পাওয়ার পর চাকরির দাবিতে ফের তাঁরা মামলা করেন ।

তাঁদের যুক্তি, পর্ষদের ভুলে যদি তাদের 6 নম্বর বাদ না-যেত তাহলে 2014 সালে টেট পাশ করে তারা 2016 সালেই চাকরি পেয়ে যেতেন । কিন্তু পর্ষদের ভুলে তা হয়নি । তাই যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তাঁদের চাকরি দেওয়া হোক । এরপর আদালত তাঁদের সেই যুক্তি মেনে নিয়ে, কোন জেলায় কত ফাঁকা পদ আছে, তার হিসেব করে সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে(hc orders to give job 23 primary candidates)।

আরও পড়ুন : রায় তো বেরিয়েছে, কিন্তু চাকরি ! অপেক্ষায় আন্দোলনকারী প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীরা

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.