ETV Bharat / state

Teacher Recruitment Scam: সিআইডির রিপোর্টে অসন্তুষ্ট বিচারপতি! 'অনিমেষ তিওয়ারিদের' খুঁজতে কমিটি গড়ল আদালত

মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলের শিক্ষক অনিমেষ তিওয়ারি ভুয়ো সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন ৷ তাঁর মতো আর ক'জন শিক্ষক মিথ্যে নথি জমা দিয়ে চাকরি করছে ? এর সন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করল কলকাতা হাইকোর্ট ৷

author img

By

Published : Aug 17, 2023, 3:14 PM IST

ETV Bharat
কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা, 17 অগস্ট: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিশেষ কমিটি গড়ল আদালত ৷ মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলের ভুয়ো শিক্ষক অনিমেষ তিওয়ারির মতো আর কতজন ভুয়ো শিক্ষক চাকরি করছেন, তা খতিয়ে দেখবে এই কমিটি ৷ শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম খুঁজে বের করবেও কমিটির সদস্যরা । 1 সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ৷

আদালত গঠিত এই নতুন কমিটিতে রয়েছেন- স্কুল সার্ভিস কমিশনের সচিব, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব এবং শিক্ষা দফতরের সচিব ৷ বৃহস্পতিবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু নির্দেশ দেন, স্কুল সার্ভিস কমিশনের সচিব, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব এবং শিক্ষা দফতরের সচিব নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে অনিয়ম এবং বেআইনি কাজ, দুর্নীতি খুঁজে বের করতে চেষ্টা করবেন ৷ 15 দিনের মধ্যে কমিটি আদালতের কাছে রিপোর্ট জমা দেবে ৷

আরও পড়ুন: সাত প্রাথমিক শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের, বক্তব্যে অসঙ্গতি

এদিন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশে আদালতে উপস্থিত হন সিআইডির ডিআইজি ৷ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বেআইনি নিয়োগ খতিয়ে দেখে রিপোর্ট পেশ করেন তিনি ৷ কিন্তু রিপোর্টে অসন্তুষ্ট হন বিচারপতি ৷ এই নিয়ে ষষ্ঠ রিপোর্ট পেশ করেছে সিআইডি ৷ কিন্তু 6 নম্বর রিপোর্টের পরও অখুশি বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ৷

রিপোর্ট প্রসঙ্গে বিচারপতি এদিন বলেন, " 6টি রিপোর্ট দেখে কোথাও বোঝা যাচ্ছে না, এই দুর্নীতির কার্যপদ্ধতি কী ? কোন প্রণালীতে পরিকল্পনা করে এই দুর্নীতিকে বাস্তবায়িত করা হয়েছিল, তার উল্লেখ এই রিপোর্টগুলিতে নেই ৷" তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের দুর্নীতি ঠেকানো যায়, তার জন্য কী করা উচিত তার উল্লেখও এই রিপোর্টে নেই ৷

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর প্রশ্ন, "এই ধরনের রিপোর্টের কি আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে ?" ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, "আদালত সিআইডির উপর অগাধ আস্থা রেখেছিল ৷ কিন্তু তারপর এই রিপোর্ট ? আর কোনও অনিমেষ তিওয়ারি আছে কি না, সেটা আমি দেখতে চাই ৷" অনিমেষ তিওয়ারি যে বিএড সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন, সেই কলেজ থেকেই তিনি আদৌ বিএড করেছিলেন কি ? এই বিষয়টিও খতিয়ে দেখার দরকার, জানিয়েছেন বিচারপতি ৷

আরও পড়ুন: পরীক্ষা না হওয়া বছরেই অনিমেষের নিয়োগ ! প্রধান শিক্ষক বাবাকে তলব সিআইডির

মুর্শিদাবাদের গোথা এআর হাইস্কুলে নথি জালিয়াতি করে চাকরি পেয়েছিলেন অনিমেষ তিওয়ারি ৷ তাঁর বাবা ওই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক ৷ আদালতের নির্দেশে মামলাটি যায় সিআইডির হাতে । সিআইডিকে নতুন রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট ৷ সিআইডির আধিকারিকদের সঙ্গে তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে ফের নির্দেশ দিয়েছে আদালত ৷

কলকাতা, 17 অগস্ট: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিশেষ কমিটি গড়ল আদালত ৷ মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলের ভুয়ো শিক্ষক অনিমেষ তিওয়ারির মতো আর কতজন ভুয়ো শিক্ষক চাকরি করছেন, তা খতিয়ে দেখবে এই কমিটি ৷ শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম খুঁজে বের করবেও কমিটির সদস্যরা । 1 সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ৷

আদালত গঠিত এই নতুন কমিটিতে রয়েছেন- স্কুল সার্ভিস কমিশনের সচিব, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব এবং শিক্ষা দফতরের সচিব ৷ বৃহস্পতিবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু নির্দেশ দেন, স্কুল সার্ভিস কমিশনের সচিব, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব এবং শিক্ষা দফতরের সচিব নিজেদের মধ্যে বৈঠক করে অনিয়ম এবং বেআইনি কাজ, দুর্নীতি খুঁজে বের করতে চেষ্টা করবেন ৷ 15 দিনের মধ্যে কমিটি আদালতের কাছে রিপোর্ট জমা দেবে ৷

আরও পড়ুন: সাত প্রাথমিক শিক্ষককে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের, বক্তব্যে অসঙ্গতি

এদিন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশে আদালতে উপস্থিত হন সিআইডির ডিআইজি ৷ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বেআইনি নিয়োগ খতিয়ে দেখে রিপোর্ট পেশ করেন তিনি ৷ কিন্তু রিপোর্টে অসন্তুষ্ট হন বিচারপতি ৷ এই নিয়ে ষষ্ঠ রিপোর্ট পেশ করেছে সিআইডি ৷ কিন্তু 6 নম্বর রিপোর্টের পরও অখুশি বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ৷

রিপোর্ট প্রসঙ্গে বিচারপতি এদিন বলেন, " 6টি রিপোর্ট দেখে কোথাও বোঝা যাচ্ছে না, এই দুর্নীতির কার্যপদ্ধতি কী ? কোন প্রণালীতে পরিকল্পনা করে এই দুর্নীতিকে বাস্তবায়িত করা হয়েছিল, তার উল্লেখ এই রিপোর্টগুলিতে নেই ৷" তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের দুর্নীতি ঠেকানো যায়, তার জন্য কী করা উচিত তার উল্লেখও এই রিপোর্টে নেই ৷

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর প্রশ্ন, "এই ধরনের রিপোর্টের কি আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে ?" ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, "আদালত সিআইডির উপর অগাধ আস্থা রেখেছিল ৷ কিন্তু তারপর এই রিপোর্ট ? আর কোনও অনিমেষ তিওয়ারি আছে কি না, সেটা আমি দেখতে চাই ৷" অনিমেষ তিওয়ারি যে বিএড সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন, সেই কলেজ থেকেই তিনি আদৌ বিএড করেছিলেন কি ? এই বিষয়টিও খতিয়ে দেখার দরকার, জানিয়েছেন বিচারপতি ৷

আরও পড়ুন: পরীক্ষা না হওয়া বছরেই অনিমেষের নিয়োগ ! প্রধান শিক্ষক বাবাকে তলব সিআইডির

মুর্শিদাবাদের গোথা এআর হাইস্কুলে নথি জালিয়াতি করে চাকরি পেয়েছিলেন অনিমেষ তিওয়ারি ৷ তাঁর বাবা ওই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক ৷ আদালতের নির্দেশে মামলাটি যায় সিআইডির হাতে । সিআইডিকে নতুন রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট ৷ সিআইডির আধিকারিকদের সঙ্গে তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে ফের নির্দেশ দিয়েছে আদালত ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.