ETV Bharat / state

Breath Analyser Machine : শহরে বেপরোয়া গাড়ির গতি ও মদ্যপ আরোহীদের রুখতে আসছে আরও ব্রিদ অ্যানালাইজার মেশিন - Kolkata Police to Buy Breath Analyser Machine

কলকাতার রাস্তায় বেড়েই চলেছে বেপরোয়া গাড়ির গতি ও মদ্যপ আরোহীদের দৌরাত্ম্য ৷ ফলে এবার শহরের 25 টি ট্রাফিক গার্ডের অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 184 মোটর ভেহিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী শহরের রাস্তায় বেপরোয়া গাড়ি গুলিকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য । আর সেই সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যেই 50টি নতুন ব্রিদ অ্যানালাইজার মেশিন কিনতে চলেছে কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ (Kolkata Police to Buy Breath Analyser Machine)।

Breath analyser machine to stop reckless speed and drunk riders in Kolkata
Breath Analyser Machine
author img

By

Published : Apr 23, 2022, 8:57 PM IST

কলকাতা, 23 এপ্রিল : উইকএন্ড অর্থাৎ শনিবারের রাত এলেই ত্রাস সৃষ্টি হচ্ছে কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে । কারণ, শনিবারের রাতে সবথেকে বেশি বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চলাচল করে ৷ পাশাপাশি মদ্যপান করে গাড়ি চালানো এবং পুলিশের সঙ্গে বচসার ঘটনাও ঘটে (Breath analyser machine to stop reckless speed and drunk riders on weekends in Kolkata) ।

বিগত কয়েক বছর ধরে করোনার জন্য রাজ্যে লাগু ছিল 2005 সালের মহামারী আইন । পরবর্তীকালে করোনার প্রকোপ কমলে, সেই মহামারী আইনের ওপর ছাড় দেওয়া হয়েছে । উঠে উঠে গিয়েছে নাইট কারফিউ৷ ফলে মদ্যপ বাইক আরোহী থেকে শুরু করে বেপরোয়া মদ্যপ চার চাকার চালকের সংখ্যা বাড়ছে ক্রমশ ৷ তাঁদের চিহ্নিত করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কলকাতা পুলিশের কর্তব্যরত সার্জেন্টদের ।

লালবাজারের একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এপ্রিল মাসের মধ্যে এক সপ্তাহে শুধুমাত্র শনিবার রাত থেকে রবিবার ভোর পর্যন্ত মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর বিরুদ্ধে প্রায় 100টি অভিযোগ জমা পড়েছে লালবাজারে । তাছাড়াও গত মাসে এক সপ্তাহে শুধুমাত্র শুক্রবার রাত থেকে রবিবার রাত বারোটা পর্যন্ত, শহরে 197 গাড়িকে বেপরোয়া ভাবে চালানোর অভিযোগে আটক করা হয় । তাছাড়াও গত এপ্রিল মাস থেকে এই চলতি মাসের মধ্যে বিনা হেলমেট, রাস্তা সিগন্যাল অমান্য করা, মদ্যপান করে বাইক চালানো, একটি বাইকে তিন থেকে চারজন বসে যাওয়া-সহ একাধিক অভিযোগে বিশেষ করে উইকেন্ডে (সপ্তাহ শেষে) 500 টির উপর বাইক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ।

এই পরিসংখ্যান দেখে সত্যিই চোখ কপালে ওঠে যাওয়ার জোগাড় লালবাজারের ট্রাফিক বিভাগের আধিকারিকদের । ফলে এবার শহরের 25 টি ট্রাফিক গার্ডের অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 184 মোটর ভেহিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী, শহরের রাস্তায় বেপরোয়া গাড়িগুলিকে চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য । আর এবার সেই সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যেই 50টি নতুন ব্রিদ এনালাইজার মেশিন কিনতে চলেছে কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ (Kolkata Police to Buy Breath Analyser Machine) ।

এবিষয়ে কলকাতা পুলিশের ডিসি ট্রাফিক অরিজিৎ সিনহা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই পরিবহণ দফতরকে জানানো হয়েছে তাঁদের 50টি নতুন ব্রিদ অ্যানালাইজার মেশিন লাগবে ।

আরও পড়ুন : Firhad's Claim about Sukanta : সুকান্ত মজুমদারের বাড়িতেও পাওয়া যেতে পারে অস্ত্র, দাবি ফিরহাদের

কলকাতা, 23 এপ্রিল : উইকএন্ড অর্থাৎ শনিবারের রাত এলেই ত্রাস সৃষ্টি হচ্ছে কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে । কারণ, শনিবারের রাতে সবথেকে বেশি বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চলাচল করে ৷ পাশাপাশি মদ্যপান করে গাড়ি চালানো এবং পুলিশের সঙ্গে বচসার ঘটনাও ঘটে (Breath analyser machine to stop reckless speed and drunk riders on weekends in Kolkata) ।

বিগত কয়েক বছর ধরে করোনার জন্য রাজ্যে লাগু ছিল 2005 সালের মহামারী আইন । পরবর্তীকালে করোনার প্রকোপ কমলে, সেই মহামারী আইনের ওপর ছাড় দেওয়া হয়েছে । উঠে উঠে গিয়েছে নাইট কারফিউ৷ ফলে মদ্যপ বাইক আরোহী থেকে শুরু করে বেপরোয়া মদ্যপ চার চাকার চালকের সংখ্যা বাড়ছে ক্রমশ ৷ তাঁদের চিহ্নিত করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কলকাতা পুলিশের কর্তব্যরত সার্জেন্টদের ।

লালবাজারের একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এপ্রিল মাসের মধ্যে এক সপ্তাহে শুধুমাত্র শনিবার রাত থেকে রবিবার ভোর পর্যন্ত মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালানোর বিরুদ্ধে প্রায় 100টি অভিযোগ জমা পড়েছে লালবাজারে । তাছাড়াও গত মাসে এক সপ্তাহে শুধুমাত্র শুক্রবার রাত থেকে রবিবার রাত বারোটা পর্যন্ত, শহরে 197 গাড়িকে বেপরোয়া ভাবে চালানোর অভিযোগে আটক করা হয় । তাছাড়াও গত এপ্রিল মাস থেকে এই চলতি মাসের মধ্যে বিনা হেলমেট, রাস্তা সিগন্যাল অমান্য করা, মদ্যপান করে বাইক চালানো, একটি বাইকে তিন থেকে চারজন বসে যাওয়া-সহ একাধিক অভিযোগে বিশেষ করে উইকেন্ডে (সপ্তাহ শেষে) 500 টির উপর বাইক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ।

এই পরিসংখ্যান দেখে সত্যিই চোখ কপালে ওঠে যাওয়ার জোগাড় লালবাজারের ট্রাফিক বিভাগের আধিকারিকদের । ফলে এবার শহরের 25 টি ট্রাফিক গার্ডের অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 184 মোটর ভেহিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী, শহরের রাস্তায় বেপরোয়া গাড়িগুলিকে চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য । আর এবার সেই সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যেই 50টি নতুন ব্রিদ এনালাইজার মেশিন কিনতে চলেছে কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ (Kolkata Police to Buy Breath Analyser Machine) ।

এবিষয়ে কলকাতা পুলিশের ডিসি ট্রাফিক অরিজিৎ সিনহা জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই পরিবহণ দফতরকে জানানো হয়েছে তাঁদের 50টি নতুন ব্রিদ অ্যানালাইজার মেশিন লাগবে ।

আরও পড়ুন : Firhad's Claim about Sukanta : সুকান্ত মজুমদারের বাড়িতেও পাওয়া যেতে পারে অস্ত্র, দাবি ফিরহাদের

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.