ETV Bharat / state

ক্লাসরুমে ফোন নিয়ে ঢুকতে পারবেন না শিক্ষকরা, জারি নির্দেশিকা - classroom

এবার থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রেই শুধু নয়, ক্লাসরুমেও ফোন নিয়ে যেতে পারবেন না শিক্ষকরা । মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফ থেকে জারি করা হয়েছে নির্দেশিকা ।

মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ
মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ
author img

By

Published : Dec 10, 2019, 8:02 PM IST

Updated : Dec 10, 2019, 8:36 PM IST

কলকাতা, 10 ডিসেম্বর : মাধ্যমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা নতুন কোনও বিষয় নয় । এমন কী শিক্ষকদেরও এই বছর মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । তবে, এবার শুধু পরীক্ষাকেন্দ্রে নয়, ক্লাসরুমেও শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । শুধু শিক্ষকদের নয়, পড়ুয়াদেরও স্কুল চত্বরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে ।

গতকাল 2020 সালের বার্ষিক অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার, মডেল ছুটির তালিকা, ক্লাসের রুটিন তৈরির বাধ্যতামূলক কাঠামোসহ একাধিক বিষয় নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । সেখানে অবশ্যপালনীয় দায়িত্বের মধ্যে পড়ুয়াদের মোবাইল নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের স্কুল চত্বরের ভিতরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । তারপরই শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের মনোযোগ যাতে নষ্ট না হয় সেইজন্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অনুরোধ করা হচ্ছে ক্লাসরুমে বা ল্যাবরেটরিতে শিক্ষণ প্রক্রিয়া চলাকালীন মোবাইল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে । ক্লাসে বসে মোবাইল বা ব্লুটুথ যন্ত্রের যথেচ্ছ ব্যবহার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । কোনও নির্দিষ্ট ক্লাসে শিক্ষাদানের সহায়ক হিসেবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হলে আগে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে ।

ক্লাসরুমে শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাচ্ছে শিক্ষক সংগঠনগুলি । তবে, পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে বিশেষত গার্লস স্কুলের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন না নিয়ে আসার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছে তারা । পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, "সাধারণভাবে অধিকাংশ শিক্ষক সমাজ এই কাজটা করেন না । ছাত্র-ছাত্রীদের না পড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভ্যাসটা ৯৮-৯৯ শতাংশ শিক্ষকেরই নেই । কিন্তু, ব্যতিক্রম তো থাকেই । নিজের কাজ না করে ফাঁকি দেওয়া বা পড়ানোর সময় মোবাইল ফোনে জরুরি কার্যকলাপে ব্যস্ত হয়ে যাওয়া । কিছুটা প্রয়োজনের খাতিরে, কিছুটা অপ্রয়োজনের খাতিরে । সেটা কখনই সমর্থনযোগ্য নয় । ক্লাস বা ল্যাবরেটরিতে কেন মোবাইল ব্যবহার করবেন ? বেশিরভাগই করেন না । তবে, যাঁরা করেন এটা তাঁদের উদ্দেশ্যে একটি সতর্কবার্তা দেওয়া হল বলেই ধরা যেতে পারে ।"

মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ
এই সেই নির্দেশিকা
পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকার বলেন, "আমরা মনে করি স্কুলে পঠন-পাঠনটা জরুরি । তা ঠিকভাবে হওয়ার জন্য যে পরিবেশটা হওয়া দরকার সেটা যদি মধ্যশিক্ষা পর্ষদে বা শিক্ষা বিভাগ যদি করে তাতে আমাদের আপত্তি নেই । দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকজন শিক্ষক ক্লাসে মোবাইল ব্যবহার করছেন । তা দেখে ছাত্ররা অমনোযোগী হয়ে পড়ে । আমরা বলেছিলাম, শিক্ষকরা যেন ক্লাসে মোবাইল না নিয়ে যান । এর সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হচ্ছে । এক্ষেত্রে একটু সমস্যা হতে পারে বিশেষত মেয়েদের স্কুলের ক্ষেত্রে । বড় মেয়েদের বাবা-মা একটা করে মোবাইল দেয়, তাঁদের যাতায়াতের খবর রাখার জন্য । তবে, ক্লাসরুমে না রেখে যদি অফিসে বা প্রধান শিক্ষকের ঘরে জমা রাখা যায় তাহলে বোধহয় ভালো । এই উদ্যোগটা খুব খারাপ নয় । তবে, এটা খুব সচেতনভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সময় দিতে হবে ।"

কলকাতা, 10 ডিসেম্বর : মাধ্যমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা নতুন কোনও বিষয় নয় । এমন কী শিক্ষকদেরও এই বছর মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । তবে, এবার শুধু পরীক্ষাকেন্দ্রে নয়, ক্লাসরুমেও শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । শুধু শিক্ষকদের নয়, পড়ুয়াদেরও স্কুল চত্বরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে ।

গতকাল 2020 সালের বার্ষিক অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার, মডেল ছুটির তালিকা, ক্লাসের রুটিন তৈরির বাধ্যতামূলক কাঠামোসহ একাধিক বিষয় নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ । সেখানে অবশ্যপালনীয় দায়িত্বের মধ্যে পড়ুয়াদের মোবাইল নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের স্কুল চত্বরের ভিতরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । তারপরই শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের মনোযোগ যাতে নষ্ট না হয় সেইজন্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অনুরোধ করা হচ্ছে ক্লাসরুমে বা ল্যাবরেটরিতে শিক্ষণ প্রক্রিয়া চলাকালীন মোবাইল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে । ক্লাসে বসে মোবাইল বা ব্লুটুথ যন্ত্রের যথেচ্ছ ব্যবহার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ । কোনও নির্দিষ্ট ক্লাসে শিক্ষাদানের সহায়ক হিসেবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হলে আগে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে ।

ক্লাসরুমে শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাচ্ছে শিক্ষক সংগঠনগুলি । তবে, পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে বিশেষত গার্লস স্কুলের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন না নিয়ে আসার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছে তারা । পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, "সাধারণভাবে অধিকাংশ শিক্ষক সমাজ এই কাজটা করেন না । ছাত্র-ছাত্রীদের না পড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভ্যাসটা ৯৮-৯৯ শতাংশ শিক্ষকেরই নেই । কিন্তু, ব্যতিক্রম তো থাকেই । নিজের কাজ না করে ফাঁকি দেওয়া বা পড়ানোর সময় মোবাইল ফোনে জরুরি কার্যকলাপে ব্যস্ত হয়ে যাওয়া । কিছুটা প্রয়োজনের খাতিরে, কিছুটা অপ্রয়োজনের খাতিরে । সেটা কখনই সমর্থনযোগ্য নয় । ক্লাস বা ল্যাবরেটরিতে কেন মোবাইল ব্যবহার করবেন ? বেশিরভাগই করেন না । তবে, যাঁরা করেন এটা তাঁদের উদ্দেশ্যে একটি সতর্কবার্তা দেওয়া হল বলেই ধরা যেতে পারে ।"

মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ
এই সেই নির্দেশিকা
পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকার বলেন, "আমরা মনে করি স্কুলে পঠন-পাঠনটা জরুরি । তা ঠিকভাবে হওয়ার জন্য যে পরিবেশটা হওয়া দরকার সেটা যদি মধ্যশিক্ষা পর্ষদে বা শিক্ষা বিভাগ যদি করে তাতে আমাদের আপত্তি নেই । দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকজন শিক্ষক ক্লাসে মোবাইল ব্যবহার করছেন । তা দেখে ছাত্ররা অমনোযোগী হয়ে পড়ে । আমরা বলেছিলাম, শিক্ষকরা যেন ক্লাসে মোবাইল না নিয়ে যান । এর সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হচ্ছে । এক্ষেত্রে একটু সমস্যা হতে পারে বিশেষত মেয়েদের স্কুলের ক্ষেত্রে । বড় মেয়েদের বাবা-মা একটা করে মোবাইল দেয়, তাঁদের যাতায়াতের খবর রাখার জন্য । তবে, ক্লাসরুমে না রেখে যদি অফিসে বা প্রধান শিক্ষকের ঘরে জমা রাখা যায় তাহলে বোধহয় ভালো । এই উদ্যোগটা খুব খারাপ নয় । তবে, এটা খুব সচেতনভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সময় দিতে হবে ।"
Intro:কলকাতা, ১০ ডিসেম্বর: মাধ্যমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা নতুন কোনও বিষয় নয়। এমনকি এই বছর শিক্ষকদের মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তবে, এবার শুধু পরীক্ষাকেন্দ্রে নয়। ক্লাসরুমেও শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। শুধু শিক্ষকদের নয়, পড়ুয়াদেরও স্কুল চত্বরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পর্ষদ।
Body:গতকাল ২০২০ সালের বার্ষিক অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার, মডেল ছুটির তালিকা, ক্লাসের রুটিন তৈরির বাধ্যতামূলক কাঠামো সহ একাধিক বিষয় নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সেখানে অবশ্যপালনীয় দায়িত্বের মধ্যে পড়ুয়াদের মোবাইল নিয়ে আসায় নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের স্কুল চত্বরের ভিতরে মোবাইল বা স্মার্টফোন নিয়ে আসা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। তারপরেই শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিয়ে বলা হয়েছে, পড়ুয়াদের মনোযোগ যাতে নষ্ট না হয় সেইজন্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অনুরোধ করা হচ্ছে ক্লাসরুমে বা ল্যাবরেটরিতে শিক্ষণ প্রক্রিয়া চলাকালীন মোবাইল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে। ক্লাসে বসে মোবাইল বা ব্লুটুথ যন্ত্রের যথেচ্ছ ব্যবহার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। কোনও নির্দিষ্ট ক্লাসে শিক্ষাদানের সহায়ক হিসাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হলে আগে প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে।

ক্লাসরুমে শিক্ষকদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করার মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাচ্ছেন শিক্ষক সংগঠনগুলি। তবে, পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে বিশেষত গার্লস স্কুলের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন না নিয়ে আসার নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সমস্যার হতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা। পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, "সাধারণভাবে অধিকাংশ শিক্ষক সমাজ এই কাজটা করেন না। ছাত্র-ছাত্রীদের না পড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভ্যাসটা ৯৮-৯৯ শতাংশ শিক্ষকের নেই। কিন্তু, ব্যতিক্রম তো থাকেই। নিজের কাজ না করে ফাঁকি দেওয়া বা পড়ানোর সময় মোবাইল ফোনে জরুরী কার্যকলাপে ব্যস্ত হয়ে যাওয়া। কিছুটা প্রয়োজনের খাতিরে, কিছুটা অপ্রয়োজনের খাতিরে। সেটা কখনই সমর্থনযোগ্য নয়। ক্লাস বা ল্যাবরেটরিতে কেন মোবাইল ব্যবহার করবেন? বেশিরভাগই করেন না। তবে, যাঁরা করেন এটা তাঁদের উদ্দেশ্যে একটি সতর্কবার্তা দেওয়া হল বলেই ধরা যেতে পারে।"


পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকার বলেন, "আমরা মনে করি স্কুলে পঠন-পাঠনটা জরুরি। পঠন-পাঠন ঠিকভাবে হওয়ার জন্য যে পরিবেশটা হওয়া দরকার সেটা যদি মধ্যশিক্ষা পর্ষদে বা শিক্ষা বিভাগ যদি করে তাতে আমাদের আপত্তি নেই। দেখা যাচ্ছে, বেশ কিছু শিক্ষক ক্লাসে মোবাইল ব্যবহার করে‌। তা দেখে ছাত্ররা অমনোযোগী হয়ে পড়ে। আমরা বলেছিলাম, শিক্ষকরা যেন ক্লাসে মোবাইল না নিয়ে যান। এর সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে একটু সমস্যা হতে পারে বিশেষত মেয়েদের স্কুলের ক্ষেত্রে। বড়ো মেয়েদের বাবা-মা একটা করে মোবাইল দেয়, তাঁদের যাওয়া-আসা নিয়ে ইনফর্মেশন পাওয়ার জন্য। তবে, ক্লাসরুমে না রেখে যদি অফিসে বা প্রধান শিক্ষকের ঘরে জমা রাখা যায় তাহলে বোধহয় ভালো। এই উদ্যোগটা খুব খারাপ নয়। তবে, এটা খুব সচেতনভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সময় দিতে হবে।"
Conclusion:
Last Updated : Dec 10, 2019, 8:36 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.