ETV Bharat / state

লকডাউনের জেরে কারখানা বন্ধ, সবজি বিক্রি মইনউদ্দিনের

author img

By

Published : May 1, 2020, 5:32 PM IST

খিদিরপুরে জামা তৈরির কারখানায় কাজ করতেন মইনউদ্দিন । কিন্তু লকডাউনের ফলে তালা পড়েছে কারখানায় । তাই এখন খিদিরপুরের পাড়ায় পাড়ায় সবজি বিক্রি করেন তিনি ।

লকডাউনে সবজি বিক্রি করে দিন যাপন শ্রমিকের
লকডাউনে সবজি বিক্রি করে দিন যাপন শ্রমিকের

কলকাতা, 1 মে : লকডাউনে শ্রমিক দিবস পালনের চেনা ছবি এবছর নেই । কোরোনা সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে । অনেক শ্রমিক কাজ হারিয়েছে । দিনযাপনে নতুন পেশা বেছে নিয়েছে অনেকে । এমনই একজন মইনউদ্দিন । লকডাউনে কাজ হারিয়ে নতুন কাজের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি ।

খিদিরপুরে জামা তৈরির কারখানায় কাজ করতেন মইনউদ্দিন । বেলঘরিয়ার নন্দননগরের বাসিন্দা । বছরে একদিনও বিশ্রাম পেত না তাঁদের মেশিনগুলো । কিন্তু লকডাউনের ফলে তালা পড়েছে কারখানায় । বন্ধ তাঁর কাজও । তাই এখন খিদিরপুরের পাড়ায় পাড়ায় সবজি বিক্রি করেন মইনউদ্দিন । কখনও মাঝরাতে উঠে কখনও সাইকেলে আবার কখনও অন্যদের সঙ্গে গাড়ি করে সবজির হাটে যান তিনি । সেখান থেকে সবজি কিনে সারাদিন ধরে পাড়ায় পাড়ায় বিক্রি করেন ।

মইনউদ্দিনের পরিবারে ছ'জন সদস্য । সকলের জন্য খাবার জোগাড় করতে প্রতিদিন অন্তত শ'দেড়েক টাকা দরকার । সবজি বিক্রি করে এই টাকাটাও জোগাড় হয় না । কারখানার মালিককে ফোন করে দু'হাজার টাকা চেয়েছিলেন । পাননি । সরকারের তরফেও কোনও সাহায্য মেলেনি । এলাকায় সামান্য চাল, ডাল, আলু, তেল মিললেও তা ছয়জনের জন্য অনেক কম । স্থানীয় কাউন্সিলরও শুধু আশ্বাসই দিয়েছেন । এই অবস্থায় পরিবারের সকলের পেট চালাতে সবজি বিক্রিই একমাত্র রাস্তা তাঁর কাছে ।

কলকাতা, 1 মে : লকডাউনে শ্রমিক দিবস পালনের চেনা ছবি এবছর নেই । কোরোনা সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে । অনেক শ্রমিক কাজ হারিয়েছে । দিনযাপনে নতুন পেশা বেছে নিয়েছে অনেকে । এমনই একজন মইনউদ্দিন । লকডাউনে কাজ হারিয়ে নতুন কাজের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি ।

খিদিরপুরে জামা তৈরির কারখানায় কাজ করতেন মইনউদ্দিন । বেলঘরিয়ার নন্দননগরের বাসিন্দা । বছরে একদিনও বিশ্রাম পেত না তাঁদের মেশিনগুলো । কিন্তু লকডাউনের ফলে তালা পড়েছে কারখানায় । বন্ধ তাঁর কাজও । তাই এখন খিদিরপুরের পাড়ায় পাড়ায় সবজি বিক্রি করেন মইনউদ্দিন । কখনও মাঝরাতে উঠে কখনও সাইকেলে আবার কখনও অন্যদের সঙ্গে গাড়ি করে সবজির হাটে যান তিনি । সেখান থেকে সবজি কিনে সারাদিন ধরে পাড়ায় পাড়ায় বিক্রি করেন ।

মইনউদ্দিনের পরিবারে ছ'জন সদস্য । সকলের জন্য খাবার জোগাড় করতে প্রতিদিন অন্তত শ'দেড়েক টাকা দরকার । সবজি বিক্রি করে এই টাকাটাও জোগাড় হয় না । কারখানার মালিককে ফোন করে দু'হাজার টাকা চেয়েছিলেন । পাননি । সরকারের তরফেও কোনও সাহায্য মেলেনি । এলাকায় সামান্য চাল, ডাল, আলু, তেল মিললেও তা ছয়জনের জন্য অনেক কম । স্থানীয় কাউন্সিলরও শুধু আশ্বাসই দিয়েছেন । এই অবস্থায় পরিবারের সকলের পেট চালাতে সবজি বিক্রিই একমাত্র রাস্তা তাঁর কাছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.