ETV Bharat / state

লাউডন স্ট্রিট দুর্ঘটনায় নয়া মোড়, ধৃত আরসালানের দাদা রাঘিব - Kolkata Police

লাউডন স্ট্রিটে জাগুয়ার দুর্ঘয়নায় গ্রেপ্তার রাঘিব পারভেজ ৷ দুর্ঘটনার পর দুবাই পালিয়ে গিয়েছিল সে৷

মুরলিধর
author img

By

Published : Aug 21, 2019, 5:24 PM IST

Updated : Aug 21, 2019, 11:28 PM IST

কলকাতা, 21 অগাস্ট : লাউডন স্ট্রিটে জাগুয়ার দুর্ঘটনার তদন্তে নয়া মোড়৷ প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল গাড়িটি চালাচ্ছিল ধৃত আরসালান পারভেজ ৷ কিন্তু তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে গাড়ি চালাচ্ছিল আরসালানের দাদা রাঘিব পারভেজ ৷ দুর্ঘটনার পরই দুবাইতে পালিয়ে গিয়েছিল রাঘিব ৷ পরে দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ ৷ রাঘিবকে পালাতে সাহায্য করেছিল তার মামা মহম্মদ হামজা৷ তাই তাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ এই ঘটনায় পুলিশ প্রথমে গ্রেপ্তার করেছিল আরসালানকে । তাকেও ছাড়া হবে না বলে পুলিশ জানিয়েছে ৷ কারণ পুলিশের দাবি, আরসালান পালাতে সাহায্য করেছিল রাঘিবকে৷ আজ সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানান গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা।

ভিডিয়োয় শুনুন

গত শনিবার রাতে লাউডন স্ট্রিটে একটি বেপরোয়া জাগুয়ার গাড়ি প্রথমে ধাক্কা মারে একটি মার্সিডিজ় গাড়িকে । তারপর ধাক্কা মারে 3 পথচারীকে । তাঁদের মধ্যে দু'জন বাংলাদেশের নাগরিক। তাদের SSKM-এ নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন । গ্রেপ্তার করা হয় আরসালান রেস্তরাঁ চেনের মালিকের ছেলে আরসালান পারভেজকে ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত দুজনের নাম মইনুল আলম এবং ফারহানা ইসলাম তানিয়া । মইনুলের বয়স 36 । তিনি বাংলাদেশের ঝিনাইদহর বাসিন্দা ছিলেন৷ আর বছর তিরিশের ফারহানা তানিয়া বাংলাদেশের ঢাকার বাসিন্দা ছিলেন । তৃতীয় ব্যক্তি মহম্মদ সফি রহমতউল্লাহ আহত হন ৷ তাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর SSKM থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় । তিনিও বাংলাদেশের নাগরিক ।

এদিকে দুর্ঘটনাগ্রস্ত মার্সিডিজ গাড়িতে থাকা দুই আরোহীও আহত হন । তাঁদের নাম অমিত কাজারিয়া এবং কণিকা কাজারিয়া । তাঁদের পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থান থেকে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় । কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসার জন্য ভরতি করা হয়েছ৷ বর্তমানে তাঁরা সুস্থ আছেন ৷

কলকাতা, 21 অগাস্ট : লাউডন স্ট্রিটে জাগুয়ার দুর্ঘটনার তদন্তে নয়া মোড়৷ প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল গাড়িটি চালাচ্ছিল ধৃত আরসালান পারভেজ ৷ কিন্তু তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে গাড়ি চালাচ্ছিল আরসালানের দাদা রাঘিব পারভেজ ৷ দুর্ঘটনার পরই দুবাইতে পালিয়ে গিয়েছিল রাঘিব ৷ পরে দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ ৷ রাঘিবকে পালাতে সাহায্য করেছিল তার মামা মহম্মদ হামজা৷ তাই তাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ এই ঘটনায় পুলিশ প্রথমে গ্রেপ্তার করেছিল আরসালানকে । তাকেও ছাড়া হবে না বলে পুলিশ জানিয়েছে ৷ কারণ পুলিশের দাবি, আরসালান পালাতে সাহায্য করেছিল রাঘিবকে৷ আজ সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানান গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা।

ভিডিয়োয় শুনুন

গত শনিবার রাতে লাউডন স্ট্রিটে একটি বেপরোয়া জাগুয়ার গাড়ি প্রথমে ধাক্কা মারে একটি মার্সিডিজ় গাড়িকে । তারপর ধাক্কা মারে 3 পথচারীকে । তাঁদের মধ্যে দু'জন বাংলাদেশের নাগরিক। তাদের SSKM-এ নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন । গ্রেপ্তার করা হয় আরসালান রেস্তরাঁ চেনের মালিকের ছেলে আরসালান পারভেজকে ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত দুজনের নাম মইনুল আলম এবং ফারহানা ইসলাম তানিয়া । মইনুলের বয়স 36 । তিনি বাংলাদেশের ঝিনাইদহর বাসিন্দা ছিলেন৷ আর বছর তিরিশের ফারহানা তানিয়া বাংলাদেশের ঢাকার বাসিন্দা ছিলেন । তৃতীয় ব্যক্তি মহম্মদ সফি রহমতউল্লাহ আহত হন ৷ তাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর SSKM থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় । তিনিও বাংলাদেশের নাগরিক ।

এদিকে দুর্ঘটনাগ্রস্ত মার্সিডিজ গাড়িতে থাকা দুই আরোহীও আহত হন । তাঁদের নাম অমিত কাজারিয়া এবং কণিকা কাজারিয়া । তাঁদের পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থান থেকে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় । কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসার জন্য ভরতি করা হয়েছ৷ বর্তমানে তাঁরা সুস্থ আছেন ৷

Intro:কলকাতা, ২২ অগাস্ট: এয়ার ব্যাগ খোলেনি গাড়ির। আরসালান পারভেজ চালাচ্ছিলেন না গাড়ি। গাড়ি চালাচ্ছিলেন রাঘেব পারভেজ। সিসিটিভিতেও পাওয়া গেছে সেই ফুটেজ। আজ এমন কথাই বললেন গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা। শেক্সপিয়ার সরণি দুর্ঘটনায় নিল চাঞ্চল্যকর মোড়। রাঘেব পালায় দুবাই। পরে ফিরে আসে। আজ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।Body:গত শনিবার রাতে লওডন স্ট্রিটে একটি বেপরোয়া জাগুয়ার গাড়ি প্রথমে ধাক্কা মারে একটি মার্সিডিজ গাড়িকে। তারপর ধাক্কা মারে 3 পথচারীকে। তাদের মধ্যে দুজন বাংলাদেশের নাগরিক। তাদের এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার জেরে গ্রেপ্তার করা হয় আর্সেনাল রেস্টুরেন্ট চেনের মালিকের ছেলে আরসানালকে। Conclusion:পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃত দুজনের নাম মইনুল আলম এবং ফারহানা ইসলাম তানিয়া। মইনুলের বয়স 36। তিনি বাংলাদেশের ঝিনাইদহর বাসিন্দা ছিলেন।আর তানিয়ার বয়স তিরিশ। তিনি ঢাকাবাসী। তৃতীয় ব্যক্তির অবশ্য তেমন বড় চোট লাগেনি। তাকে এসএসকেএম-এ প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনিও বাংলাদেশের নাগরিক। নাম কাজী মহম্মদ সফি রহমতউল্লাহ। বয়স ৩৬। দুর্ঘটনাগ্রস্ত মার্সিডিজ গাড়িতে থাকা ড্রাইভার প্যাসেঞ্জাররাও আহত হয়েছেন। তাদের নাম অমিত কাজারিয়া এবং কণিকা কাজারিয়া। তাদের অবশ্য পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে নিয়ে যায়। পরে তাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়।
Last Updated : Aug 21, 2019, 11:28 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.