ETV Bharat / state

NDRF-এর তল্লাশিতে মিলল বাবা-মা ও ছেলের দেহ, এখনও নিখোঁজ চালক - teesta accident

শনিবার সকাল থেকে শুরু হয় ফের তল্লাশি । NDRF - এর সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করেন । কালিম্পং জেলা পুলিশের তিস্তা চেকপোস্টের OC লাকপা ভুটিয়া জানান, গাড়ির ভেতর থেকে মেলে চন্দন রাই, তাঁর স্ত্রী তুলসী রাই ও তাঁদের 19 বছরের ছেলে সরগমের দেহ । তবে চালকের দেহ গাড়িতে মেলেনি ।

teesta accident
দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি
author img

By

Published : Jan 25, 2020, 8:44 PM IST

কালিম্পং, 25 জানুয়ারি : দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ির হদিশ মিলল তিস্তায় । গাড়ির মধ্যেই মিলল বাবা-মা ও ছেলের দেহ । তবে গাড়ির চালক এখনও নিখোঁজ । চালকের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে NDRF ৷

শুক্রবার সিকিমগামী 10 নম্বর জাতীয় সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় উলটে যায় একটি অলটো গাড়ি । দুর্ঘটনাটি ঘটে কালিম্পঙের 27 মাইলের কাছে লিকুভিড়ে ৷ গাড়িতে ছিল একই পরিবারের চার সদস্য ও চালক । গতকাল বেলা 11 টা নাগাদ ঘটে দুর্ঘটনাটি ৷পরে তিস্তায় এক কিশোরীর দেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন । পরে ব়্যাফ্টিং দলের সদস্যরা কিশোরীর দেহ উদ্ধার করেন ৷ পুলিশ জানিয়েছে, কিশোরীর নাম সাক্ষী রাই (14) ৷ বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চললেও শুক্রবার রাত পর্যন্ত হদিশ মেলেনি তাঁদের । গাড়িটিকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি ।

teesta accident
নদী থেকে তোলা হচ্ছে দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়িটি

এরপর NDRF-কে তলব করে পুলিশ । শনিবার সকাল থেকে শুরু হয় ফের তল্লাশি । NDRF - এর সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করেন । কালিম্পং জেলা পুলিশের তিস্তা চেকপোস্টের OC লাকপা ভুটিয়া জানান, গাড়ির ভেতর থেকে মেলে চন্দন রাই, তাঁর স্ত্রী তুলসী রাই ও তাঁদের 19 বছরের ছেলে সরগমের দেহ । তবে চালকের দেহ গাড়িতে মেলেনি ।

teesta accident
গাড়ির মধ্যে থেকেই উদ্ধার তিন মৃতদেহ

দার্জিলিঙের রাজবাড়ি বস্তিতে পৈত্রিক বাড়ি চন্দন রাই-য়ের ৷ কিন্তু কর্মসূত্রে সিকিমের ইন্দিরা বাইপাসে স্বপরিবারে থাকতেন তিনি । সেনাবহিনীর চতুর্থ শ্রেণির কর্মী ছিলেন চন্দন । শনিবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গাড়ি নিয়ে ডুয়ার্সের বীরপাড়া যাচ্ছিলেন । তখন গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় উলটে যায় ৷ শনিবার দেহগুলি উদ্ধারের পর কালিম্পং জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় ।

কালিম্পং, 25 জানুয়ারি : দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ির হদিশ মিলল তিস্তায় । গাড়ির মধ্যেই মিলল বাবা-মা ও ছেলের দেহ । তবে গাড়ির চালক এখনও নিখোঁজ । চালকের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে NDRF ৷

শুক্রবার সিকিমগামী 10 নম্বর জাতীয় সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় উলটে যায় একটি অলটো গাড়ি । দুর্ঘটনাটি ঘটে কালিম্পঙের 27 মাইলের কাছে লিকুভিড়ে ৷ গাড়িতে ছিল একই পরিবারের চার সদস্য ও চালক । গতকাল বেলা 11 টা নাগাদ ঘটে দুর্ঘটনাটি ৷পরে তিস্তায় এক কিশোরীর দেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন । পরে ব়্যাফ্টিং দলের সদস্যরা কিশোরীর দেহ উদ্ধার করেন ৷ পুলিশ জানিয়েছে, কিশোরীর নাম সাক্ষী রাই (14) ৷ বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চললেও শুক্রবার রাত পর্যন্ত হদিশ মেলেনি তাঁদের । গাড়িটিকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি ।

teesta accident
নদী থেকে তোলা হচ্ছে দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়িটি

এরপর NDRF-কে তলব করে পুলিশ । শনিবার সকাল থেকে শুরু হয় ফের তল্লাশি । NDRF - এর সদস্যরা গাড়িটি উদ্ধার করেন । কালিম্পং জেলা পুলিশের তিস্তা চেকপোস্টের OC লাকপা ভুটিয়া জানান, গাড়ির ভেতর থেকে মেলে চন্দন রাই, তাঁর স্ত্রী তুলসী রাই ও তাঁদের 19 বছরের ছেলে সরগমের দেহ । তবে চালকের দেহ গাড়িতে মেলেনি ।

teesta accident
গাড়ির মধ্যে থেকেই উদ্ধার তিন মৃতদেহ

দার্জিলিঙের রাজবাড়ি বস্তিতে পৈত্রিক বাড়ি চন্দন রাই-য়ের ৷ কিন্তু কর্মসূত্রে সিকিমের ইন্দিরা বাইপাসে স্বপরিবারে থাকতেন তিনি । সেনাবহিনীর চতুর্থ শ্রেণির কর্মী ছিলেন চন্দন । শনিবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গাড়ি নিয়ে ডুয়ার্সের বীরপাড়া যাচ্ছিলেন । তখন গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় উলটে যায় ৷ শনিবার দেহগুলি উদ্ধারের পর কালিম্পং জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় ।

Intro:এনডিআরএফ নামতেই তিস্তায় ডুবে যাওয়া গাড়ি সমেত বাবা-মা ও ছেলের দেহ উদ্ধার

কালিম্পং, 25 জানুয়ারি : এনডিআরএফ টিম নামতেই দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ির হদিশ মিলল তিস্তায়। ওই গাড়ির মধ্যেই মিলল বাবা -মা ও ছেলে-একই পরিবারের তিনজনের মৃতদেহ । তবে গাড়ির চালক এখনও নিখোঁজ । Body:শুক্রবার কালিম্পংয়ের 27 মাইলের কাছে লিকুভিড়ে 10 দশ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় ডুবে যায় একটি অলটো-800 গাড়ি। ওই গাড়িতে একই পরিবারের চারজন ও চালক সহ পাঁচজন ছিলেন । শুক্রবার বেলা এগারোটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটলেও অনেক পরে ঘটনাটি জানতে পারে পুলিশ । তিস্তায় একটি দেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়দের সন্দেহ হয় । তাঁরাই পুলিশকে খবর দেয়। তিস্তার জলে ভাসতে দেখে শনিবার সাক্ষী রাই (14) নামে এক কিশোরীর দেহ উদ্ধার করে রাফটিং দলের সদস্যরা । বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চললেও শুক্রবার রাত পর্যন্ত হদিশ মেলেনি । তিস্তা নদীতে ডুবে যাওয়ার পর ঠিক কোথায় রয়েছে গাড়িটি হদিশ পাওয়া যায়নি তারও । এনিয়ে ক্ষোভ বাড়ছিল । এরপরেই ন্যশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স বা এনডিআরএফের জওয়ানদের তলব করা হয় । শনিবার সকাল থেকে শুরু হয় তল্লাশি । বেলা বাড়তেই গাড়িটির হদিশ মেলে । সেটি টেনে তোলার পর দেখা যায় গাড়ির মধ্যেই মৃত অবস্থায় আটকে রয়েছেন চন্দন রাই ও তাঁর স্ত্রী তুলসি রাই সহ 19 বছরের ছেলে সরগম রাই। এরপরও গাড়ির চালকের খোঁজে এনডিআরএফ দলের তল্লাশি চলে তিস্তায় । কিন্তু শনিবার দুপুর পর্যন্ত চালকের দেহ মেলেনি বলে কালিম্পং জেলা পুলিশের তিস্তা চেকপোস্টের ওসি লাকপা ভুটিয়া জানান । জানা গেছে, দার্জিলিংয়ের রাজবাড়ি বস্তিতে পৈত্রিক বাড়ি হলেও কর্মসুত্রে সিকিমের ইন্দিরা বাইপাসে স্বপরিবারে থাকতেন চন্দন রাই । তিনি সেনাবহিনীর চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী । শনিবার একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ওই গাড়িটি নিয়ে ডুয়ার্সের বীরপাড়াতে যাচ্ছিলেন। ওইসময় গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিস্তায় ডুবে যায়। Conclusion:শনিবার কালিম্পং জেলা হাসপাতালে একই পরিবারের ওই চারটি দেহের ময়নাতদন্ত হয় । এরপর দেহগুলি তাঁদের পরিজনদের হস্তান্তর করা হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.