ETV Bharat / state

জলপাইগুড়ির গ্রাহক সেবাকেন্দ্রে মহিলাকে মারধরের অভিযোগ পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে - জলপাইগুডির খবর

স্টেট ব্যাঙ্কের পাণ্ডাপাড়া কিয়স্কে টাকা তুলতে যান ওই মহিলা । জলপাইগুড়ি সুকান্ত নগর কলোনির বাসিন্দা তিনি । দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছিল । পরে এক মহিলা এসে লাইন টপকে টাকা তুলে নিয়ে চলে যান । তখনই প্রতিবাদ করেন তিনি ।

jalpaiguri
jalpaiguri
author img

By

Published : May 23, 2020, 5:19 PM IST

জলপাইগুড়ি, 23 মে : এক মহিলা গ্রাহককে মারধরের অভিযোগ উঠল জলপাইগুড়ি থানার এক মহিলা কন্সটেবলের বিরুদ্ধে । যদিও ওই মহিলা কন্সটেবল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন । ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ সুপার । SBI-র পাণ্ডাপাড়া শাখার গ্রাহক সেবাকেন্দ্রের লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন ওই মহিলা গ্রাহক। ঘটনার পর তাঁকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ ।

স্থানীয় সূত্রে খবর, স্টেট ব্যাঙ্কের পাণ্ডাপাড়া কিয়স্কে টাকা তুলতে গেছিলেন ওই মহিলা । জলপাইগুড়ি সুকান্ত নগর কলোনির বাসিন্দা তিনি । দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছিল । পরে এক মহিলা এসে লাইন টপকে টাকা তুলে নিয়ে চলে যান । তখনই প্রতিবাদ করেন তিনি । মহিলা পুলিশকর্মীকে প্রশ্ন করেন, তাঁরা দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, তা সত্ত্বেও তাঁদের টাকা তুলতে না দিয়ে কেন লাইনে না থাকা মহিলাকে টাকা তুলতে দেওয়া হল ? এরপরেই মহিলা পুলিশকর্মী ওই মহিলাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ । স্থানীয় একজন প্রতিবাদ করলে তাঁকেও মারধর করা হয় । এরপর জলপাইগুড়ি থানার পুলিশ ওই মহিলাকে থানায় নিয়ে যায় ।

এক গ্রাহক মেদেনি দাস বলেন, “আমরা 10টা থেকে ব্যাঙ্কে টাকা তোলার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম । হঠাৎ এক মহিলা ব্যাঙ্কের ভিতরে ঢুকে টাকা তুলে নিয়ে চলে যান । সুকান্ত নগরের ওই মহিলা প্রতিবাদ করেছিলেন । তাঁকে পালটা ধমক দেন মহিলা পুলিশকর্মী । কথা কাটাকাটি হয় । ওই মহিলা গ্রাহককে পেটাতে শুরু করেন মহিলা পুলিশকর্মী । আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদেরও হুমকি দেওয়া হয় ।”

স্থানীয় বাসিন্দা দীপিকা সেনগুপ্ত বলেন, “পুলিশ সবার সামনে মেরেছে । এটা অন্যায় করেছে । একজন মহিলাকে মারধর করে ঠিক করেননি ওই মহিলা পুলিশকর্মী । স্থানীয় এক ব্যক্তি প্রতিবাদ করায় তাঁকেও মাটিতে ফেলে পিটিয়েছেন মহিলা পুলিশকর্মী ও আর একজন পুরুষ পুলিশকর্মী । আমি বলতে গেলে আমাকেও হুমকি দেওয়া হয় । আমরা ওই পুলিশকর্মীকে বলেছি, তিনি বুঝিয়ে বলতে পারতেন। কেন মারলেন?”

অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই মহিলা পুলিশকর্মী । তিনি বলেন, “আমি কাউকে মারিনি । আমাকেই কয়েকজন মিলে মেরেছে ।” অভিযুক্ত অন্য পুলিশকর্মী কোনও মন্তব্য করতে চাননি । এই ঘটনার পর স্থানীয়রা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । পুলিশ এসে ব্যাঙ্কের মহিলা গ্রাহককে থানায় নিয়ে যায় ।

জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার অভিষেক মোদি বলেন, “ঘটনাটি শুনেছি । আমরা ঘটনার তদন্ত করছি ।”

জলপাইগুড়ি, 23 মে : এক মহিলা গ্রাহককে মারধরের অভিযোগ উঠল জলপাইগুড়ি থানার এক মহিলা কন্সটেবলের বিরুদ্ধে । যদিও ওই মহিলা কন্সটেবল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন । ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ সুপার । SBI-র পাণ্ডাপাড়া শাখার গ্রাহক সেবাকেন্দ্রের লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন ওই মহিলা গ্রাহক। ঘটনার পর তাঁকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ ।

স্থানীয় সূত্রে খবর, স্টেট ব্যাঙ্কের পাণ্ডাপাড়া কিয়স্কে টাকা তুলতে গেছিলেন ওই মহিলা । জলপাইগুড়ি সুকান্ত নগর কলোনির বাসিন্দা তিনি । দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছিল । পরে এক মহিলা এসে লাইন টপকে টাকা তুলে নিয়ে চলে যান । তখনই প্রতিবাদ করেন তিনি । মহিলা পুলিশকর্মীকে প্রশ্ন করেন, তাঁরা দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, তা সত্ত্বেও তাঁদের টাকা তুলতে না দিয়ে কেন লাইনে না থাকা মহিলাকে টাকা তুলতে দেওয়া হল ? এরপরেই মহিলা পুলিশকর্মী ওই মহিলাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ । স্থানীয় একজন প্রতিবাদ করলে তাঁকেও মারধর করা হয় । এরপর জলপাইগুড়ি থানার পুলিশ ওই মহিলাকে থানায় নিয়ে যায় ।

এক গ্রাহক মেদেনি দাস বলেন, “আমরা 10টা থেকে ব্যাঙ্কে টাকা তোলার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম । হঠাৎ এক মহিলা ব্যাঙ্কের ভিতরে ঢুকে টাকা তুলে নিয়ে চলে যান । সুকান্ত নগরের ওই মহিলা প্রতিবাদ করেছিলেন । তাঁকে পালটা ধমক দেন মহিলা পুলিশকর্মী । কথা কাটাকাটি হয় । ওই মহিলা গ্রাহককে পেটাতে শুরু করেন মহিলা পুলিশকর্মী । আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদেরও হুমকি দেওয়া হয় ।”

স্থানীয় বাসিন্দা দীপিকা সেনগুপ্ত বলেন, “পুলিশ সবার সামনে মেরেছে । এটা অন্যায় করেছে । একজন মহিলাকে মারধর করে ঠিক করেননি ওই মহিলা পুলিশকর্মী । স্থানীয় এক ব্যক্তি প্রতিবাদ করায় তাঁকেও মাটিতে ফেলে পিটিয়েছেন মহিলা পুলিশকর্মী ও আর একজন পুরুষ পুলিশকর্মী । আমি বলতে গেলে আমাকেও হুমকি দেওয়া হয় । আমরা ওই পুলিশকর্মীকে বলেছি, তিনি বুঝিয়ে বলতে পারতেন। কেন মারলেন?”

অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই মহিলা পুলিশকর্মী । তিনি বলেন, “আমি কাউকে মারিনি । আমাকেই কয়েকজন মিলে মেরেছে ।” অভিযুক্ত অন্য পুলিশকর্মী কোনও মন্তব্য করতে চাননি । এই ঘটনার পর স্থানীয়রা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । পুলিশ এসে ব্যাঙ্কের মহিলা গ্রাহককে থানায় নিয়ে যায় ।

জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার অভিষেক মোদি বলেন, “ঘটনাটি শুনেছি । আমরা ঘটনার তদন্ত করছি ।”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.