ETV Bharat / state

Orchid Park: পুজোর আগেই রাজ্যে উদ্বোধন অর্কিড গার্ডেনের, উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা

পুজোর আগেই অর্কিড গার্ডেন খুলে গেল পর্যটকদের জন্য। থাইল্যান্ড থেকে অর্কিড এনে গড়ে তোলা হল অর্কিড পার্ক। গার্ডেনের উদ্বোধন করেন রাজ্যের উদ্যানপালন দফতরের মন্ত্রী গুলাম রব্বানি।

Etv Bharat
জলপাইগুড়িতে গড়ে তোলা হল অর্কিড গার্ডেন
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 9, 2023, 9:53 PM IST

রাজ্যে উদ্বোধন অর্কিড গার্ডেনের

জলপাইগুড়ি, 9 সেপ্টেম্বর: পুজোর আগেই অর্কিড গার্ডেন খুলে গেল পর্যটকদের জন্য। থাইল্যান্ড থেকে অর্কিড এনে জলপাইগুড়িতে গড়ে তোলা হল অর্কিড গার্ডেন। অর্কিড দেখার পাশাপাশি অর্কিডও কিনতে পারবেন পর্যটকরা। শনিবার গার্ডেনের উদ্বোধন করেন রাজ্যের উদ্যানপালন দফতরের মন্ত্রী গুলাম রব্বানি।

গুলাম রব্বানি বলেন, "জলপাইগুড়িতে হর্টিকালচার দফতর থেকে বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অর্কিড পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এখান থেকে অর্কিড সহায়ক মূল্যে বিক্রি করা হবে। তার পাশাপাশি চাষিদের প্রশিক্ষণ দিয়ে উৎসাহিত করা হবে অর্কিড চাষে।"

অর্কিড চাষ করলে আর থাইল্যান্ড থেকে অর্কিড আমদানি করতে হবে না বলে জানান রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব সুব্রত গুপ্ত। তিনি বলেন, "উত্তরপূর্ব ভারতে অর্কিডের একটা বড় বাজার রয়েছে। আমরা মোহিতনগরে ফার্মে অর্কিড গার্ডেন করেছি। চাষিদের আমরা অর্কিড চাষে উৎসাহিত করছি। অর্কিড গার্ডেনের সঙ্গেই থাকছে ক্যাফেটেরিয়া। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের কথাও হয়েছে। অর্কিড এনে এখানেই টিসু কালচার তৈরি করা হবে। একবার এই উদ্যোগ সফল হলে, বাইরে থেকে অর্কিড আনতে হবে না আমাদের ৷ অর্কিডের অনেক ধরণ আছে ৷ আপাতত সবকটা এখানে এনে চাষ করা সম্ভব নয় ৷ তবে আগামিদিনে সেই প্রচেষ্টাও গড়ে তোলা হবে ৷"

বেসরকারি লগ্নিকারি উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব সুব্রত গুপ্ত ফল ও ফুলের উদ্যোগ নিয়েছেন। ট্রপিকাল অর্কিড পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে কয়েক মাসের মধ্যেই। অর্কিডের চাহিদা প্রচুর। এখানে যেমন অর্কিড বিক্রি করা হবে ৷ আশাকরি অর্কিডের মাধ্যমে উত্তরের চাষিদের অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বি করা যাবে ৷ শিশুদের, বয়স্ক নাগরিক ও সাধারণ নাগরিকদের তিনটি ক্যাটাগরিতে অর্কিড বিক্রি করা হবে ৷ তবে অর্কিডের দাম কী হবে তা রাজ্য সরকার ঠিক করে দেবে।

আরও পড়ুন: শেষের মুখে মহাকরণ মেট্রো স্টেশনের কাজ, বসানো হচ্ছে এএফসি-পিসি গেট

উল্লেখ্য, উত্তরপূর্ব ভারতে অর্কিডের চাহিদা অনেক। সেই চাহিদাকে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে নেওয়া হয়েছে অভিনব উদ্যোগ ৷ পুজোর আগে এই পার্ক খুলে যাওয়ায় খুশি পর্যটকরাও ৷

রাজ্যে উদ্বোধন অর্কিড গার্ডেনের

জলপাইগুড়ি, 9 সেপ্টেম্বর: পুজোর আগেই অর্কিড গার্ডেন খুলে গেল পর্যটকদের জন্য। থাইল্যান্ড থেকে অর্কিড এনে জলপাইগুড়িতে গড়ে তোলা হল অর্কিড গার্ডেন। অর্কিড দেখার পাশাপাশি অর্কিডও কিনতে পারবেন পর্যটকরা। শনিবার গার্ডেনের উদ্বোধন করেন রাজ্যের উদ্যানপালন দফতরের মন্ত্রী গুলাম রব্বানি।

গুলাম রব্বানি বলেন, "জলপাইগুড়িতে হর্টিকালচার দফতর থেকে বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অর্কিড পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এখান থেকে অর্কিড সহায়ক মূল্যে বিক্রি করা হবে। তার পাশাপাশি চাষিদের প্রশিক্ষণ দিয়ে উৎসাহিত করা হবে অর্কিড চাষে।"

অর্কিড চাষ করলে আর থাইল্যান্ড থেকে অর্কিড আমদানি করতে হবে না বলে জানান রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব সুব্রত গুপ্ত। তিনি বলেন, "উত্তরপূর্ব ভারতে অর্কিডের একটা বড় বাজার রয়েছে। আমরা মোহিতনগরে ফার্মে অর্কিড গার্ডেন করেছি। চাষিদের আমরা অর্কিড চাষে উৎসাহিত করছি। অর্কিড গার্ডেনের সঙ্গেই থাকছে ক্যাফেটেরিয়া। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের কথাও হয়েছে। অর্কিড এনে এখানেই টিসু কালচার তৈরি করা হবে। একবার এই উদ্যোগ সফল হলে, বাইরে থেকে অর্কিড আনতে হবে না আমাদের ৷ অর্কিডের অনেক ধরণ আছে ৷ আপাতত সবকটা এখানে এনে চাষ করা সম্ভব নয় ৷ তবে আগামিদিনে সেই প্রচেষ্টাও গড়ে তোলা হবে ৷"

বেসরকারি লগ্নিকারি উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব সুব্রত গুপ্ত ফল ও ফুলের উদ্যোগ নিয়েছেন। ট্রপিকাল অর্কিড পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে কয়েক মাসের মধ্যেই। অর্কিডের চাহিদা প্রচুর। এখানে যেমন অর্কিড বিক্রি করা হবে ৷ আশাকরি অর্কিডের মাধ্যমে উত্তরের চাষিদের অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বি করা যাবে ৷ শিশুদের, বয়স্ক নাগরিক ও সাধারণ নাগরিকদের তিনটি ক্যাটাগরিতে অর্কিড বিক্রি করা হবে ৷ তবে অর্কিডের দাম কী হবে তা রাজ্য সরকার ঠিক করে দেবে।

আরও পড়ুন: শেষের মুখে মহাকরণ মেট্রো স্টেশনের কাজ, বসানো হচ্ছে এএফসি-পিসি গেট

উল্লেখ্য, উত্তরপূর্ব ভারতে অর্কিডের চাহিদা অনেক। সেই চাহিদাকে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে নেওয়া হয়েছে অভিনব উদ্যোগ ৷ পুজোর আগে এই পার্ক খুলে যাওয়ায় খুশি পর্যটকরাও ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.