ETV Bharat / state

"শিবুকে ভালোবেসে বড় ভুল করেছিলাম" চিঠি লিখে আত্মঘাতী কিশোরী - girl committed suicide

জলপাইগুড়ির প্রসন্নদেব মহাবিদ্যালয়ের ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী ছিল সুবর্ণা ৷ শিবু রায় নামে স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে প্রায় দুবছর ধরে তার সম্পর্ক ছিল ৷ প্রতিবেশীদের একাংশের তরফে জানা যায়, সম্প্রতি শিবু সুবর্ণাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে ৷ তার জেরেই গতরাতে আত্মহত্যা করে কিশোরী ৷

ছবি
author img

By

Published : Sep 23, 2019, 7:45 PM IST

জলপাইগুড়ি, 23 সেপ্টেম্বর : পাশে পড়ে সুইসাইড নোট ৷ লেখা, "শিবুকে ভালোবেসে বড় ভুল করেছিলাম । সে আমাকে ধোকা দিল ।" প্রেমে প্রতারিত হয়ে আত্মহত্যা করল কিশোরী ৷ ঘটনাটি জলপাইগুড়ির কাদোবাড়ির ৷ মৃতের নাম সুর্বণা রায় ৷ গতরাতে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে কিশোরী ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ ৷ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

জলপাইগুড়ির প্রসন্নদেব মহাবিদ্যালয়ের ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী ছিল সুবর্ণা ৷ শিবু রায় নামে স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে প্রায় দুবছর ধরে তার সম্পর্ক ছিল ৷ প্রতিবেশীদের একাংশের তরফে জানা যায়, সম্প্রতি শিবু সুবর্ণাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে ৷ গতরাতে খেতে আসার জন্য সুবর্ণাকে ডাকাডাকি করা হলে আর সাড়া পাওয়া যায়নি ৷ পরে তার ঘরে গিয়ে দেখা যায়, ওড়নায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সুবর্ণা ৷ ঘর থেকে দুটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয় ৷ যেখানে শিবু ছাড়াও আরও দুজনকে দায়ি করেছে সুবর্ণা ৷ লিখে গেছে, দুজন ছেলে তাকে ফোন করে উত্যক্ত করত৷ তিনজনই তার আত্মহত্যার জন্য দায়ি ৷

এই ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তারের দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে কিশোরীর পরিবার ৷ মৃতের বাবা কেশবচন্দ্র রায় বলেন, "এত ঘটনা আমার জানাই ছিল না । আমার মেয়ের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ি তাদের আমি শাস্তি চাই৷" জলপাইগুড়ি মহিলা থানার OC উপাসনা গুরুং জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে৷

জলপাইগুড়ি, 23 সেপ্টেম্বর : পাশে পড়ে সুইসাইড নোট ৷ লেখা, "শিবুকে ভালোবেসে বড় ভুল করেছিলাম । সে আমাকে ধোকা দিল ।" প্রেমে প্রতারিত হয়ে আত্মহত্যা করল কিশোরী ৷ ঘটনাটি জলপাইগুড়ির কাদোবাড়ির ৷ মৃতের নাম সুর্বণা রায় ৷ গতরাতে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে কিশোরী ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ ৷ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

জলপাইগুড়ির প্রসন্নদেব মহাবিদ্যালয়ের ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী ছিল সুবর্ণা ৷ শিবু রায় নামে স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে প্রায় দুবছর ধরে তার সম্পর্ক ছিল ৷ প্রতিবেশীদের একাংশের তরফে জানা যায়, সম্প্রতি শিবু সুবর্ণাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে ৷ গতরাতে খেতে আসার জন্য সুবর্ণাকে ডাকাডাকি করা হলে আর সাড়া পাওয়া যায়নি ৷ পরে তার ঘরে গিয়ে দেখা যায়, ওড়নায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সুবর্ণা ৷ ঘর থেকে দুটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয় ৷ যেখানে শিবু ছাড়াও আরও দুজনকে দায়ি করেছে সুবর্ণা ৷ লিখে গেছে, দুজন ছেলে তাকে ফোন করে উত্যক্ত করত৷ তিনজনই তার আত্মহত্যার জন্য দায়ি ৷

এই ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তারের দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে কিশোরীর পরিবার ৷ মৃতের বাবা কেশবচন্দ্র রায় বলেন, "এত ঘটনা আমার জানাই ছিল না । আমার মেয়ের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ি তাদের আমি শাস্তি চাই৷" জলপাইগুড়ি মহিলা থানার OC উপাসনা গুরুং জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে৷

Intro:জলপাইগুড়ি ঃ- শিবুকে ভালোবেসে বড় ভুল করেছিলাম।সে আমাকে ধোকা দিল।আমাকে ধর্ষন করল।সুইসাইড নোট লিখে আত্মঘাতী হল প্রথম বর্ষের এক কলেজ ছাত্রী।ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের কাদোবাড়ি এলাকায়। আত্মঘাতী ছাত্রীর নাম সুর্বনা রায় (১৭)। জলপাইগুড়ি শহরের প্রসন্ন দেব মহা বিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রী সুপর্না আত্মহত্যার জন্য প্রেমিক সহ আরও দুজনকে দায়ি করেছে তার সুইসাইড নোটে । রবিবার রাতে ছাত্রীর ঘর থেকে ওড়না দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় মৃতদেহটি উদ্ধার করে মহিলা থানায় পুলিশ। Body:রবিবার রাতে ছাত্রীটি পরিবারের নিজের ঘরে গিয়ে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।খাবার জন্য রাতে ডাকাডাকি করতেই দেখা যায় ছাত্রীটি নিজের ঘর থেকে মৃত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে।তার ঘর থেকে দুটো সুসাইড নোট উদ্ধার হয়। সুবর্না রায় দুটি সুইসাইড নোটেই নিজের বাবা মাকে তার মৃত্যুর কারন হিসেবে লিখে গেছে। সুসাইড নোটে তিন যুবকের নাম উল্লেখ করা রয়েছে। ছাত্রীরা অভিযোগ, স্থানীয় শিবু রায় নামে এক যুবকের সাথে তার দুই বছরের ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল।এবং তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও ছিল।কিন্তু সম্প্রতি সেই ছেলে তাকে বিয়ে করতে রাজি নয়।এবং আরও দুটো ছেলে তাকে ফোন করে উত্যক্ত করত বলে সুইসাইড নোটে লিখে গেছে ছাত্রীটি। ঐ তিন যুবক ছাত্রীর আত্মহত্যার জন্য দায়ী বলে অভিযোগ করেছে সুইসাইড নোটে । তিন যুবককে গ্রেফতারের দাবীতে ছাত্রীর পরিবার থানায় দারস্থ হয়েছেন। Conclusion:ছাত্রীর বাবা কেশব চন্দ্র রায় বলেন, এত ঘটনা আমার জানাই ছিল না।আমার মেয়ে মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী তাদের আমি শাস্তি চাই৷
এদিকে জলপাইগুড়ি মহিলা থানার ওসি উপাসনা গুরুং বলেন আমরা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.