ETV Bharat / state

বোমাতঙ্কের ভুয়ো কল পুলিশ কন্ট্রোল রুমে, গ্রেপ্তার 1 - অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথারাও ইলওয়াড

তিস্তা নদীতে বিস্ফোরণ করা হবে বলে এক যুবকের ভুয়ো কল জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ৷ পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় ৷

jalpaiguri
তিস্তা নদীতে ব্লাস্ট করা হতে পারে বলে এক যুবকের ফেক কল জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ৷
author img

By

Published : Jun 4, 2020, 11:49 AM IST

Updated : Jun 4, 2020, 12:30 PM IST

জলপাইগুড়ি, 4 জুন : জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুম ৷ অনান্য দিনের মতোই গতকাল চলছিল নজরদারি ৷ 12টা নাগাদ আসে একটি ফোন ৷ যাতে বলা হয়,"তিস্তা সেতুতে IED রাখা আছে। দুপুর আড়াইটায় তিস্তা সেতুকে উড়িয়ে দেওয়া হবে"৷ তৎপরতার সঙ্গে তিস্তা নদীতে তল্লাশি চালায় পুলিশ ৷ প্রাথমিক তদন্তের পর জানা যায় পুলিশকে হেনস্থা করার জন্যই কন্ট্রোল রুমে এই বোমাতঙ্কের ফোন। গ্রেপ্তার করা হয় ময়নাগুড়ির এক যুবককে ৷ ধৃতের নাম মানব দাস। ফেক কলের খবর পাওয়ার পরেই ফোনের সূত্র ধরে পুলিশ ময়নাগুড়ি থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে জলপাইগুড়িতে নিয়ে আসে ৷

jalpaiguri
তল্লাসিতে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের জওয়ান এবং CID ৷

তিস্তা নদীর উপর 27 নম্বর জাতীয় সড়ক উত্তরপুর্ব ভার‍তের সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম সেতু ৷ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ফোন আসার পর বোমের সন্ধানে তিস্তা নদীতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথারাও ইলওয়াডের নেতৃত্বে তল্লাশিতে নামেন পুলিশের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের জওয়ানরা । এছাড়াও ঘটনাস্থানে ছিল ময়নাগুড়ি ও জলপাইগুড়ি থানার বিরাট পুলিশ বাহিনী ৷ বর্তমানে সেতুর দুইপাশে RAF সহ বিরাট পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ।

সংবাদ মাধ্যমের সামনে ধৃত মানব দাস বলেন, "সে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তার বাড়ি থেকে পুলিশ ধরে নিয়ে এসেছে ৷ " অন্যদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথারাও ইলওয়াড বলেন ,"আমরা উড়ো ফোন পেয়ে তল্লাশি শুরু করি । CID এর বম্ব স্কোয়াডকে ডাকা হয়। শিলিগুড়ি থেকে বম্ব স্কোয়াড এসে তল্লাশি চালায় । তল্লাশি চালিয়ে কিছুই পাওয়া যায়নি।ময়নাগুড়ির এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে কন্ট্রোল রুমে ফোন করে বলেছিল তিস্তা সেতুতে বোমা রাখা আছে। তবে , প্রাথমিক জেরায় সে সবকিছুই স্বীকার করেছে। আমরা আরও দুজনকে আটক করেছি । তারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কিনা তা দেখা হচ্ছে ।"

জলপাইগুড়ি, 4 জুন : জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুম ৷ অনান্য দিনের মতোই গতকাল চলছিল নজরদারি ৷ 12টা নাগাদ আসে একটি ফোন ৷ যাতে বলা হয়,"তিস্তা সেতুতে IED রাখা আছে। দুপুর আড়াইটায় তিস্তা সেতুকে উড়িয়ে দেওয়া হবে"৷ তৎপরতার সঙ্গে তিস্তা নদীতে তল্লাশি চালায় পুলিশ ৷ প্রাথমিক তদন্তের পর জানা যায় পুলিশকে হেনস্থা করার জন্যই কন্ট্রোল রুমে এই বোমাতঙ্কের ফোন। গ্রেপ্তার করা হয় ময়নাগুড়ির এক যুবককে ৷ ধৃতের নাম মানব দাস। ফেক কলের খবর পাওয়ার পরেই ফোনের সূত্র ধরে পুলিশ ময়নাগুড়ি থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে জলপাইগুড়িতে নিয়ে আসে ৷

jalpaiguri
তল্লাসিতে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের জওয়ান এবং CID ৷

তিস্তা নদীর উপর 27 নম্বর জাতীয় সড়ক উত্তরপুর্ব ভার‍তের সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম সেতু ৷ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ফোন আসার পর বোমের সন্ধানে তিস্তা নদীতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথারাও ইলওয়াডের নেতৃত্বে তল্লাশিতে নামেন পুলিশের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের জওয়ানরা । এছাড়াও ঘটনাস্থানে ছিল ময়নাগুড়ি ও জলপাইগুড়ি থানার বিরাট পুলিশ বাহিনী ৷ বর্তমানে সেতুর দুইপাশে RAF সহ বিরাট পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ।

সংবাদ মাধ্যমের সামনে ধৃত মানব দাস বলেন, "সে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তার বাড়ি থেকে পুলিশ ধরে নিয়ে এসেছে ৷ " অন্যদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীকান্ত জগন্নাথারাও ইলওয়াড বলেন ,"আমরা উড়ো ফোন পেয়ে তল্লাশি শুরু করি । CID এর বম্ব স্কোয়াডকে ডাকা হয়। শিলিগুড়ি থেকে বম্ব স্কোয়াড এসে তল্লাশি চালায় । তল্লাশি চালিয়ে কিছুই পাওয়া যায়নি।ময়নাগুড়ির এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে কন্ট্রোল রুমে ফোন করে বলেছিল তিস্তা সেতুতে বোমা রাখা আছে। তবে , প্রাথমিক জেরায় সে সবকিছুই স্বীকার করেছে। আমরা আরও দুজনকে আটক করেছি । তারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কিনা তা দেখা হচ্ছে ।"

Last Updated : Jun 4, 2020, 12:30 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.