ETV Bharat / state

শহিদ বাবলু সাঁতরার পরিবারের হাতে ১২ লাখ টাকার চেক শুভেন্দুর

আজ পুলওয়ামায় শহিদ বাবলু সাঁতরার চেঙ্গাইলের বাড়িতে তাঁর স্ত্রী মিতা সাঁতরা ও মা বনমালা সাঁতরার সঙ্গে দেখা করে ১২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।

শহিদ বাবলু সাঁতরার মায়ের হাতে চেক তুলে দিচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী
author img

By

Published : Feb 26, 2019, 9:52 PM IST

হাওড়া, ২৬ ফেব্রুয়ারি : আজ পুলওয়ামায় শহিদ বাবলু সাঁতরার চেঙ্গাইলের বাড়িতে তাঁর স্ত্রী মিতা সাঁতরা ও মা বনমালা সাঁতরার সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। বাড়ির উঠোনে শহিদের প্রতিকৃতিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তারপর বাবলু সাঁতরার পরিবারের হাতে ১২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন তিনি।

আজ কাঁথি কার্ড ব্যাঙ্ক (রুরাল), কন্টাই কো-অপারেটিভ ও বিদ্যাসাগর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ১২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন তিনি। পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে সবরকম সাহায্য করার কথাও জানান। তিনি শহিদের মাকে বলেন, "আপনার এক ছেলে গেছে কিন্তু অনেক ছেলে আছে।" শহিদের স্ত্রী মিতা সাঁতরাকে বলেন, "তুমি আমার বোন। আমরা তোমার সঙ্গে আছি। তোমার মেয়ে রয়েছে তাকে মানুষ করো। তোমাদের পরিবারের কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হলে আমাদের বলবে। আমরা সবসময় তোমাদের সঙ্গে আছি।"

আজ পাকিস্তানের বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গিঘাঁটিতেভারতীয় বায়ুসেনার বোমাবর্ষণ প্রসঙ্গে শহিদ CRPF জওয়ান বাবলু সাঁতরার স্ত্রী মিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়। তিনি সাংবাদিকদেরবলেন, "ভারত সরকার যেটা ঠিক মনে করেছে সেটা করেছে। প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেছিল সরকার, তা নিয়েছে।এই বিষয়ে আমার কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। আমার যা গেছে, তা তো আমার গেছেই।"

undefined

আজ শহিদ বাবলু সাঁতরার স্ত্রী মিতার সঙ্গে দেখা করেন CRPF-এর পদস্থ আধিকারিকদের একটি দল। তাদের তরফে মিতাকে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়। CRPF-এর IG রবীন্দরন সুন্দরন বলেন, "আমরা শহিদ জ‌ও‌য়ানের পরিবারের পাশে সবসময় সবরকমভাবে আছি। এই বার্তা দেওয়ার জন্যই আমরা এখানে এসেছি। ক্ষতিপূরণের বিষয়ে কথাবার্তার পাশাপাশি বাবলু সাঁতরার স্ত্রীকে ভারত সরকারের তরফে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তিনি কেন্দ্রীয় সরকার না রাজ্য সরকারের অধীনে চাকরি করবেন, সেই সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন।"

হাওড়া, ২৬ ফেব্রুয়ারি : আজ পুলওয়ামায় শহিদ বাবলু সাঁতরার চেঙ্গাইলের বাড়িতে তাঁর স্ত্রী মিতা সাঁতরা ও মা বনমালা সাঁতরার সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। বাড়ির উঠোনে শহিদের প্রতিকৃতিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তারপর বাবলু সাঁতরার পরিবারের হাতে ১২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন তিনি।

আজ কাঁথি কার্ড ব্যাঙ্ক (রুরাল), কন্টাই কো-অপারেটিভ ও বিদ্যাসাগর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ১২ লাখ টাকার চেক তুলে দেন তিনি। পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে সবরকম সাহায্য করার কথাও জানান। তিনি শহিদের মাকে বলেন, "আপনার এক ছেলে গেছে কিন্তু অনেক ছেলে আছে।" শহিদের স্ত্রী মিতা সাঁতরাকে বলেন, "তুমি আমার বোন। আমরা তোমার সঙ্গে আছি। তোমার মেয়ে রয়েছে তাকে মানুষ করো। তোমাদের পরিবারের কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হলে আমাদের বলবে। আমরা সবসময় তোমাদের সঙ্গে আছি।"

আজ পাকিস্তানের বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গিঘাঁটিতেভারতীয় বায়ুসেনার বোমাবর্ষণ প্রসঙ্গে শহিদ CRPF জওয়ান বাবলু সাঁতরার স্ত্রী মিতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়। তিনি সাংবাদিকদেরবলেন, "ভারত সরকার যেটা ঠিক মনে করেছে সেটা করেছে। প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেছিল সরকার, তা নিয়েছে।এই বিষয়ে আমার কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। আমার যা গেছে, তা তো আমার গেছেই।"

undefined

আজ শহিদ বাবলু সাঁতরার স্ত্রী মিতার সঙ্গে দেখা করেন CRPF-এর পদস্থ আধিকারিকদের একটি দল। তাদের তরফে মিতাকে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়। CRPF-এর IG রবীন্দরন সুন্দরন বলেন, "আমরা শহিদ জ‌ও‌য়ানের পরিবারের পাশে সবসময় সবরকমভাবে আছি। এই বার্তা দেওয়ার জন্যই আমরা এখানে এসেছি। ক্ষতিপূরণের বিষয়ে কথাবার্তার পাশাপাশি বাবলু সাঁতরার স্ত্রীকে ভারত সরকারের তরফে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তিনি কেন্দ্রীয় সরকার না রাজ্য সরকারের অধীনে চাকরি করবেন, সেই সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন।"

Intro:টেন্ডার সংক্রান্ত বিষয়ে নীতিগত পরিবর্তন আনতে চলেছে কলকাতা পুরসভা। এবিষয়ে আজ পুর কমিশনারদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন কলকাতার মহানগরীক। সেই বৈঠকেই তৈরি করা হয় নতুন একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি। যারা এই সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে কাজ করবে।


Body:আজকের এই বৈঠকের পর ফিরহাদ হাকিম সিদ্ধান্ত নেন, কলকাতা পুরসভার টেন্ডার প্রসেস পুরোনো নিয়ম কানুনের বশবর্তী হয়ে থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে বহু বেসরকারি সংস্থা টেন্ডারে অংশ নিচ্ছে না। তাই এদিনের এই বৈঠকের মধ্যে দিয়ে টেন্ডার প্রক্রিয়াকে আরও সময় উপযোগী করে তোলার জন্য নির্দ্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি, বাজার দরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ টেন্ডার প্রক্রিয়া রাখার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ কাজের অনুপাতে দরের সামঞ্জস্য রয়েছে কিনা তা দেখবে নবগঠিত ওই উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। কমিটিতে রাখা হয়েছে, ডিজি সিভিল, ডিজি রোড, এডিশনাল কমিশনার। মূলত কলকাতা পুরসভার টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে গেলে প্রত্যেক কন্ট্রাক্টারকে কারেন্ট সিডিউল অনুযায়ী কাজ করতে হবে।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.