ETV Bharat / state

সৌজন্য মশা! ডেঙ্গির ভয়ে ত্রস্ত মগরা

author img

By

Published : Nov 25, 2019, 2:29 PM IST

Updated : Nov 25, 2019, 3:34 PM IST

মগরায় ডেঙ্গিতে আক্রান্ত OC , চারজন সিভিক ভলান্টিয়ার ও দু'জন পুলিশকর্মী সহ মোট ছ'জন ।

ছবি

মগরা, 25 নভেম্বর : মগরা থানার ত্রাস এখন ডেঙ্গি মশা । তার আক্রমণে হাসপাতালে শয্যাশায়ী পুলিশ অফিসার ও কর্মীরা । ডেঙ্গি নিধনে ধোঁয়া, স্প্রে, ব্লিচিং ছড়ানো থেকে শুরু করে মানুষকে সচেতন করেও ডেঙ্গি ঠেকাতে পারছে না প্রশাসন । জেলায় ক্রমশ বাড়ছে ডেঙ্গি রোগীর সংখ্যাও । যার কারণে শ্রীরামপুর হাসপাতালে তৈরি করা হয়েছে ডেঙ্গি ওয়ার্ডও । ড্রোন ও পতঙ্গবিদ এনেও কোনও লাভ হয়নি । হুগলি জেলার মানুষ এখন আতঙ্কিত । সেই সঙ্গে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মগড়া থানার পুলিশকর্মীদের মধ্যেও । কয়েকদিন দিন আগেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভরতি হন মগড়ার OC প্রশান্ত চ্যাটার্জী, চারজন সিভিক ভলান্টিয়ার ও দু'জন পুলিশকর্মী সমেত মোট ছ'জন ।

হুগলি জেলার বিভিন্ন জায়গার সঙ্গে বাঁশবেরিয়া পৌরসভা এলাকা জুড়ে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বাড়ছে । আর তাতে বাদ পড়েননি মগরা থানা OC প্রশান্ত চ্যাটার্জী । তিনি বর্তমানে বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি । মগরা গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁদের । গোটা হুগলি জেলায় প্রায় দু'হাজার ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত । ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীরামপুর ভদ্রেশ্বরের দু'জনের । জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর একযোগে কাজ করছে । জ্বর হলেই রক্ত পরীক্ষা করতে বলা হচ্ছে ৷ ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিয়েছে মগরা ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা । তবুও OC এবং পুলিশকর্মীরা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হওয়ায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা । প্রাথমিক ধারণা কার্তিক পুজো উপলক্ষে বাঁশবেরিয়া পৌর এলাকায় ডিউটি করতে যায় মগরা থানার অফিসারা । সম্ভবত কল বাজার মিল ফাঁড়ি থেকেই আক্রান্ত হয়েছেন তাঁরা ।

দেখুন ভিডিয়ো...

আক্রান্ত এক সিভিক ভলান্টিয়ার সৃজিত মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমরা ডিউটি করছিলাম সেই কারণে মিল ফাঁড়ির বেশ কিছু পুলিশকর্মী ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । কেউ মগরা হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন । কাউকে আবার বড় হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । তবে মিল ফাঁড়ি থেকেই হয়েছে কিনা তা বলতে পারছি না ।"

স্থানীয় মানুষের দাবি, মগরাতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে । বিষয়টি প্রশাসনের খতিয়ে দেখা উচিত । মগরা গ্রাম পঞ্চায়েত উপপ্রধান রঘুনাথ ভৌমিক বলেন, " আমরা শুনেছি বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত । তবে মগরা পঞ্চায়েত এলাকায় ডেঙ্গু নিধনে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে । এখানে সেভাবে কোনও প্রকোপ নেই বলেই চলে ।"

মগরা, 25 নভেম্বর : মগরা থানার ত্রাস এখন ডেঙ্গি মশা । তার আক্রমণে হাসপাতালে শয্যাশায়ী পুলিশ অফিসার ও কর্মীরা । ডেঙ্গি নিধনে ধোঁয়া, স্প্রে, ব্লিচিং ছড়ানো থেকে শুরু করে মানুষকে সচেতন করেও ডেঙ্গি ঠেকাতে পারছে না প্রশাসন । জেলায় ক্রমশ বাড়ছে ডেঙ্গি রোগীর সংখ্যাও । যার কারণে শ্রীরামপুর হাসপাতালে তৈরি করা হয়েছে ডেঙ্গি ওয়ার্ডও । ড্রোন ও পতঙ্গবিদ এনেও কোনও লাভ হয়নি । হুগলি জেলার মানুষ এখন আতঙ্কিত । সেই সঙ্গে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মগড়া থানার পুলিশকর্মীদের মধ্যেও । কয়েকদিন দিন আগেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভরতি হন মগড়ার OC প্রশান্ত চ্যাটার্জী, চারজন সিভিক ভলান্টিয়ার ও দু'জন পুলিশকর্মী সমেত মোট ছ'জন ।

হুগলি জেলার বিভিন্ন জায়গার সঙ্গে বাঁশবেরিয়া পৌরসভা এলাকা জুড়ে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বাড়ছে । আর তাতে বাদ পড়েননি মগরা থানা OC প্রশান্ত চ্যাটার্জী । তিনি বর্তমানে বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি । মগরা গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁদের । গোটা হুগলি জেলায় প্রায় দু'হাজার ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত । ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীরামপুর ভদ্রেশ্বরের দু'জনের । জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর একযোগে কাজ করছে । জ্বর হলেই রক্ত পরীক্ষা করতে বলা হচ্ছে ৷ ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নিয়েছে মগরা ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা । তবুও OC এবং পুলিশকর্মীরা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হওয়ায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা । প্রাথমিক ধারণা কার্তিক পুজো উপলক্ষে বাঁশবেরিয়া পৌর এলাকায় ডিউটি করতে যায় মগরা থানার অফিসারা । সম্ভবত কল বাজার মিল ফাঁড়ি থেকেই আক্রান্ত হয়েছেন তাঁরা ।

দেখুন ভিডিয়ো...

আক্রান্ত এক সিভিক ভলান্টিয়ার সৃজিত মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমরা ডিউটি করছিলাম সেই কারণে মিল ফাঁড়ির বেশ কিছু পুলিশকর্মী ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । কেউ মগরা হাসপাতালে ভরতি রয়েছেন । কাউকে আবার বড় হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । তবে মিল ফাঁড়ি থেকেই হয়েছে কিনা তা বলতে পারছি না ।"

স্থানীয় মানুষের দাবি, মগরাতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে । বিষয়টি প্রশাসনের খতিয়ে দেখা উচিত । মগরা গ্রাম পঞ্চায়েত উপপ্রধান রঘুনাথ ভৌমিক বলেন, " আমরা শুনেছি বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত । তবে মগরা পঞ্চায়েত এলাকায় ডেঙ্গু নিধনে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে । এখানে সেভাবে কোনও প্রকোপ নেই বলেই চলে ।"

Intro:মগরা থানার ত্রাস এখন ডেঙ্গু মশার।তার আক্রমণে হাসপাতালে শয্যাশায়ী পুলিশ অফিসার ও কর্মীরা।ডেঙ্গু নিধনে ধোঁয়া,স্প্রে,ব্লিচিং থেকে মানুষকে সচেতন করেও কিছু করেই ঠেকাতে পারছে না প্রশাসন।তাতেই জেলায় বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও।শ্রীরামপুর হাসপাতালে তৈরি করা হয়েছে ডেঙ্গু ওয়ার্ড।ড্রোন ও পতঙ্গ বিদ এনেও কোন প্রকার উন্নতি হয়নি।হুগলি জেলার মানুষ এখন আতঙ্কিত।সেই সঙ্গে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মগড়া থানার পুলিশ কর্মীদের।বেশ কিছু দিন আগেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মগড়ার OC সমেত মোট ছয় জন পুলিশ কর্মী।হুগলি জেলার বিভিন্ন জায়গার সঙ্গে বাঁশবেরিয়া পৌরসভা এলাকা জুড়ে ডেঙ্গুর সংক্রমন বাড়ছে ।তাতেই বাদ পড়েনি মগরা থানার ওসি প্রশান্ত চ্যাটার্জী।তিনি বর্তমানে বাইপাশের একটি বেসরকারী হাসপাতালে ভর্তি।গত কয়েকদিনে মগরা থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার ও পুলিশ কর্মী নিয়ে মোট ছয়জন আক্রান্ত।মগরা গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাদের।গোটা হুগলি জেলায় প্রায় দুহাজার ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত।ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে শ্রীরামপুর ভদ্রেশ্বরে দুজন মানুষের ।জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর একযোগে কাজ করছে।জ্বর হলেই রক্ত পরীক্ষা করতে বলা হচ্ছে।ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রনে ব্যবস্থা নিয়েছে মগরা ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।তবু ওসি এবং পুলিশ কর্মিরা ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা।প্রাথমিক ধারণা কার্তিক পুজো উপলক্ষে বাঁশবেরিয়া পৌর এলাকায় ডিউটি করতে যায় মগরা থানার অফিসারা।সম্ভবত কল বাজার মিল ফাঁড়ি থেকেই আক্রান্ত হয়েছে পুলিশ ও সিভিক ভলেন্টিয়ারা।
আক্রান্ত সিভিক সৃজিত মুখার্জি বলেন আমরা ডিউটি করছিলাম সেই কারণে মিল ফাঁড়ির বেশ কিছু পুলিশ কর্মীর হয়ে গেছে।কেউ মগরা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ।কাউকে বড় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।তবে মিল ফাঁড়ি থেকেই হয়েছে তা বলতে পারছি না।
স্থানীয় মানুষের দাবি মগরা তেও ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে ।বিষয়টি প্রশাসনের খতিয়ে দেখা উচিত।
মগরা গ্রাম পঞ্চায়েত উপপ্রধান রঘুনাথ ভৌমিক বলেন আমরা শুনেছি বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত।তবে মগরা পঞ্চায়েত এলাকায় ডেঙ্গুর বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।এখানে সেভাবে কোন প্রকোপ নেই বলেই চলে।
Body:WB_HGL_MAGRA THANA EFFECTED DENGUE_7203418Conclusion:
Last Updated : Nov 25, 2019, 3:34 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.