ETV Bharat / state

কোরোনা সংক্রমণের মোকাবিলায় ফের লকডাউন ডানকুনিতে - ফের লকডাউন ডানকুনিতে

ডানকুনিতেও সম্পূর্ণ লকডাউন জারি করল পৌরসভা । আজ থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত চলবে লকডাউন । শ্রীরামপুর মাহেশ ডাকঘর বন্ধ করা হয়েছে ।

hooghly
hooghly
author img

By

Published : Jul 17, 2020, 5:41 PM IST

ডানকুনি, 17 জুলাই : শ্রীরামপুর ও চন্দননগর মহকুমায় 21 টি এলাকায় ইতিমধ্যেই লকডাউন চালু করেছে প্রশাসন । এইবার ডানকুনিতেও সম্পূর্ণ লকডাউন জারি করল পৌরসভা । আজ থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত চলবে লকডাউন । জিরাট স্টেশন রোডে কোরোনা সংক্রমণ হওয়ায় বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ । সচেতনতার জন্য চলছে মাইক প্রচার ।

শ্রীরামপুর ও চন্দননগরে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেশি । কোরোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় শ্রীরামপুর মাহেশ ডাকঘর বন্ধ করা হয়েছে । একের পর এক কোরোনায় মৃত্যু ও সংক্রমণ বৃদ্ধির ফলে চিন্তায় হুগলি জেলা প্রসাশন । এইদিকে ডানকুনি পৌরসভা এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে । সংক্রমণ রুখতে তাই আবারও কড়া লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিল ডানকুনি পৌরসভা । বন্ধ থাকবে সব্জি বাজার থেকে শুরু করে মাছ-মাংসের বাজার । বন্ধ থাকবে শপিং মল ও মদের দোকান । গণপরিবহনের ক্ষেত্রে টোটো, অটোই দুইজনের বেশি যাত্রী নেওয়া যাবে না । অবশ্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দোকান সারাদিন খোলা থাকবে ।

হুগলিতে এখনও পর্যন্ত মোট কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 1687 । ইতিমধ্যে কোরোনা মুক্ত হয়েছেন 1160 জন । জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা 33 । বর্তমানে কোরোনা আক্রান্ত 494 জন । সূত্রের খবর, শ্রীরামপুর পৌরসভা এলাকায় 120 জন মতো কোরোনা আক্রান্ত হয়েছেন । চন্দননগরে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 38 । ডানকুনিতে এখনও পর্যন্ত 28 জন আক্রান্ত । মৃত্যু হয়েছে একজনের । ডানকুনিতে সমস্ত বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । পৌরসভার 14 ওয়ার্ডে কোরোনা সংক্রমণ বাড়ার কারণেই লকডাউনের সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান হাসিনা শবনম ।

ডানকুনি ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, "লকডাউনের পর থেকে বিভিন্ন কারখানায় সমস্তরকম বিধি নিষেধ চলছিল । কিন্তু এই পরিস্থিতিতে 30 শতাংশ শ্রমিক নিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে । পুনরায় যে লকডাউন বলবৎ করা হয়েছে, তা ডানকুনির মানুষকে সুরক্ষিত রাখার জন্যই । 400জন বিক্রেতাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে । নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর অসুবিধা হবে না ।

কোরোনা আক্রান্ত মাহেশ ডাকঘরের একজন কর্মী । তাই বন্ধ করে দেওয়া হল ডাকঘর । আপাতত বন্ধ থাকছে । আজ সকালে নির্দেশিকা জারি হয় । ডাকঘরের ভিতরে ও বাইরে স্যানিটাইজ় করার পর বন্ধ করে দেওয়া হয় । পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার খোলার নির্দেশ দেওয়া হবে । গতকাল থেকেই এক সপ্তাহের জন্য শ্রীরামপুর পৌরসভা বন্ধ করে দেওয়া হয় । এক পৌরকর্মী কোরোনা আক্রান্ত হন । শ্রীরামপুর মহকুমা শাসকের দপ্তরেও নিদিষ্ট সংখ্যক কর্মী কাজ করছেন ।

ডানকুনি, 17 জুলাই : শ্রীরামপুর ও চন্দননগর মহকুমায় 21 টি এলাকায় ইতিমধ্যেই লকডাউন চালু করেছে প্রশাসন । এইবার ডানকুনিতেও সম্পূর্ণ লকডাউন জারি করল পৌরসভা । আজ থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত চলবে লকডাউন । জিরাট স্টেশন রোডে কোরোনা সংক্রমণ হওয়ায় বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ । সচেতনতার জন্য চলছে মাইক প্রচার ।

শ্রীরামপুর ও চন্দননগরে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেশি । কোরোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় শ্রীরামপুর মাহেশ ডাকঘর বন্ধ করা হয়েছে । একের পর এক কোরোনায় মৃত্যু ও সংক্রমণ বৃদ্ধির ফলে চিন্তায় হুগলি জেলা প্রসাশন । এইদিকে ডানকুনি পৌরসভা এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে । সংক্রমণ রুখতে তাই আবারও কড়া লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিল ডানকুনি পৌরসভা । বন্ধ থাকবে সব্জি বাজার থেকে শুরু করে মাছ-মাংসের বাজার । বন্ধ থাকবে শপিং মল ও মদের দোকান । গণপরিবহনের ক্ষেত্রে টোটো, অটোই দুইজনের বেশি যাত্রী নেওয়া যাবে না । অবশ্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দোকান সারাদিন খোলা থাকবে ।

হুগলিতে এখনও পর্যন্ত মোট কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 1687 । ইতিমধ্যে কোরোনা মুক্ত হয়েছেন 1160 জন । জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা 33 । বর্তমানে কোরোনা আক্রান্ত 494 জন । সূত্রের খবর, শ্রীরামপুর পৌরসভা এলাকায় 120 জন মতো কোরোনা আক্রান্ত হয়েছেন । চন্দননগরে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 38 । ডানকুনিতে এখনও পর্যন্ত 28 জন আক্রান্ত । মৃত্যু হয়েছে একজনের । ডানকুনিতে সমস্ত বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । পৌরসভার 14 ওয়ার্ডে কোরোনা সংক্রমণ বাড়ার কারণেই লকডাউনের সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন চেয়ারম্যান হাসিনা শবনম ।

ডানকুনি ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, "লকডাউনের পর থেকে বিভিন্ন কারখানায় সমস্তরকম বিধি নিষেধ চলছিল । কিন্তু এই পরিস্থিতিতে 30 শতাংশ শ্রমিক নিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে । পুনরায় যে লকডাউন বলবৎ করা হয়েছে, তা ডানকুনির মানুষকে সুরক্ষিত রাখার জন্যই । 400জন বিক্রেতাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে । নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর অসুবিধা হবে না ।

কোরোনা আক্রান্ত মাহেশ ডাকঘরের একজন কর্মী । তাই বন্ধ করে দেওয়া হল ডাকঘর । আপাতত বন্ধ থাকছে । আজ সকালে নির্দেশিকা জারি হয় । ডাকঘরের ভিতরে ও বাইরে স্যানিটাইজ় করার পর বন্ধ করে দেওয়া হয় । পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার খোলার নির্দেশ দেওয়া হবে । গতকাল থেকেই এক সপ্তাহের জন্য শ্রীরামপুর পৌরসভা বন্ধ করে দেওয়া হয় । এক পৌরকর্মী কোরোনা আক্রান্ত হন । শ্রীরামপুর মহকুমা শাসকের দপ্তরেও নিদিষ্ট সংখ্যক কর্মী কাজ করছেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.