ETV Bharat / state

Sujan Chakraborty Crtisizes TMC: উত্তরপ্রদেশে দল গঠন নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ সুজন চক্রবর্তীর - Sujan Chakraborty Crtisizes TMC

উত্তরপ্রদেশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভোট প্রচার নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী (Sujan Chakraborty Crtisizes TMC)। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রীর উচিত আগে বাংলা সামলানো। রাজ্যে আগুন জ্বলছে আর মুখ্যমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশে ভোট প্রচার করছেন। এতে বিজেপিরই লাভ হচ্ছে। "

Sujan Chakraborty Crtisizes TMC
Sujan Chakraborty Crtisizes TMC
author img

By

Published : Feb 8, 2022, 9:30 AM IST

চন্দননগর, 8 ফেব্রুয়ারি: উত্তরপ্রদেশে উনি দল গঠন করেছেন। হালে পানি পাননি বলে এখন বলছেন ভার্চুয়াল সভা করবেন। দু-তিন দিন পরে ভোট, এখন উনি সাংবাদিক সম্মেলন করবেন বা কিছু একটা করবেন বলে ওখানে গিয়েছেন। পশ্চিমবাংলা সামলাক ৷ তৃণমূলের দলীয় কোন্দলে রাস্তা অবরোধ হচ্ছে, আগুন জ্বলছে। তৃণমূলের প্রার্থী পছন্দ হয়নি বলে রাস্তা অবরোধ হচ্ছে, ধর্মঘট হচ্ছে, বাস-অটো বন্ধ হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী আগে দল সামলান, বাংলা সামলান। তৃণমূলকে এভাবেই আক্রমণ করলেন সুজন চক্রবর্তী (Sujan Chakraborty Crtisizes TMC)।। চন্দননগরে নির্বাচনী প্রচার সভা থেকে তৃণমূলকে একহাত নেন তিনি।

এদিন তিনি বলেন, "কে পিকে জানি না। আগে ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। পরে হল পিসি-ভাইপোর দল। এখন হয়েছে পিসি-ভাইপো এবং পিকের কোম্পানির দল। সেই কোম্পানির পার্টনারশিপ নিয়ে তারাই ভাল বলতে পারবে কে কার পাসওয়ার্ড হ্যাক করে নিচ্ছে। মৃত মানুষের নাম প্রার্থী তালিকায় চলে আসছে । এসব তৃণমূলই ভাল বলতে পারবে। তৃণমূল-পিকে হোক, পিসি হোক, ভাইপো হোক এতে বিজেপির সুবিধা হচ্ছে। মানুষের কোনও লাভ হচ্ছে না।"

আরও পড়ুন: জরিমানা বাবদ গ্রাহককে দিতে 6 লক্ষ 70 হাজার টাকা, বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাকে নির্দেশ হাইকোর্টের

নির্বাচনী প্রচারসভা থেকে তিনি আরও বলেন, "সৌগত রায় যদি রাজ্যপাল ইস্যু না-তোলেন তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ওঁনার দাম কমে যাবে। রাজ্যপাল যেভাবে চলছেন সেটা সঠিক বলে আমি মনে করি না। কিন্তু রাজ্যপালকে দলের অনুগত করার চেষ্টা তো মুখ্যমন্ত্রীই করেছেন। যখন তিনি বিরোধী নেত্রী ছিলেন। উনি বিরোধী নেত্রী থেকে যে কথা বলতেন এখন তার উল্টো কথা বলছেন। আমরা বরাবরই রাজ্যপাল পদের বিরোধী। যতক্ষণ রাজ্যপাল আছেন তাঁর সাংবিধানিক মর্যাদা এবং উল্টোদিকে সরকারেরও তার সাংবিধানিক লক্ষণরেখা মেনে চলা উচিত। পাড়াতেই স্কুল হয়। এরাজ্যে খেলা, মেলা, গঙ্গাসাগর এবং অভিষেকের ফুটবল সবই হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের স্কুল বন্ধ থাকায় নানারকম সমস্যা হচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব তাদের শিক্ষার দিকটি সুরক্ষিত করা। স্কুল ব্যবস্থাটাকে ভেঙে দিয়ে 'পাড়ায় শিক্ষালয়ের' নাম করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে বেসরকারিকরণের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।"

চন্দননগর, 8 ফেব্রুয়ারি: উত্তরপ্রদেশে উনি দল গঠন করেছেন। হালে পানি পাননি বলে এখন বলছেন ভার্চুয়াল সভা করবেন। দু-তিন দিন পরে ভোট, এখন উনি সাংবাদিক সম্মেলন করবেন বা কিছু একটা করবেন বলে ওখানে গিয়েছেন। পশ্চিমবাংলা সামলাক ৷ তৃণমূলের দলীয় কোন্দলে রাস্তা অবরোধ হচ্ছে, আগুন জ্বলছে। তৃণমূলের প্রার্থী পছন্দ হয়নি বলে রাস্তা অবরোধ হচ্ছে, ধর্মঘট হচ্ছে, বাস-অটো বন্ধ হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী আগে দল সামলান, বাংলা সামলান। তৃণমূলকে এভাবেই আক্রমণ করলেন সুজন চক্রবর্তী (Sujan Chakraborty Crtisizes TMC)।। চন্দননগরে নির্বাচনী প্রচার সভা থেকে তৃণমূলকে একহাত নেন তিনি।

এদিন তিনি বলেন, "কে পিকে জানি না। আগে ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। পরে হল পিসি-ভাইপোর দল। এখন হয়েছে পিসি-ভাইপো এবং পিকের কোম্পানির দল। সেই কোম্পানির পার্টনারশিপ নিয়ে তারাই ভাল বলতে পারবে কে কার পাসওয়ার্ড হ্যাক করে নিচ্ছে। মৃত মানুষের নাম প্রার্থী তালিকায় চলে আসছে । এসব তৃণমূলই ভাল বলতে পারবে। তৃণমূল-পিকে হোক, পিসি হোক, ভাইপো হোক এতে বিজেপির সুবিধা হচ্ছে। মানুষের কোনও লাভ হচ্ছে না।"

আরও পড়ুন: জরিমানা বাবদ গ্রাহককে দিতে 6 লক্ষ 70 হাজার টাকা, বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাকে নির্দেশ হাইকোর্টের

নির্বাচনী প্রচারসভা থেকে তিনি আরও বলেন, "সৌগত রায় যদি রাজ্যপাল ইস্যু না-তোলেন তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ওঁনার দাম কমে যাবে। রাজ্যপাল যেভাবে চলছেন সেটা সঠিক বলে আমি মনে করি না। কিন্তু রাজ্যপালকে দলের অনুগত করার চেষ্টা তো মুখ্যমন্ত্রীই করেছেন। যখন তিনি বিরোধী নেত্রী ছিলেন। উনি বিরোধী নেত্রী থেকে যে কথা বলতেন এখন তার উল্টো কথা বলছেন। আমরা বরাবরই রাজ্যপাল পদের বিরোধী। যতক্ষণ রাজ্যপাল আছেন তাঁর সাংবিধানিক মর্যাদা এবং উল্টোদিকে সরকারেরও তার সাংবিধানিক লক্ষণরেখা মেনে চলা উচিত। পাড়াতেই স্কুল হয়। এরাজ্যে খেলা, মেলা, গঙ্গাসাগর এবং অভিষেকের ফুটবল সবই হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের স্কুল বন্ধ থাকায় নানারকম সমস্যা হচ্ছে। সরকারের দায়িত্ব তাদের শিক্ষার দিকটি সুরক্ষিত করা। স্কুল ব্যবস্থাটাকে ভেঙে দিয়ে 'পাড়ায় শিক্ষালয়ের' নাম করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে বেসরকারিকরণের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।"

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.