ETV Bharat / state

"গোলি মারো" স্লোগান তুলে গ্রেপ্তার যুব মোর্চার নেতাসহ তিন - বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং

গতকাল হুগলির চন্দননগরে শুভেন্দু অধিকারীর মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে, 'তৃণমূল কে গদ্দারো কো গোলি মারো' । এর পাশাপাশি শোনা যায়, 'হাম সে যো টকরায়েগা চুরচুর হো যায়েগা । দেশ কে গদ্দারো কো গোলি মারো' ।

BJP leaders denied slogan incident of shoot out
"গোলি মারো" স্লোগান
author img

By

Published : Jan 21, 2021, 9:30 AM IST

Updated : Jan 21, 2021, 1:32 PM IST

চন্দননগর, 21 জানুয়ারি : চন্দননগরে বিজেপির মিছিল থেকে "গোলি মারো" স্লোগানের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত যুব মোর্চার জেলা সভাপতি সুরেশ সাউ সহ গ্রেপ্তার তিন। গতরাতে তাদের গ্রেপ্তার করে চন্দননগর থানার পুলিশ। সুরেশ সাউ ছাড়াও গ্রেপ্তার হয় প্রভাত গুপ্তা ও রবীন ঘোষ। গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে আজ চন্দননগর থানায় বিক্ষোভ দেখাবে বিজেপি। এদিকে ওই স্লোগান ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে।

গতকাল হুগলির চন্দননগরে শুভেন্দু অধিকারীর মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে, 'তৃণমূল কে গদ্দারো কো গোলি মারো' । এর পাশাপাশি শোনা যায়, 'হাম সে যো টকরায়েগা চুরচুর হো যায়েগা । দেশ কে গদ্দারো কো গোলি মারো' । এই স্লোগানের জেরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এপ্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "গতকাল বহিরাগতদের দিয়ে সভা ভরিয়েছিল । এই গুন্ডাগুলো যখন "গোলি মারো" স্লোগান দিচ্ছে তখন নিঃসন্দেহে হুগলিকে ডিসটার্ব করতে চাইছে ।

যদিও বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "আমাদের কোনও কর্মী এই ধরনের স্লোগান দিতে পারে না । বিজেপির একটা আদর্শ আছে । তৃণমূল কর্মীদের ভিতরে ঢুকিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে ।"

অন্যদিকে কৃষক সুরক্ষা মঞ্চ থেকে বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, "আমাদের দলে গুলি মারা, বন্দুক মারা স্লোগান চলে না । শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আদর্শে আদর্শিত এই দল ।" যদিও অন্য সুর শোনা গেল বিজেপি সাংসদ ও কেন্দ্রীয়মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরির গলায়। তিনি বলেন, "এটা বিজেপির সংস্কৃতি নয় । মিছিলে বিভিন্ন রকমের লোক থাকে, নতুন লোকও থাকে । যদি কেউ বলে থাকেন, না বুঝে বলেছেন । এটা কাম্য নয় । আমি যতদূর শুনেছি দেশের শত্রুর উদ্দেশে বলেছে, সেটাও ঠিক নয় । তার জন্য দেশে আইন-ব্যবস্থা আছে ।

"গোলি মারো" স্লোগান ঘিরে রাজনৈতিক তরজা

আরও পড়ুন : এবার শুভেন্দুর মিছিল থেকে শোনা গেল 'দেশ কে গদ্দারো কো গোলি মারো'

এদিকে অভিযুক্ত সুরেশ সাউ বলেন, "ভারতের সংস্কৃতিকে যারা অপমান করছে, পায়ের তলায় রাখছে; নাগরিক হিসেবে আমি তাঁদের সহ্য করব না ।"

চন্দননগর, 21 জানুয়ারি : চন্দননগরে বিজেপির মিছিল থেকে "গোলি মারো" স্লোগানের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত যুব মোর্চার জেলা সভাপতি সুরেশ সাউ সহ গ্রেপ্তার তিন। গতরাতে তাদের গ্রেপ্তার করে চন্দননগর থানার পুলিশ। সুরেশ সাউ ছাড়াও গ্রেপ্তার হয় প্রভাত গুপ্তা ও রবীন ঘোষ। গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে আজ চন্দননগর থানায় বিক্ষোভ দেখাবে বিজেপি। এদিকে ওই স্লোগান ঘিরে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে।

গতকাল হুগলির চন্দননগরে শুভেন্দু অধিকারীর মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে, 'তৃণমূল কে গদ্দারো কো গোলি মারো' । এর পাশাপাশি শোনা যায়, 'হাম সে যো টকরায়েগা চুরচুর হো যায়েগা । দেশ কে গদ্দারো কো গোলি মারো' । এই স্লোগানের জেরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এপ্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "গতকাল বহিরাগতদের দিয়ে সভা ভরিয়েছিল । এই গুন্ডাগুলো যখন "গোলি মারো" স্লোগান দিচ্ছে তখন নিঃসন্দেহে হুগলিকে ডিসটার্ব করতে চাইছে ।

যদিও বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "আমাদের কোনও কর্মী এই ধরনের স্লোগান দিতে পারে না । বিজেপির একটা আদর্শ আছে । তৃণমূল কর্মীদের ভিতরে ঢুকিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে ।"

অন্যদিকে কৃষক সুরক্ষা মঞ্চ থেকে বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, "আমাদের দলে গুলি মারা, বন্দুক মারা স্লোগান চলে না । শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের আদর্শে আদর্শিত এই দল ।" যদিও অন্য সুর শোনা গেল বিজেপি সাংসদ ও কেন্দ্রীয়মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরির গলায়। তিনি বলেন, "এটা বিজেপির সংস্কৃতি নয় । মিছিলে বিভিন্ন রকমের লোক থাকে, নতুন লোকও থাকে । যদি কেউ বলে থাকেন, না বুঝে বলেছেন । এটা কাম্য নয় । আমি যতদূর শুনেছি দেশের শত্রুর উদ্দেশে বলেছে, সেটাও ঠিক নয় । তার জন্য দেশে আইন-ব্যবস্থা আছে ।

"গোলি মারো" স্লোগান ঘিরে রাজনৈতিক তরজা

আরও পড়ুন : এবার শুভেন্দুর মিছিল থেকে শোনা গেল 'দেশ কে গদ্দারো কো গোলি মারো'

এদিকে অভিযুক্ত সুরেশ সাউ বলেন, "ভারতের সংস্কৃতিকে যারা অপমান করছে, পায়ের তলায় রাখছে; নাগরিক হিসেবে আমি তাঁদের সহ্য করব না ।"

Last Updated : Jan 21, 2021, 1:32 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.