ETV Bharat / state

ধনিয়াখালি সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর, মনে হচ্ছে পাকিস্তান যাচ্ছি : লকেট - Dhaniakhali

হুগলির ধনিয়াখালিকে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করলেন BJP প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে সন্ত্রাস প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

প্রচারে লকেট চট্টোপাধ্যায়
author img

By

Published : Apr 10, 2019, 7:39 PM IST

চুঁচুড়া, 10 এপ্রিল : হুগলি লোকসভার অন্তর্গত ধনিয়াখালিকে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করলেন হুগলির BJP প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। আজ হুগলির জেলাশাসক জগদীশ মিনার কাছে মনোনয়ন জমা দেন তিনি। এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই ভাষাতেই শাসকদলকে আক্রমণ করেন লকেট চট্টোপাধ্যায়।

লকেট বলেন, "ধনিয়াখালি তো সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর। মনে হয়, ধনিয়াখালি যাচ্ছি মানে পাকিস্তান যাচ্ছি। ভোট যদি ঠিকঠাক হয়, তাহলে হুগলি থেকে BJP জিতছে। জেলাকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে পারলেই মানুষ মুক্তি পেতে পারে। নির্বাচন জিতে আমার প্রথম কাজ সন্ত্রাস নির্মূল করা।" তিনি আরও বলেন, "হুগলি থেকে শিল্প তো শাসকদলের নিজের দোষে চলে গেছে। কৃষি-শিল্প সবেতেই মানুষকে ধোঁকা দিয়েছে এরা। কারখানাগুলিকে খোলা উচিত। এখানে শ্রমিকদের ২-৩ টাকা করে বেতন বাড়ে। কিন্তু, শ্রমিকদের ১৮ হাজার টাকা বেতন দেওয়া উচিত। সিঙ্গুরের কৃষকদের ধোঁকা দিয়ে মমতা ব্যানার্জি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু, কৃষকদের জন্য কিছু করেননি তিনি। পশ্চিমবাংলায় সিন্ডিকেটের তোলাবাজির জন্য শিল্প আসে না। আর শিল্প নেই বলেই আমাদের বেকাররা কোনও কাজকর্ম পান না। বেকারদের চাকরি না থাকার সুযোগে তাঁদের হাতে বন্দুক-বোমা ধরিয়ে গুন্ডা তৈরি করেছে। বেকারদের চাকরি হোক। তাহলেই, সন্ত্রাস শেষ করা সম্ভব হবে।"

শুনুন লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য

আজ চুঁচুড়া স্টেশন থেকে চুঁচুড়া জেলাশাসকের দপ্তর পর্যন্ত মিছিল করেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। মিছিলে ছিলেন বাংলার লোকশিল্পীরা। মিছিল থেকে সমর্থক ও সাধারণ মানুষকে মুড়ির মোয়া বিলি করা হয়। এরপরই লকেটের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, মোয়া বিলির ফলে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ হচ্ছে কি না? জবাবে তিনি বলেন, "মুড়ির মোয়াও আমাদের সংস্কৃতি। তাছাড়া এটি খাবার। আমাদের সমর্থকরা মিছিলে হাঁটছেন, তাঁদের জন্যই মোয়া আনা হয়েছে। আমরা তো রাস্তায় রাস্তায় গুড়-বাতাসা, নকুলদানা বা শাড়ি বিলি করিনি।"

চুঁচুড়া, 10 এপ্রিল : হুগলি লোকসভার অন্তর্গত ধনিয়াখালিকে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করলেন হুগলির BJP প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। আজ হুগলির জেলাশাসক জগদীশ মিনার কাছে মনোনয়ন জমা দেন তিনি। এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই ভাষাতেই শাসকদলকে আক্রমণ করেন লকেট চট্টোপাধ্যায়।

লকেট বলেন, "ধনিয়াখালি তো সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর। মনে হয়, ধনিয়াখালি যাচ্ছি মানে পাকিস্তান যাচ্ছি। ভোট যদি ঠিকঠাক হয়, তাহলে হুগলি থেকে BJP জিতছে। জেলাকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে পারলেই মানুষ মুক্তি পেতে পারে। নির্বাচন জিতে আমার প্রথম কাজ সন্ত্রাস নির্মূল করা।" তিনি আরও বলেন, "হুগলি থেকে শিল্প তো শাসকদলের নিজের দোষে চলে গেছে। কৃষি-শিল্প সবেতেই মানুষকে ধোঁকা দিয়েছে এরা। কারখানাগুলিকে খোলা উচিত। এখানে শ্রমিকদের ২-৩ টাকা করে বেতন বাড়ে। কিন্তু, শ্রমিকদের ১৮ হাজার টাকা বেতন দেওয়া উচিত। সিঙ্গুরের কৃষকদের ধোঁকা দিয়ে মমতা ব্যানার্জি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু, কৃষকদের জন্য কিছু করেননি তিনি। পশ্চিমবাংলায় সিন্ডিকেটের তোলাবাজির জন্য শিল্প আসে না। আর শিল্প নেই বলেই আমাদের বেকাররা কোনও কাজকর্ম পান না। বেকারদের চাকরি না থাকার সুযোগে তাঁদের হাতে বন্দুক-বোমা ধরিয়ে গুন্ডা তৈরি করেছে। বেকারদের চাকরি হোক। তাহলেই, সন্ত্রাস শেষ করা সম্ভব হবে।"

শুনুন লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য

আজ চুঁচুড়া স্টেশন থেকে চুঁচুড়া জেলাশাসকের দপ্তর পর্যন্ত মিছিল করেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। মিছিলে ছিলেন বাংলার লোকশিল্পীরা। মিছিল থেকে সমর্থক ও সাধারণ মানুষকে মুড়ির মোয়া বিলি করা হয়। এরপরই লকেটের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, মোয়া বিলির ফলে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ হচ্ছে কি না? জবাবে তিনি বলেন, "মুড়ির মোয়াও আমাদের সংস্কৃতি। তাছাড়া এটি খাবার। আমাদের সমর্থকরা মিছিলে হাঁটছেন, তাঁদের জন্যই মোয়া আনা হয়েছে। আমরা তো রাস্তায় রাস্তায় গুড়-বাতাসা, নকুলদানা বা শাড়ি বিলি করিনি।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.